পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| | “ আঃ কি কষ্ট কি ক৪! অনেকদিন লঙ্কেশ্বর ভবনে বাস করিয়াছিলেন এই লোকাপবাদ ভয়াকুল রামকর্তৃক নিৰ্ব্বাসিত জনকনন্দিনীকে লক্ষ্মণ নিতান্ত গর্ভমন্থর জানিয়াও জনপদ হইতে বমগমন জন্য এই যে আনয়ন করি (4ww.fa, t:, ** २ 1) যথা কুন্দমালা নাটকে নেপথ্যে—“আৰ্য্য৷ এইস্থানে আগমন করিতে পারেন ।” স্থত্ৰধার এই কথা শুনিয়া কহিল, “এ আবার কোন ব্যক্তি আৰ্য্যাকে আহবান করিয়া আমার সহায়তা করি তেছেন।” চতুর্দিকে অবলোকন করিয়া সীতাদেবী তেছেন।” এখানে স্বত্রধারের মৃত্যপ্রয়োগ বিষয়ে স্বীয় ভাৰ্য্যার আহবানের ইচ্ছাট লক্ষ্মণ কর্তৃক সীতাদেবীর বনগমনাহানরূপ প্রয়োগ বিশেষ সুচনা করিয়া আপন প্রয়োগের আতিশর্য্য সম্পাদন করিল। প্রবর্তক । যেখানে বর্তমানকাল আশ্রয়পূৰ্ব্বক স্বত্রধার পাত্র প্রবেশ সম্পন্ন করিয়া দেয় তথায় প্রবর্তক কহে । কেই এইরূপ প্রস্তাবনা দেখা যায় । - অবলপিত। যেখামে সদৃশ কাৰ্য্য বা সদৃশ বস্তুর কখম বা স্মৃতিহেতু পাত্র প্রবিষ্ট হয় তথায় অবলপিত প্রস্তাবনা কহ। যথা—শকুন্তলায় “রাজা দুষ্মন্ত যে প্রকার বেগবান মৃগ নাটক পরিচ্ছেদ । sve i দ্বারা আক্রান্ত হইয়াছিলেন আমি সেই প্রকার তোমার গীতরাণে বিমোহিত হইয়া সমাক্রান্ত হইয়াছি।” । এই কথা শ্রবণ দ্বারাই দুষ্মন্তের প্রবেশ সম্পন্ন হয় । - - সৰ্ব্বপ্রকার প্রস্তাবনাতেই সুত্ৰধার অধিকাংশ নাট যায় । । প্রস্তাবনা সম্পাদন করিয়াই রঙ্গভূমি হ- | ইতে নিষ্কান্ত হয়। প্রহসন—হাস্যরসোদ্দীপক নাটককে প্রহসন কহা যায় । - নাটকাত্মক আখ্যায়িকা—নতেলে প্রস্তাবন, নান্দী, পূৰ্ব্বরঙ্গ, বিদুষক, নট, নট প্রভৃতি নাম নাই। প্রসঙ্গতঃ যাহার আবশ্যক তাহার নামই স্পষ্টরূপে লেখা থাকে । কোন কোন নাটকে যেমন গ্রন্থকারের নাম নির্দেশপূৰ্ব্বক সতীর ও দেশের বিষ । য়াদি বর্ণিত থাকে ইহাতে গ্রন্থকারের | নাম মা থাকুক কিন্তু সেইপ্রকার বর্ণনীয় বিষয়ের সঙ্গে তাৎকালিক ইতিবৃত্ত ও সমাজাদির বিবরণ ও আচার ব্যবহারাদির কথা প্রসঙ্গতঃ উল্লিখিত হয় । মাটক ও মাটকাত্মক আখ্যায়িকার ভাষা । ভদ্র লোকের কথাবার্তা তদ্ররীতিতে ও সাধুভাষায় সম্পন্ন হয়। গ্রাম্য লোকের ভাষা সামান্য ও চলিত কথাবাéीञ्च श्ईय़ा थांटक। - বিদুষক প্রায় আমোদ প্রমোদ প্ৰিয় | --- 石 ও ভোজনপটুরূপে বর্ণিত হয় । -ിങ്ങ്