পাতা:বঙ্গদর্শন-তৃতীয় খন্ড.djvu/৫২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बलगमन कtः, ***> ) খাদ্য । &ఫిసి o . . . কারক ? যে সকল সামগ্রীতে গ্রটেন অধিক, , **ाँ পাকের রীতি, এবং নানাবিধ সামগ্রী একত্রিত করিয়া আহার করার রীতি, মমুষ্যের পরমোপকারী। এক খাদ্যে সকল প্রয়োজনীয় সামগ্ৰী পাওয়া যায় না বটে, কিন্তু নানাগুণবিশিষ্ট নানাজা অভাবের মোচন হয়। গোধূমে মেদ অল্প, এজন্য আমরা ময়দা স্কৃতে ভাজিয়া লুচি করিয়া, অথবা রোটি করিয়া,তাহাতে স্থত মাখিয়া খাই। ইউরোপীয়েরাও রোটিতে মাখন দিয়া খায়। এই জন্য | ছোলা, অড়হরাদির দাল, এবং মৎস্যাদি, যাহাতে অল্প মেদ, তাহাতে তৈল বা ঘৃত দিয়া না রাধিলে জীর্ণ হয় না । অনেকেই এই কথা বলিয়া থাকেন, | ਬਰ আমরাও কখনই বলিয়াছি, যে তণ্ডুলভোজী রাঙ্গালির আহার অত্যন্ত অসার । বাঙ্গালি গোধুম এবং মাংস খায় অস্বাস্থ্য, ইহা অনেকের বিশ্বাস । তণ্ডুল অসার বটে, কিন্তু বাঙ্গালি কেবল ভাত { সীম, কপি *প্রভৃতি শাক এবং দ্বত ও } অধিক পরিমাণে झुर्राष्ट्रेन আছে। সুতরাং | পরিমাণে মেদ পাই-বরং তাছা আতিশয্যই ঘটয়া থাকে। করিয়া খাইতে হয়। বস্তুতঃ । তীয় আহাৰ্য্য একত্রে আহার করায় সে হইল। যাহাদের কপালে তাহাও ঘটে | না বলিয়াই বাঙ্গালির বলহীনতা এবং - আছে, তাহ বলা হইয়াছে। খায় না। ভাতের সঙ্গে, মৎস্ত, দাল, মাংসভোজনের ষে ফল তাহা *. তন্তো- o জনে অবশুই ঘটে। দুগ্ধও পুষ্টিকর }, অতএব, { বাঙ্গালির আহার যে অস্কার, এবং মাংসা | হার না করাতেই যে আমাদের এ দশ', }, একথা সত্য নহে। তবে ইহা সত্য বটে, { যে এইরূপ মিশ্ৰিত আহার সম্পন্ন ব্যক্তি- । রাই কুরিয়া থাকেন। কৃষকাদি দরিদ্র শ্রমজীবীরা কেবল দল ভাত খায়। । , কিন্তু দাল যদি যথেষ্ট পরিমাণে খায়, } : তাহা হইলেই টেনের অভাব মোচন না—যাহারা কেবল লুণ ভাত খায়, তাহাদিগের আহার অস্বাস্থ্যকর বটে। এমন লোকও বঙ্গদেশে অনেক আছে– } ইহা আমাদের দুর্ভাগ্য সন্দেহ নাই | এইরূপে সকল জাতিই নানাবিধ স্থা । হাৰ্য্য মিশাইয়া,একের দ্বারা অন্তের দোষ } । খণ্ডন করিয়া খায়। অম্বিলঙয়েরা: চাউলের দ্যায় গোল আলুতেও झुप्त | অল্প। তাহার সেজন্ত গোল আলুর সঙ্গে | ". কপি মিশায়। কপিতে অনেক টেন }" কাংশ জল। নিশ্বাসাদিতে নিৰ্গত হয়, { । -জল। এজন্য শরীর মধ্যে জলের }, o বিশেষ প্রয়োজন । , আমরাও সৰ্ব্বদা । o জলপান করিয়া থাকি, একু মুছা ।