ծՀԵե :) অনীশ্বরত্বে বিশ্বাসোৎপাদক হইতে পারে না ; তথাপি আমরা আত্মার অবিনশ্বর ত্বের আশা কঙ্কিত পারি। ইহাও ভাবিতে পারি যে . যদিও ঈশ্বর সর্বশক্তিমান মহ্নে ভথাপি যিনি ক্ষমতাবলে জামদিগের এই সমস্ত স্বশ্বস্বাচ্ছদ্য বিধান कद्विग्नां८छ्न डिनि पञांभां८ण ब्र दूरt१ब्र নিমিত্ত হয় ত আত্মাকে অবিনশ্বর করিতে সক্ষম হুইয়াছেন। অতএব ঐশ্বরিক ধৰ্ম্মে বিশ্বাস ত্যাগ করিয়া এধৰ্ম্ম গ্রহণ করিলে যে আত্মাকে নশ্বর বলিষ্ঠেই হুইবে তাহা নহে । প্রত্যুত যদিও আত্মাকে জবিনশ্বর বলিবার আমাদের কোন বিশেষ প্রমাণ নাই, 8 নশ্বর বলিবারও কোন প্রমাণ নাই, বরং অবিনশ্বত্বত্ত্বের কিঞ্চিৎ चांश्* षi८ाट् । © 2এখন আমরা এমন সিদ্ধাস্ত করিতে পারি যে,এককালে সৰ্ব্বশক্তিমান, সৰ্ব্বজ্ঞ ও নিষ্ঠুরতার i লেশমাত্রহীন . ঈশ্বরের অস্তিত্বে বর্তমানকালের বিজ্ঞান কোন প্রমাণ দিতে পারে না, কিন্তু সসীম ক্ষমভাশালী বহুঙ্কানসম্পন্ন দয়ালু এক ঈশ্বর আছেল, ইহার প্রমাণ কথঞ্চিৎ পাওয়া যাঁয়। এরূপ ঈশ্বরের নিকট প্রার্থন। দ্বারা কোন ফল লাভ করিবার আশ। করা যাইতে পারে না ; কারণ তিনি অপরিবর্তনীয়: নৈসর্গিক নিয়মানুসায়ে কাৰ্য্য করিয়া থাকেন, অথবা * হয় ত, ७िनेि७ मै नकल निम्न८भङ्ग अशैन, श्रृङংি সমস্ত জগতবাসী সমস্বরে একবিন্দু ইষ্টির জন্য প্রার্থনা করিলে তিনি নৈস মুক্তিসিদ্ধ সন্দেহবাদ । ま> > গিক নিয়ম সকল ভঙ্গ করিয়া প্রার্থীরভূগণের মনোরথ পূর্ণ করিতে পারেম ন ; কারণ, দেখিতে পাওরা যায় যে, প্রকৃতির কোন কাৰ্য্যই নিয়মবহিভূত नtझ् ।। ८भघ न! इहेtन बूटेिं है न!, সমুদ্র-হইতে স্থৰ্য্য কর্তৃক বাষ্প উখাপিত ন হইলে মেঘ হয় না, আবার সেই cभ६ *ौउल न! श्हे८ल दूटिं झग्न न! । অকস্মাৎ একটি পরমাণুও স্বষ্টি করিবার র্তাহার ক্ষমতা নাই । উপাসনা অর্থাৎ ঈশ্বরের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিতে আমাদের বিশেষ আপত্তি নাই, কিন্তু আমাদের মতে মিথ্যা বাক্যব্যয় করিয়া কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা অপেক্ষ কার্যের দ্বার। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করাই প্রকৃত কৃতজ্ঞতা। এবং যখন আমাদের মুখসমুদ্ধি তাছার প্রধান উদ্দেশ্য, তখন তাহার সেই উদ্দেশ্যসাধনার্থ জীবগণের উপকার ও উন্নতির চেষ্টা করা প্রকৃত কৃতজ্ঞতার কার্য । স্বতরাং জীবগণের উপকার ও তাহদের ক্লেশ নিবারণের ও উন্নতির চেষ্টা করাই আমাদের মতে প্রধান ধৰ্ম্ম । যদিও পরলোকের কিয়ৎপরিমাণে আশা করি তথাপি আমরা ইহা ৰলিভে পারি না যে পরলোক পাপপুণ্যের তিরস্বার পুরস্কারের স্থান ; কারণ, -লে কথা বলিবার কোন প্রমাণ নাই, বরঞ্চ তাছার বিরুদ্ধে এই কথা বলিতে পারি যে, নৈসর্গিক নিয়মভঙ্গের ফল এই স্থানেই আমরা ভোগ করি ; ধৰ্ম্মের
