(বঙ্গদর্শন,ফাঃ ১২৬৯ | } “. . . . . মনুষ্যদ্বন্ধ, প্রায় গোকুগ্ধের माब्र- . | ജ് ു. | নবনীত । .وله .. শর্করা : ്. *. ধাতব লবণ । . . . .syه : o কেলীন বা পুষ্টিকর সামগ্ৰী भन्नुबा | দুগ্ধাপেক্ষ গোছন্ধে অধিক; গোছগা}পেক্ষ ছাগছন্ধে অধিক । এই खना মনুষ্য শিশু স্থতিকাগারে জল মিশাইয়া | না খাইলে গোছগ্ধ জীর্ণ করিতে পারে না। এবং এই জন্য ছাগদুগ্ধ দৌৰ্ব্বল্যের | ঔষধ স্বরূপ ব্যবহৃত হইয়া থাকে । | বহুকাল ধরিয়া দুইটি সম্প্রদায়ে মনুষ্যখাদ্য লইয়। বিবাদ করিতেছেন । এক | সম্প্রদায় বলেন যে মাংসই পুষ্টিকর, | অতএব মহুষ্যের মাংস খাওয়া কৰ্ত্তব্য । # আর এক সম্প্রদায় বলেন, যে উদ্ভিদ { পদার্থ, ফল মূল শস্ত, মাংসাপেক্ষ অধিক § পুষ্টিকর, অতএব মাংস খাইবার প্রয়োজন । o . মাই, উদ্ভিদই মন্থয্যের খাদ্য। কতক{ গুলি ভ্রান্তি নিবন্ধনই এরূপ বিবাদ উখা শর্ত হগুয়া সম্ভবে। আসল কথা এই |
- উদ্ভিজ্জাতীয় খাদ্য মাংসা
""、 "。ご .*. . উদ্ভিদ शालाई माश्नाटश्वका निकृष्ट अमछ । - নহে। অনেক গুলি যে মাংসের তুল্য, এবং কেহ২ মাংসাপেক্ষাও উৎকৃষ্ট তদ্ধি ষয়ে সন্দেহ নাই। অতএব মাংস ব্যতীত | শরীর প্রতিপোষণ অসম্ভব নহে; কিন্তু { | অসম্ভব নহে বলিয়াও মাংস অখাদ্য } नटश् । | মটর,সীম, মহুরী, ছোলা, মাসকলাই, অড়হর প্রভৃতি দাল, মাংসের স্তায় বা । মাংসাপেক্ষা পুষ্টিকর। এই সকলে শতকরা ২০ হইতে ২৪ ভাগ গ্রটেন পাওয়া । যায়। মেদ দুই ভাগ মাত্র। কথিত আছে | যে একসের শুষ্ক ছোলায় যত প্রাণরক্ষক ও পুষ্টিকর সামগ্ৰী আছে, অন্য কোন প্রকার মনুষ্যখাদ্যের একসেরে তত পাওয়া যায় না। বাধা কপির ন্যায় । অধিক পরিমাণে গ্রটেন কোন খাদ্যেই নাই। ইহার শত ভাগে ৩৫ ভাগ গুটেন। পিয়াজও অতি উৎকৃষ্ট খাদ্য। পুষ্টি কারিতায় ইহা ছোলার তুল্য-ইহায় শত ভাগের মধ্যে ২৫, ৩০ ভাগ গ্রটেন। ੋ যাহাতে অধিক গ্রটেন আছে তাঁহাই } আমরা পুষ্টিকারক বলিয়াছি, কিন্তু ইহা | স্মরণ রাখা, কৰ্ত্তবা, যে কেবল টেন ংগ্রহ মাত্র, অাহারের উদ্দেশ্য নহে। স্তার্চ, মেদ, ধাতবাদি সকলই আহর্য্যা : মধ্যে যথা পরিমাণে থাকা আবশ্যক। } যাহাতে অন্যান্ত দ্রব্য উপযুক্ত পরিমাণে } । থাকে, অথচ গ্রটেন অধিক থাকে, তা { হাই ভাল,এবং তাছাকেই জমির श्रृंलेकङ्ग |.. নিষ্ঠুষ্ট; কিন্তু তাই বলিয়া যে : نشست تیجیۓ বুলিয়ছি। টেনের আধিক্যও অনিষ্ট { iவின்ைம் - -- السيد