পাতা:বঙ্গদর্শন-প্রথম খণ্ড.djvu/২৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশগুণ হইয়াছে। কিছু না বাড়িয়াছে এমন জমীদারী অতি অল্প । আমরা দেখাইলাম, এই ঈশ্বরপ্রেরিত কৃষিধনের বৃদ্ধির ভাগ, রাজা পাইয়া থাকেন, ভূস্বামী পাইয়া থাকেন, বণিক পায়েন, মহাজন পায়েন,—কৃষী কি পায় ? যে এই ফসল উৎপন্ন করে, সে কি পায় ? আমরা এমত বলিন যে, সে কিছুই পায় না । বিন্দু বিসর্গমাত্র পাইয়া থাকে। যাহা পায়, তাহাতে তাহার কিছু অবস্থার পরিবর্তন হয় নাই। অদ্যপি ভূমির উৎপন্নে তাহার দিন চলে না । অতএব যে সামান্য ভাগ, কৃষকসম্প্রদায় পায়, তাহ না পাওয়ারই মধ্যে । যার ধন, তার ধন নয় । যাহার মাতার 守行リーT隔管* mすt l

  • श्मश्चन छ६ ३ ९१**

কালঘাম ছুটীয়া ফসল জন্মে, লাভ ভাগে সে কেহ হইল না । আমরা দেখাইলাম যে, দেশের অত্যন্ত শ্ৰীবৃদ্ধি হইয়াছে। অসাধারণ কৃষিলক্ষনী দেশের প্রতি স্থপ্রসঙ্গা । তাহার কৃপায় অর্থ বর্ষণ হইতেছে। সেই অর্থ রাজ, ভূস্বামী, বণিক, মহাজন সকলেই কুড়াইতেছে। অতএব যেই শ্ৰীবৃদ্ধিতে রাজা ভূস্বামী, বণিক, মহাজন সকলেরই শ্ৰীবৃদ্ধি। কেবল কৃষকের জীবৃদ্ধি নাই। সহস্ৰ লোকের মধ্যে কেবল নয় শত নিরানব্বই জনের তাহাতে শ্ৰীবৃদ্ধি নাই। এমত শ্ৰীবৃদ্ধির জন্য যে জয়ধ্বনি তুলিতে চাহে, তুলুক ; আমি তুলিব না। এই নয় শতনিরানব্বই জনের শ্ৰীবৃদ্ধি না দেখিলে হামি কাহার ও জয় গান করিল না। ভারতবর্মীয় বিজ্ঞান সভা अष्ट्रछैान श्रृङ्ख्य “জ্ঞানাৎ পরতরে নন্থি “ ১। বিশ্বরাজ্যের আশ্চর্ঘ্য ব্যাপার স. কল স্থিরচিত্তে আলোচনা করিলে অন্তঃকরণে অদ্ভুত রসের সঞ্চার হয়, এবং কি নিয়মে এই আশ্চৰ্য্য ব্যাপার সম্পন্ন হইতেছে,তাহ জানিবার নিমেয়ে কৌতুহল } জন্মে, দুরা এই নিয়মের বিশিষ্ট জ্ঞান হয়, তাহাকেই ৰিজ্ঞান শাস্ত্র কৰে। . . ২। পূর্বকালে ভারতবর্ষে বিজ্ঞান শাস্ত্রের যথেষ্ট সমাদর ও চর্চা ছিল তাহার ভূরি ভূরি প্রমাণ অষ্ঠাপি দেদীপ্যমান রহিয়াছে । বৰ্ত্তমানকালে বিজ্ঞামশান্ত্রের যে সকল শাখা সূক্ষ্মক উন্নত ইয়ছে, তৎসমুদ্রায়ের মধ্যে অনেক গুলির প্রথম বীজরোপণ প্রাচীন, হিন্দু ঋষিরাই ক্ষরেন। জ্যোতিষ, বীজগণিত, মিশ্ৰগতি, রেখাগণিত, ক্ষয়ুৰ্ব্বেঞ্চলজুঞ্জিন, রসায়ন,