পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o वज्र गर्भत्र, ब: ४२५२ ) শকুন্তলা, মিরমদা এবং দেসদিমোন | পরস্পর छूलमोब्रा হইবে, ইহার नकल আয়োজন আছে । এবং দুইজনে তুলনীয়া, কেননা উভয়েই পরম স্নেহশালিনী—উভয়েই সতী । | স্নেহশালিনী, এবং সতী,ত যে সে। আজ কাল রাম, তাম, নিধু, বিধু, যাছ, মাধু যে সকল নাটক উপন্যাস নবন্যাস প্রেতষ্ঠাস | লিখিতেছেন, তাহার নায়িক মাত্রেই স্নেহশালিনী সতী। কিন্তু এই সকল সতীদিগের কাছে একটা পোষা বিড়াল | আসিলে, তাহারা স্বামীকে ভুলিয়া যান, আর পতিচিন্তামগ্ন শকুন্তলা দুৰ্ব্বাসার ভয়ঙ্কর “অয়মহং ভোঃ” শুনিতে পান | নাই। সকলেই সতী, কিন্তু জগৎসংসারে অসতী নাই বলিয়া, স্ত্রীলোকে অসতী হইতেই পারে না বলিয়া, দেসদিমোনার যে দৃঢ় বিশ্বাস, তাহার মৰ্ম্মের ভিতর কে প্রবেশ করিবে ? যদি স্বামীর প্রতি অবিচলিত ভক্তি ; প্রহারে, অত্যাচারে, বিসজ্জনে, কলঙ্কেও যে ভক্তি অবিচলিত, তাহাই যদি সতীত্ব হয়, তবে শকুন্তল৷ অপেক্ষ দেসদিমোন গরীয়সী । স্বামীকর্তৃক পরিত্যক্ত হইলে শকুন্তলা দলিতফণী সৰ্পের ন্যায় মস্তক উন্নত করিয়া { স্বামীকে ভৎসনা করিয়াছিলেন । যখন রাজ শকুন্তলাকে অশিক্ষা সত্ত্বেও চতুৰ্য্যপটু বলিয়া উপহাস করিলেন, তখন শকুন্তলা ক্রোধে, দন্তে, পূৰ্ব্বের বিনীত, লজ্জিত, দুঃখিত ভাব পরিত্যাগ করিয়া | কহিলেন, “ অনার্য্য, আপনার হৃদয়ের | রক্ষসের ন্যায় নিশীথ শয্যাশায়িনী সুপ্ত রাজা, রাজার মত, বলিলেন, “ভত্রে! দুষ্মন্তের চরিত্র সবাই জানে,” তখন শকুন্তলা ঘোর ব্যঙ্গে বলিলেন, তুহ্মে জ্জেব পমাণং জণিধ ধৰ্ম্মখিদিঞ্চ । লোঅন্ম । লজ্জাবিণিজিদাও জণিত্তি ৭ কিম্পি মহিলাও ৷ এ রাগ, এ অভিমান, এ ব্যঙ্গ দেসদিমোনায় নাই । যখন ওথেলো দেসদিমোনাকৈ সৰ্ব্বসমক্ষে প্রহার করিয়া দূরীকৃত করিলেন, তখন দেসদিমোনা | কেবল বলিলেন, “ আমি দাড়াইয়া আপনাকে আর বিরক্ত করিব না ।” । বলিয়া যাইতেছিলেন, আবার ডাকিতেই “প্রভু!" বলিয়। নিকটে আসিলেন। যখন ওথেলো অকৃতাপরাধে তাহাকে কুলটা বলিয়া অপমানের একশেষ করিয়াছি- | লেন, তখনও দেসদিমোনা “ আমি নির- ! পরাধিনী, ঈশ্বর জানেন।” ঈদৃশ উক্তি ' ভিন্ন আর কিছুই বলেন নাই। তাহার । পরেও, পতিস্নেহে বঞ্চিত হইয়া, পৃথিবী শূন্য দেখিয়া, ইয়াগোকে ডাকিয় | বলিয়াছেন * | Alas, Iago! ; What shall I do to win my kord

  • - again? Good friend, go to him; for, by

this light of heaven I know not how I lost him; here ইত্যাদি। যখন ওথেলো ভীষণ