a R cछ्न । cश ० फूहे घछेमांग्न ७ई श्रां★5र्गी छूभा झूठे श्ब्र, cन छूहे घऎनः शग्रड-भकूढः লার প্রেমের উপাখ্যানের অংশ নয় । cन छै*ांथान झहे८ङ cमछे छूहे घर्छनाङ्ग উৎপত্তি হয় নাই এবং হইতেও পারে नां । किढ़ ८मझे खनाझे यांगङ्गl cनई দুষ্ট ঘটনার এত চমৎকারিত্ব দেখিতেছি । অভিজ্ঞানশকুন্তল আধ্যাত্মিক প্রণালীর নাটক । সে নাটকে বর্ণিত সমস্ত ঘটনাবলীর মধ্যে উপাখ্যানমূলক অথবা বাহা গ্রস্তি কথনই থাকিতে পারে না । দুইট ভিন্ন জগতের কথায় সমস্ত ঘটনা একসূত্রে গ্রথিত হওয়৷ অসম্ভব । এই নিমিত্ত যে দুই ঘটনার কথা বলি: তেছি, সেই দুই ঘটনার এবং রাজ কার্য পৰ্য্যালোচনা প্রভৃতি অপরাপর মানসিক শক্তিপ্রকাশক ঘটনার প্রকৃত গ্রন্থি দুষ্মস্তের মনে । সেই মনের সহিত তাহtদের সামঞ্জস্যেই তাছাদের সার্থকতা এবং নাটকের মধ্যে স্থান । কালিদাস, তোমার কাব্যের আধ্যাত্মিক গভীরতার পরিমাণ কে করিবে ! দেব ! তুমি শুধু ভারতের কালিদাস লও ; তুমি জগতের কালিদাস । লোকে না বুঝিয়। সেক্সপীয়রকে সম্বোধন করিয়া বলিয়া থাকে, "ভারতের কালিদাস, জগতের তুমি ।’ জড় জগতের শক্তি এবং মানসিক জগতের শক্তি এই দুই শক্তি পরস্পর স্বাধীন । যেখানে একটি শক্তি প্রবল, সেখানে অন্য শক্তিটিও প্রবল হইতে পারে । শুধু ; ও নয় । ভুগতে জড় न्छ जुन ( श्रांशाफ़ f জগতের শক্তি মানসিক শক্তি অপেক্ষা প্রবল। সেই নিমিত্ত মহুভারতে বর্ণিত দুষ্মন্ত এবং শকুন্তলার পরিণয় প্রণালী পরিবর্তন না করিয়া মহাকবি অসীমমানসিকশক্তিসম্পন্ন দুষ্মন্তকে রিপুরশাসনে জ্ঞানভ্রষ্ট করিয়া চিত্রিত করি, লেন । কিন্তু জড় জগৎ এবং মানসিক জগৎ পরস্পর স্বাধীন হইলেও তাহীদের মধ্যে একটি সম্বন্ধ স্থাপন করা অর্থাৎ জড় জগৎকে মানসিক জগতের অধীন কর। মনুষ্য জীবনের প্রধান অভিপ্রায়, উদ্দেশ্য, এবং অবশ্যকরণীয় কাৰ্য । কেন ন,ম কুষ্যজীবনে জড়জগতের শক্তি মানসিক শক্তি অপেক্ষা প্রবল হইলে জীবন যন্ত্রণাময় হয় এবং মনুষ্যসমাজ নিরমশূন্য হইয়া বিশৃঙ্খলতা প্রাপ্ত হয় । দুষ্মন্তের ঐঞ্জিয়িকশক্তি র্তাহার মানসিক শক্তি অপেক্ষা প্রবল হইল । এবং সেই নিমিত্ত যে শাপ এবং শাপোস্তৃত ঘটনা বলী মহাভারতের আখ্যায়িকায় নাই মহাকবি তাহা কল্পনা করিলেন । এই কল্পনার গুণে মহাভারতের অসম্পূর্ণ আখ্যায়িক সংসারক্ষেত্রের সম্পূর্ণ চিত্র হইয়া উঠিল । মহাভারতের উপাথ্যানে একটি দৈববাণীর কথা আছে । দুষ্মন্তকে তিরস্কার করিয়া শকুন্তলা যথন ক্রোধাভরে পৌরব সভা হইতে চলিয়া য!ষ্টতেছেন তথম দৈববাণী হইল যে, তিনি দুষ্মস্তের পরিণীত ভাৰ্য । সেই দৈববাণী শুনিয়া সকলে বুঝিল যে, শকুন্তলা যথার্থই
