পাতা:বঙ্গদর্শন-প্রথম খণ্ড.djvu/১৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আয়ত্ব থাকা আবশ্বক। বুদ্ধি চালনাতে | তীব্রতা তেলের লক্ষণ। তেজীয়ান পুরুষ প্রধউপস্থিত হইয় কিঞ্চিৎ দোষ ঘটি ; কিন্তু ক্ষতি বৃদ্ধি না বুঝিয়া দেশাচার' প্রতিপালন করাতে কোন প্রশংসা"নাই পরস্তু বুদ্ধিচালনার প্রতি লোকে যেমন প্রসন্নচিত্ত মনের বাসনা পূরণ বিষয়ে তাদৃশ নহেন। প্রত্যুত, বাসনা তীব্র হইলে সকলেই নানা বিপত্তির তাশঙ্কা । করেন । কিন্তু বুদ্ধি যেমন, বাসনাজনিত । প্ৰসুত্তি গুলিও তদন্ত্ররূপ মনের অঙ্গ লিশেষ। ভারতের মনে সর্বপ্রকার স্পৃহারক্ট মূল আছে, তৎসমুদায় তলারূপে পরিলৰ্দ্ধিত না হক্টলেই তন্মধ্যে সামঞ্জস্তোর অভাব ঘটিয়া বিপদ উপস্থিত হয়। ফলতঃ বান্তি বিশেষে যে কুকৰ্ম্মালুরত হয়, ইঙ্গর হেতু এই যে, তাহাদিগের সদসং বিচারের ক্ষমতা দুর্বল, নতুবা । শৃঙ্গর আতিশয্যেই যে ভাগ ঘটে, এ | কোন লাক্তির বাসনাগুলি অপেক্ষকৃত সতেজ ইষ্টলে, যদিও তৎকর্তৃক কোন কোন অহিত ঘটনা স্কইলেও হইতে ; পারে, তথাচ তাহার দ্বারা অনেক বিশেষ২ হিত সাধন হওয়াও সস্তাবিত, ইঙ্গতে | কোন সন্দেহ নাই। যাহার তেজ থাকে, সেসকল বিষরেই আপনার স্পগর স্থল দেখিতে পায়, যাহার কোন বিষয়ে স্পৃহা হয়, ন, তাহার তেজ নাই। স্পৃহার সৎ কি অসংযে কৰ্ম্মেরই অনুষ্ঠান করেন, প্রাধান্য প্রদর্শন করিয়া থাকেন। যে ব্যক্তি কার্যের সময় আপনার ইচ্ছার অনুগামী হইতে অক্ষম, সে ঘড়ির নায় জড় পদার্থ বিশেয, তাহাতে মনুষ্যত্ব নাই । ” . . মিল এতদ্বিষয়ে উইলিয়ম হম্বোন্টের একট বচনের প্রতি অনেক নির্ভর দিয়াছেন। তাহার মৰ্ম্ম এই—মমুষোর শারী: রিক ও মানসিক গুণসমূহের মধ্যে পরস্পরের সামঞ্জস্য রক্ষা পূর্বক ভাগদিগের সমুন্নতি করাই জীবনের শ্রেষ্ঠ”উদ্দেশ্য। হম্বোন্টের মতে ইহা আমাদিগের ক্ষণভঙ্গুর অভিলাষ বিশেষ মাত্র নহে—ইঙ্গ মনুষোর বিবেক শক্তির অনিবার্ঘ্য প্রসব স্বরূপ, কদাচ অমৃগ হুইবার নহে । মনুষকে স্বভাবতঃ স্বেচ্ছ পরিপূরণ জন্য ব্যগ্র দেখিতে পাওয়া যায়, কিন্তু সামাজিক ও ধৰ্ম্মসংক্রান্ত বিধি পরম্পর দ্বারা তাছার প্রতিরোধ হইয়া থাকে; এই জন্য মিল বলেন যে, মনোবৃত্তির উন্নতি সাধন অভিপ্রেত হইলে এরূপ বিধি পরম্পর যষ্ঠ সংক্ষিপ্ত হয়, ততই ভাল। কেননা পদে পদে ইচ্ছাৰে"বাঁধা দিলে মনোবৃত্তি নিস্তেজ ७*कुङ्खैः হইয়া ..::* :o ز‘ گرہ ، 3، ہم f چraچat মনুষ্য একটা নিয়মানুসারে কার্য্য