Փ ՏԵԵ ) জীবানন্দ বলিল, “মহেঞ্জের স্ত্রী মরিল কিসে ?” সত্য। বিষ পান করিয়া । জীব, কেন সে বিষ খাইল ? সত্য । ভগবান তাছাকে প্রাণত্যাগ করিতে স্বপ্লাদেশ করিয়াছিলেন । ভব। সে স্বপ্লাদেশ কি, সস্তানের কর্ষ্যোন্ধীরের জন্যই হইয়াছিল ? সত্য । মহেন্দ্রের কাছে সেইরূপই শুনিলাম । এক্ষণে সায়াহ্নকাল উপস্থিত, আমি সায়ংকৃত্যাদি সমাপনে চলিলাম । তৎপরে লুভন সস্তানদিগকে দীক্ষিভকরিতে প্রবৃত্ত হইব । ভব । সম্ভানদিগকে ? কেন মহেন্দ্র - ব্যতীত আর কেহ আপনার নিজ শিষ্য হইবার স্পৰ্দ্ধ। রাখে না কি ? সত্য। হা, আর একটী নুতন লোক । পূৰ্ব্বে আমি তাহকে কখন দেখি নাই । আজ নূতন আমার কাছে আসিয়াছে । সে অতি তরুণ বয়স্ক যুবা পুরুষ । আমি তাহার আকারেঙ্গিতে ও কথা বাৰ্ত্তায় অভিশয় প্রীত হইয়াছি। খাট সোনা বলিয়। তাহাকে বোধ হইয়াছে। তাঁহাকে সস্তানের কাৰ্য্যশিক্ষণ করাইবার ভার, জীবানন্দের প্রতি রহিল । কেননা জীবাননা, লোকের চিত্তাকর্ষণে বড় সুদক্ষ । আমি চলিলাম, তোমাদের প্রতি আমার একটী উপদেশ বাকি আছে। অতিশয় মনঃসংযোগ পূৰ্ব্বক তাঙ্গ শ্রবণ কর। তখন উভয়ে যুক্ত কর হইয়া নিবেদন করিল, আজ্ঞা করুন । ४ञान्ाम गर्छ । $ 9 సె সভ্যানন্দ বলিলেন “তোমরা জুই জনে যদি কোন অপরাধ করিয়া থাক, অথবা আমি ফিরিয়া আসিবার পূৰ্ব্বে কর, তবে তাহার প্রায়শ্চিত্ত আমি না আসিলে করিও না । আমি আসিলে, প্রায়শ্চিত্ত অবশু কৰ্ত্তব্য হইবে ।” এই বলিয়া সত্যানন্দ স্বস্থানে প্রস্থান করিলেন । ভবানন্দ এবং জীবানন্দ উভয়ে পরস্পরের মুখ চাওয়াচায়ি করিল। ভবামন্দ বলিল “ তোমার উপর নাকি ?” জীব । বোধ হয় । ভগিনীর বাড়ীতে । মহেন্দ্রের কন্য। রাখিভে গিয়াছিলাম। ভব । তাতে দোষ কি, সেটা তো নিষিদ্ধ নহে। ব্রাহ্মণীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করিয়া আসিয়াছ কি ? জীব । বোধ হয় গুরুদেব তাই মনে করেন । একবিংশ পরিচ্ছেদ । সায়াহ্নকৃত্য সমাপনাত্তে মহেন্দ্রকে ডাকিয়া সত্যানন্দ আদেশ করিলেন, “তোমার কন্য। জীবিত আছোঁ” মহে। কোথায় মহারাজ ? সত্য। তুমি আমাকে মহারাজ বলিতেছ কেন ? ് ഇ. মহে । সকলেই বলে, তাই। মঠের অধিকারীদিগকে রাজ সম্বোধন করিতে হয় । আমার কন্য। কোথায় মহারাজ ! সত্য। তা শুনিবার, আগে একটা
