পাতা:বঙ্কিম-প্রসঙ্গ.djvu/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্কিমচন্দ্র ১৭ সে রস কিঞ্চিৎ বীভৎস হইয়া উঠিল । বঙ্কিম9তৎক্ষণাৎ একান্ত সঙ্কুচিত হইয়া দক্ষিণ করতলে মুখের নিম্নাৰ্দ্ধ ঢাকিয়া পার্শ্ববৰ্ত্তী দ্বার দিয়া দ্রুতবেগে অন্ত ঘরে পলায়ন করিলেন। বঙ্কিমের সেই সসঙ্কোচ পলায়ন দৃশুট অ্যাবধি আমার মনে মুদ্রাঙ্কিত হইয়া আছে। বিবেচনা করিয়া দেখিতে হইবে, ঈশ্বর গুপ্ত যখন সাহিত্যগুরু ছিলেন, বঙ্কিম তখন র্তাহার শিষ্যশ্রেণীর মধ্যে গণ্য ছিলেন। সে সময়কার সাহিত্য অন্ত যে কোন প্রকার শিক্ষা দিতে সমর্থ হউকৃ ঠিক স্বরুচি-শিক্ষার উপযোগী ছিল না। সে সময়কার অসংযত বাকৃযুদ্ধ এবং আন্দোলনের মধ্যে দীক্ষিত ও বদ্ধিত হইয়া ইতরতার প্রতি বিদ্বেষ, মুরুচির প্রতি শ্রদ্ধা এবং শ্লীলতা সম্বন্ধে অক্ষুণ্ণ বেদনাবোধ রক্ষা করা যে কি আশ্চর্য ব্যাপার তাহা সকলেই বুঝিতে পরিবেন। দীনবন্ধুও বঙ্কিমের সমসাময়িক এবং তাহার বান্ধব ছিলেন, কিন্তু তাহার লেখায় অন্ত ক্ষমতা প্রকাশ হইলেও তাহাতে বঙ্কিমের প্রতিভার এই ব্রাহ্মণোচিত গুচিত দেখা যায় নাই । তাহার রচনা হইতে ঈশ্বর গুপ্তের সময়ের ছাপ কালক্রমে ধৌত হইতে পারে নাই। আমাদের মধ্যে র্যাহারা সাহিত্যব্যবসায়ী তাহারা বঙ্কিমের কাছে যে কি চিরঋণে আবদ্ধ তাহ যেন কোন কালে বিস্কৃত না হন । একদিন আমাদের বঙ্গভাষা কেবল একতার যন্ত্রের মত এক তারে বাধা ছিল, কেবল সহজ সুরে ধৰ্ম্ম সঙ্কীৰ্ত্তন করিবার উপযোগী ছিল ; बस्मि पश्रण उशष्ठ थक थकन्नै कब्रिब डांब्र 5छहेछ जब