ہےلیے ےسےیے চন্দ্রশেখর । जअब«fम, eधों#, »२v* 1) ›ፃ « নগ্নতাড়নে তরঙ্গ তুলিয়, বাহবিলম্বিত অলঙ্কার শিঞ্জিতের তালে, তালে তালে নাচে। হৃদয়োপরে গ্রস্থিত জলঙ্গপুষ্পের বলা দোলাইয়া, সেই তালে তালে নাচে। সত্ত্বরণ কুতূহলী ক্ষুদ্র বিহঙ্গমটিকে দোলাইয়া, সেই তালে তালে নাচে। যুবতীকে বেড়িয়া বেড়িয়া তাহার বাহুতে, কণ্ঠে, স্বন্ধে, হৃদয়ে উকিঝুকি মারিয়া, জল তরঙ্গ তুলিয়, তালে তালে নাচে। আবার যু বর্তী কেমন কলসী ভাসাইয়া দিয়া, মৃদু বায়ুর হস্তে তাহাকে সমর্পণ করিয়া, চিবুক পৰ্য্যন্ত জলে ডুবাইয়া, বিস্বাধরে জল পূঃ করে; বক্তৃ মধ্যে তাহাকে গ্রহণ করে ; স্বৰ্য্যাভিমুখে প্রেরণ করে ; জল পত্তন কালে বিশ্বেই শত স্বৰ্য্য ধারণ করিয়া যুবতীকে উপহার দেয়। যুবতীর হস্তপদ সঞ্চালনে জল ফোরার কাটিয়া নাচিয়৷ উঠে, জলেরও হিল্লোলে যুবতীর হৃদয় মৃত্য করে । দুই সমান। জল চঞ্চল; এই ভুবন চাঞ্চল্য বিধায়িনী দিগের হৃদয় ও চঞ্চল। জলে দাগ বসেন, যুবতী হৃদয়েও না । কে কবে জলে বা যুবতীর হৃদয়ে স্থায়ী চিন্তু অঙ্কিত করিতে পারিয়াছে? চিত্র অঙ্কিত হয় না, কিন্তু উভয়েই ছায় পড়ে । তুমি সরিয়া যাও, জলের ছায়া মিলাইবে; যুৱতীহৃদয়স্থ ছায়াও মিলাইয়া যাইবে । পুষ্করিণীর শুাম জলে স্বর্ণ রৌদ্র ক্রমে মিলাইয়া মিলাইয়া দেখিতে দেখিতে সব "মি হইল—কেবল তাল গাছের অগ্রভাগ বীপতাকার ন্যায় জলিতে লাগিল । স্বলী বলিল, “ভাই সন্ধ্যা হইল, डांद्र ح_سے_مہم۔ --معتصمعیب باہمیــــ عہیم ع এখানে না। চল বাড়ী যাই।” T শৈবলিনী। “কেহ নাই ভাই, চুপি । চুপি একটি গান গা না ।” ; সু । “দুর হ! পাপ! ঘরে চ ।” শৈ। “ঘরে যাব না লে। সই! আমার মদনমোহন আসচে ওই । হায়! যাব না লো সই ।” স্থ । “মরণ আর কি? মদন মোহন ত ! ঘরে বোসে, সেই খানে চলন।” শৈ। “র্তারে বল গিয়া, তোমার মদনমোহিনী,ভীমার জল শীতল দেখিয়া ডুবিয়া মরিয়াছে।” স্থ । “নে এখন রঙ্গ রাখ। রাত হলো ! —আমি আর দাড়াইতে পারি না । আবার আজ ক্ষেমির মা বলছিল এদিগে কয়ট | গোরা এয়েছে ।” t শৈ । “তাতে তোমার আমার ভয় | কি ? 够 স্থ । “আ মলে তুইবলিস কি? ওঠ নহিলে আমি চলিলাম।” শৈ। “আমি উঠবোন-তুই যা।” সুন্দরী রাগ করিয়া কলসী পূর্ণ করিয়া কুলে উঠিল । পুনৰ্ব্বার শৈবলিনীর দিগে ফিরিরা বলিল, “হঁ৷ লো সত্য সত্য তুই কি এই সন্ধ্যাবেল এক পুকুরঘাটে থাকিবি না কি?” o শৈবলিনী কোন উত্তর করিল না; অঙ্গুলি নির্দেশ করিয়া দেখাইল । অ’ । স্কুলি নির্দেশামুশারে সুন্দরী দেখিল, পুষ্করিণীর অপর পারে, এক তালবৃক্ষতলে,— সৰ্ব্বনাশ! মুন্দরী আর কথা না কহিয়৷
