দর্শন Շա, به یاد و( SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSAAAASSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSDSSSDSSSSDSSSDCMDMT নয়শ্যে রূপেয়া। XX . নয়শে রূপেয়া।* বাঙ্গালী ভাষায় প্রকৃত নাটক এক খানিও নাই। যে যে গুণ থাকাতে হাম|লেট নাথে খেলে প্রতি জগতের মধ্যে মন্থয্যের অসামান্ত কাৰ্যরূপে পরি গণিত হইতেছে সে গুণ বাঙ্গালা কোন | ਜੋ ਜਾਵੇ। একটি গুণের কথা বলি। | মানসিক পরিবর্তন। একজন বুদ্ধিজীবী ব্যক্তি অপর এক বা বহুব্যক্তি দ্বারা ভাল পথে বা মন্দ পথে কি রূপে যায় তাহা ভাল নাটকে স্বদের রূপে চিত্রিত থাকে । ওথেলো—সদাশয় ওথেলো— যে মতি অল্প কাল মধ্যে স্ত্রী ঘাতক হইবেন; অনন্ত চিন্তাশীল হামলেট যে স্বীয় জীবনের জীবন ওফিলিয়াকে বিসর্জন করিবেন ; সেই প্রণয়িনীর পিতাকে স্বহস্তে বধ করিবেন ; কার্য কুশল রাজ সম্মানধারী ম্যাকবেথ যে নিদ্রিত, গুহাগত, অন্নদাতা রাজাকে স্বগৃহে হত্যা কfরবেন, তাহ পূৰ্ব্বে জানা যায় না। কি কৌশলে, কি রূপে, মানব চিত্তের এরূপ পরিবর্তন হয়, নাটকে তাহাই চিত্রিত থাকে। বাঙ্গালা কোন নাটকেই তাহা नांदें ! নয়শ্যে রূপেয়াতেও তাহা নাই। কিন্তু ইহাতে অম্ভ কতকগুলি গুণ আছে। ১ । গ্রন্থকার অতি সহজ ভাষায় লিখিবার চেষ্টা করিয়াছেন । তিনি যে সম্পূর্ণ পারি না, কিন্তু এরূপ চেষ্টার ও সম্যক প্রশংসা করা উচিত। সংস্কৃতের গৌরব এত অধিক হইয়াছে যে এখন আর প্রায় সহ্য হয় না । নাটকের কামিনী, মোহিনী, কমলা, বিমলা, সকলেই স্বামীকে “জীবিতেশ্বর” বলিয়া সম্বোধন করেন, “ সুশীতলসমীরসঞ্চারিতমুখদসায়ংকালে প্রাসাদোপরি পদ চারণা” করেন, “শাক স্বপ পুপ পায়স পিষ্টকাদি” ভোজন করেন; “দুগ্ধ ফেণনিভ” শয্যায় শয়ন করেন। র্তাহারা যাহাই করুন না কেন, —আমরা তাহাদের কথোপকথনে জালাতন হইয়াছি। তাহাতেই এই নয়শে৷ রূপেয়া গ্রন্থকারের প্রশংসা করিতে বাধ্য झईग्नांहि । কিন্তু গ্রন্থকার সংস্কৃত বাহুল্য এড়াইতে গিয়া গ্রাম্যতা দোষে পতিত হইয়াছেন; একটি উদাহরণ দেওয়া যাইতেছে — | শশীর মা। “বাছ তুই ছেলেমানুষ, | তাই লোকে বলে আর তাই শুনিস্ যে সতীনকে বুনের মত ভালবাসে। সৰ্ব্বস্ব যাকৃ, * * মরে যাক্ তাও প্রাণে সয়, হাসতে হাসতে * * ভাগ দেয় নাজানি সে কেমন মেয়ে। সরলা মা তুই আমার সস্তানের বয়সী, অামার শশী থাকৃলে এই তোর মত হত, তবু আমার ! মনের কথা দুটি একটি তোকেই বলি, | তোকে বলে যেন আমার তৃপ্তি হয়। কৃতকাৰ্য্য হইয়াছেন তাহা আমরা বলিতে • ময়শে। রপেয় । কলিকাতা, শ্মিথ কোম্পানি ।
