পাতা:বঙ্গদর্শন-অষ্টম খণ্ড.djvu/৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

•રના 1).

    • श्रांभि পূিতৃ-আত্মা তব-গ্রেতপুরে फा छ। ভ্ৰমিতেছিলাম প্রাতে বৈতরণী-তীরে, ভাগ্য গ্রে ভসনে দেখা ;–হেরিয়৷ আমীয় কছিল সে ব্যঙ্গ করি তনয় তোমার হুয়েছে অদ্ভুত জীব আমার কুহুকে, ভৈরব পৰ্ব্বতে এযে শ্বাপদের সনে বিহরিছে, পরিহরি আত্মপরিজন । জীবনের সুত্র তার দিরাচি ছিড়য়া আশা, স্মৃতি, স্নাথ, তার দুরাশার স্রোতে, এমনি কৌশল করি করেছি বেষ্টন, জাগ্রতে নিদ্রায় তাহে মগ্ন অমুক্ষণ ।”

কি ੋ! ! ভাবিলাম জীবন তোমার— পরিহরি জীবলীলা আসিমু যখন, নিতাস্ত কৈশোর তুমি,—জননী তোমার শোকে উন্মদিনী ! আহা কতই র্কাদিল ধরিয়া চরণ মম ; ভগিনী তোমার ধূলায় পড়ির বালা, “বাবা বাবা” বলি কঁাদিল চীৎকার করি, সহোদর তব অশ্রুপূর্ণ নেত্রে চাহি বদনে আমায় বিষাদে আকুল হ’য়ে রহিল দাড়ীয়ে । ੋ-ਸ সময় নাহি বুঝিলে কি শোক, কঁদে মাতা,কাদে ভ্রাতা,কঁদে ভগ্নী,হেরি কঁদিলে পারশে বসি মুমূর্ধ শয্যায় । কনিষ্ঠ সস্তান বলি তোমায় অধিক বসিয়াছিলাম ভাল, দেখিমু চাহিয়া আসিল্প মন্ত্রণকালে বারেক তোমার জেহ মাখা মুখখানি,—অস্তিম চিন্তায় উদিল স্মরণে মম, কি করিমু তব ? তরঙ্গসস্কুল এই ভীষণ সংসারে অবোধ শিশুয়ে আহা ! অনাগ করিয়া চলিহু কেমনে—হঃখে করিল নয়ন । ०४गां८** VÒ st @ ডাকি সহোদরে তব, কর ধরি তার— তোমার যুগল কর রাখি তার করে, কহিতু সজলনেত্ৰে—‘রহিল যোগেশ— অবোধ সস্তান বাছ, জানে না, উহায় পথের ভিখারি করি কবিচু প্রস্থান ; পালিও উহায়ে বৎস —য গুনে তোমারে দিয়াছি বিপুল শিক্ষা,—কৃতী পুত্ৰ তুমি, দেখিও যোগেশ যেন জীবনে উছব ক্লেশ নাহি পায় কভু,’—বলিতে বলিতে জীবতারা অস্ত গেল ; তদবধি আর দেখি নাই, ভাবি নাই তোমায় কখনে, মরক্তেয় কোন চিন্তা জাগে নাই মনে, শুনি ভাগ্যপ্রেত কথা হইল বাসনা দেখিতে বীরেক মম পার্থিব ভবন । গেলাম তথায়–কিন্তু নিরপিন্থ যাহা । প্রেতঙ্গাত্মা মম তীয় হৈল বিচলিত । दियltन भूर्च्छि cनई डेफ़ अgालिका, উত্তপ্ত নিশ্বাসে পুর্ণ পবন তাহার, আছে কি না আছে তথা নরের বসতি হেরি সে নীরব গৃহ স্থর না ধারণা । অগ্রজ তোমার সদা বিষণ্ণ বিবাদে, শাখাহীন তর প্রায় গিয়াছে শুকায়ে, প্রাচীন জননী তব কঁাদি অবিরত · হারায়েছে চক্ষুঃ দুট,—ভূতল শষ্যায় পড়ির সতত শোকে ; ভগিনী তোমার সতত বিষগ্ন জুখে সৈাদর বিরছে । অ1র-পরিণীত সেই য়ুমণী তোমর কি ৰলিব !—সে সে দৃশ্য চিত্ত বিদারক ! বিকচ যৌবনা বালা মুবর্ণের ফুল দারুণ হুতাশে দেহ গিয়াছে শুকায়ে, প্রফুল্ল পঙ্কজ মুখ রুবি অস্তে যেন