( aw = { n 1 جن ۔ ھ م" .לפל) বেদ । (£\రి অর্থাৎ অতিশয় মদযুক্ত সোম! তুমি ভোমার সমুদায় তত্ত্ব স্বারা অামাদিগকে আপ্যায়িত কর । সোমরসের বিবিধ গুণের মধ্যে পুষ্টিকারিতা ও রোগ নাশকত্ব গুণ আছে যথা— “গয়স্কানো অমিহা ৰহৰিৎপুষ্টিবৰ্দ্ধনঃ” (১৪ অ, ৯১ স্থ) অর্থাৎ হে সোম! তুমি ধনের বৃদ্ধি কারী, রোগ সমূহের নাশক, শরীর ও মনের পুষ্টিকারক । আর্ষ কালের ঋষিগণই সোমলতা প্রকাশ করেন যথা--- “ত্বং সোম প্রচিকিতো মনীষত্বং রজিষ্য মনুনেষি পথtং” অর্থাৎ হে সোম ? তুমি আমাদের বৃদ্ধি স্বারা পরিজ্ঞাভ হইয়াছ । সোমরস কণ্ডন দ্বারা অর্থাৎ কুটিয়া অভিষব অর্থাৎ নিষ্কাসন করা হইত । ইহা রাখিবার পাত্রকে চমূ কহে । এই পাত্ৰ কাষ্ঠ বা গোচৰ্ম্ম নিৰ্ম্মিত হইত । উহার রস উঠাইবার পাত্র পৃথক, তাহার নাম গ্ৰহ । ঋগ্বেদে পুরুরবা যযাতি প্রতৃতি রাজা, দিগের নাম পাওয়া যায় যথা “ মনুষ্য দগ্নে আঙ্গিরস্বদাঙ্গিয়ে যযাতি বৎসদনে পূৰ্ব্ববচ্ছ ভে ” বেদের সংহিতা বিশেষতঃ ব্রাহ্মণে অনেক রাজা ও অন্যান্য ব্যক্তিগণের অtখ্যায়িক আছে, তাহাকে পুরাণ বলা
- _
- *ञ्_ _ - ജ് ----- - -- * - ! i i t शाब्र; * केशखिन्नदनिक काल खान পুরাণ ছিল না, তবে মহাভারত, রামায়ণ । অন্যান্য পুরাণ প্রভৃতি বেদীমুচারী অর্থাৎ অনেকাংশের অবলম্বন পীঠ বেদ । , পণ্ডিত দয়ানন্দ সরস্বতীর সহিত কাশীর পণ্ডিতগণের তর্ক বিতর্ক উপস্থিত হইলে । তিনি বৈদিক আখ্যায়িকাই পুরাণ বলিয়া । মান্য করিয়াছিলেন । ইহা ভিন্ন তিনি স্বতন্ত্র পুরাণ মানা করেন নাই । ভাষা পার্থিব অবস্থা, মনুষ্যগণের প্রকৃতি এবং তাহীদের আচার ব্যবহার সমুদায় পরিবর্তনশীল । জেই এইরূপ উপলব্ধি হয় যে, এখন আমরা যাহা দেখিতেছি ও শুনিতেছি, অতি পূৰ্ব্বকালে এরূপ ছিল না। কিরূপ ছিল, তাহাও নিরূপণ করা যায় না । তবে কি না পুরাকালের ভাব মনোমধ্যে আবির্ভূত হইলে অনিৰ্ব্বচনীয় আমোদ উপস্থিত হয় বলিয়া কথঞ্চিৎ নিরূপণ করিতে ইচ্ছা হয় । অমুসন্ধেয় বিষয় বহুপ্রকার হইলে ও প্রধানতঃ ৪ট বিভাগ স্থির করা গেল । ভাষা (১) পার্থিব অবস্থা (২) জীবপ্রকৃতি । (৩) তাহীদের ব্যবহার পদ্ধতি (৪) ইহার স্পষ্টতার জনো ৪টী কালেরও উল্লেখ হউক—বৈদিক কাল (১) আর্ষকাল (২) আচাৰ্য্যকাল (৩) পরাভূত কাল (৪) যে । কালে সংহিতা ও ব্রাহ্মণ সকল গ্রচা- } রিত হয়, তাহই বৈদিককালের লক্ষ্য । সুতরাং সহ- .
- * ঋচঃ সামানি চ্ছন্দাংসি পুরাণং যজুষ সহ” অথৰ্ব্ব বেদ ।
