পাতা:বঙ্গদর্শন-দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

AAASSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS Ꮌbrbr গর্দভ। e { बजकर्णम ةat:ه به « و ! अँफूल श्ईब्रा, ड्रभि मज्ञाभग्न झ्हेग्रा, श्रमैौभ দয়ার প্রভাবে রামের সর্বস্ব স্যামকে দাও, তামের সর্বস্ব কানাইকে দাও ; তোমার দয়ার পার নাই। হে রজকপৃহভূষণ । কখনও দেখিয়াছি, তুমি লাঙ্গুল সঙ্গোপন পূর্বক কাঠাসনে উপবেশন করিয়া, স্বরস্বতীমণ্ডপ মধ্যে বঙ্গীয় বালকগণকে গর্দভলোক প্রাপ্তির উপায় বলিয়া দিতেছ। বালকের গর্দভ। লোকে প্রবেশ করিলে, “ প্রবেশিকায় উত্তীর্ণ হইল” বলিয়া, মহা গৰ্জ্জন করিয়া থাক। শুনিয়া আমরা ভয় পাই । হে প্রকাণ্ডোদর ! তুমিই চতুষ্পাঠীমধ্যে কুশাসনে উপবেশন করিয়া, তৈলনিসিক্ত ললাটপ্রাস্তরে চন্দনে নদী অঙ্কিত করিয়া, তুলটহস্তে শোভা পাও । তোমার কৃত শাস্ত্রের ব্যাখ্যা শুনিয়া আমরা ধন্য২ করিতেছি । অতএব হে মহাপশো ! আমার প্রদত্ত কোমল কৃণাঙ্গুর ভোজন কর । তোমারই প্রতি লক্ষ্মীর রূপা—তুমি ন হিলে আর কাহারও প্রতি কমলার দয়া হয় না । তিনি তোমাকে কখনও ত্যাগ করেন না, কিন্তু তুমি তাহাকে বুদ্ধির গুণে সৰ্ব্বদাই ত্যাগ করিয়া থাক । এই জন্যই লক্ষ্মীর চাঞ্চল্য-কলঙ্ক । অতএব হে স্বপুচ্ছ! তৃণ ভোজন কর । তুমিই গায়ক । ষড়জ, ঋষভ, গান্ধার প্রভৃতি সপ্তস্বরই তোমার কণ্ঠে। অন্যে বহুকাল, তোমার অনুকরণ করিয়া, দীর্ঘ শ্মশ্র রাখিয়া, অনেক প্রকার কাশি অভ্যাস করিয়া, তোমার মৃত স্বর পাইয়া থাকে। হে ভৈরবকণ্ঠ, ঘাস খাও । তুমি বহুকাল হইতে পৃথিবীতলে বিচ, রণ করিতেছ। তুমিই রামায়ণে রাজা দশ রথ, নহিলে রাম বনে যাইবে কেন ? তুমি মহাভারতে পণ্ডুপুত্র যুধিষ্ঠির, নহিলে পাণ্ডব পাশায় স্ত্রী হারিৰে কেন ? তুমি কলিযুগে বঙ্গদেশে বৃদ্ধ সেন রাজা ছিলে,—নহিলে বঙ্গদেশে মুসলমান কেন ? তুমিই ব্রাহ্মণকুলে জন্মিয়া, ধৰ্ম্মশাস্ত্র প্রণয়ন করিয়াছিলে, সন্দেহ নাই, নহিলে নবমীতে লাউ খাইতে নাই কেন ? তুমিই আলঙ্কারিক, সাহিত্যদর্পণাদি তোমারই স্বষ্টি। কিঞ্চিং ঘাস খাও। . । তুমি স্বকবি—কাদম্বরী, বাসবদন্ত প্র · ভৃতি উৎকৃষ্ট, জগন্মান্য কাব্য তোমারই । প্রণীত । কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় থাকিয়া, তু । মিই বিদ্যাসুন্দরাদি প্রণয়ন করিয়াছিলে, সন্দেহ নাই । নহিলে এজন্মে তাহাতে তোমার এত প্রীতি কেন ? তুমি নানা রূপে, নানা দেশ আলো করিয়া, যুগে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছ। এক্ষণে তপস্তাবলে, ব্ৰহ্মার বরে, তুমি বঙ্গদেশে সমালোচক হইয়া অবতীর্ণ হইয়াছ, হে লোমশাবতার । আমার সমাহৃত কোমল নবীন তৃণাস্তুর সকল ভক্ষণ কর, আমি আহুলদিত হইব । - হে মহাপৃষ্ঠ! তুমি কখন রাজ্যের ভর বহু, কখন পুস্তকের ভার বহ, কখন ধেী পার গটরি বহ । হে লোমশ ! কোনট গুরু ভার আমায় বলিয়া দাও ।


جسیمے ستمے سے--------------