পাতা:বঙ্গদর্শন-দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

@ ማ8 প্রাপ্তগ্রন্থের সংক্ষিপ্ত সমালোচনা । (ৰজ৯ণম, চৈত্র, ১২৮০ হইতে অনুবাদিত কলিকাতা। ঐযুক্ত না, তাহারই এগ্রন্থ পাঠ করা কৰ্ত্তবাদ ঈশ্বরচন্দ্র বস্থ কোং । ১২৮৪ । তাহাদের চক্ষু ফুটিবে। হিন্দু দেশ ভিন্ন এই গ্ৰন্থখানি প্রথমে ইংরেজি লিখিত হয়। বঙ্গদর্শনে ইংরেজির সমালোচনা হইয়াছিল । সমালোচন কালে আমরা লেখককে অনুরোধ করিয়াছিলাম যে ইহার বাঙ্গালা অনুবাদ প্রচার করুন। সেই অনুরোধ সফল হইয়াছে দেখিয়া আমরা বড়ই আপ্যায়িত হইয়াছি। বঙ্গদর্শনে “ ইউরোপে তিন বৎসরের” প্রথম ইংরেজি সংস্করণের সমালোচনা অন্ত দেশ যে আছে, তাহ যে আমাদের দেশ হইতে সম্পূর্ণরূপে ভিন্ন প্রকৃত, এ সকল কথা তাহারা কর্ণে শুনিয়া থাকেন মাত্র, কিন্তু ইহা তাহাদিগের হৃদয়ঙ্গম হয় না । এ গ্রন্থে তাহা হৃদয়ঙ্গম হইতে পরিবে। এরূপ একটি নূতন কথা স্ত্রী বুদ্ধিতে ধুত হইলে, অনেক সুফল ফলে । আমরা ইহা বলিতে পারি, যে সুন্দরীগণ ইহা পাঠ করিয়া স্বখলাভ করিবেন— করিয়াছিলাম। তাহার পরে দ্বিতীয় ইং- | কেন না লেখকের লিপি প্রণালী মনোহর । রেজি সংস্করণ প্রচারিত হইয়াছে। এই মূল্য অতি সামান্ত—আট आनु, आज । বাঙ্গালা অনুবাদ দ্বিতীয় সংস্করণেরই তীর্থমহিমা । নাটক। ঐ নিমাই প্রথমাপেক্ষা দ্বিতীয় সংস্করণে অনেক বেশী । চাদ শীল প্রণীত। কলিকাতা । নুতন কথা আছে। সেগুলি নিতান্ত জ্ঞাতব্য, সংস্কৃত যন্ত্র। সন ১২৮• । এবং শিক্ষাদায়ক । ; এই গ্রন্থ সম্বন্ধে একটি গল্প আছে । ठाकूदांप्त डाडि छैडश इङ्गे ग्रांटऊ । छैझ গ্রন্থকারের নিবাস চ চুড়া । চাঁচড়া হইতে যে ইংরেজিয় অনুবাদ, বাঙ্গালা পড়িয়া “সাধারণী” প্রকাশিত হয়। বোধ হয়, তাহা কিছুষ্ট বুঝা যায় না। পড়িলে বোধ ! সমালোচনার জন্য একখণ্ড “তীর্থমহিমা” হয় গ্ৰন্থখানি আদেী বাঙ্গালায় প্রণীত সাধারণীকে প্রদত্ত হয় । সাধারণী লেখক, বাঙ্গালা ভাষায় যত পাঠ গ্রন্থ আছে, এ গ্রন্থকার তাহার একজন সন্ধান্ত বন্ধু ও খানি তন্মধ্যে সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট গ্রন্থ মধ্যে গণ- | প্রতিবেশী বলিয়া গ্রন্থ সমালোচনা করেন নীয়। যাহারা ইংরেজি জানেন না তা ; না। কিন্তু উৎসর্গ পত্রের সমালোচনা হীরা বাঙ্গালির পাঠ্য ঈদশ উৎকৃষ্ট গ্রন্থ | করেন । খড়দহের একজন গোস্বামীকে পাঠে বঞ্চিত থাকিবেন, এই দুঃখেই আমরা ঐ গ্রন্থ উপহায় প্রদত্ত হইয়াছে। সোদ্ধা ইহার বাঙ্গালা অনুবাদের জন্ত গ্রন্থকারকে | বুঝিলে, উৎসর্গ পত্রে কতক গুলি অত্যুক্তি অনুরোধ করিয়াছিলাম। বাঙ্গালি স্ত্রী i আছে । সাধারণী লেখক সোজা লোক লোক দিগের পক্ষে এ গ্রন্থ বিশেষ আদর নহেন, কিন্তু এবার সোজা বুঝিলেন। डिণীয়। যিনিই বাঙ্গালির মেয়ে, বাঙ্গল ! নি অত্যুক্তি দোষ গুলি দেখাষ্টর দিলেন। পড়িতে জানেন, ইংরাজি পড়িতে জানেন . তৎক্ষণাৎ নানা দিগ ছষ্টতে নানা পত্রে