পাতা:বঙ্গদর্শন-প্রথম খণ্ড.djvu/২৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

きむ。 দেবীপুর—দেবেন্দ্র বাবুর বাড়ীর কাছে —বড় রসিক স্ত্রীলোক । বয়স বৎসর ত্রিশ বত্রিশ, সাড়ী পর, হাতে রূলি, মুখে পানের রাগ। মালতী গোয়ালিনী | প্রায় গৌরাঙ্গী—একটু রৌদ্র পোড়া— | মুখ ভাঙ্গা, নাক খাদা—কপালে উলকী ৷ | কসে তামাকু পোড়া টেপ আছে । মালতী গোয়ালিনী দেবেন্দ্র বাবুর দাসী নহে—আশ্রিতাও নহে—অথচ তাহার ! বড় অনুগত—ঙ্গনেক ফরমায়েস—যাহা অন্তের অসাধ্য—তাহ মালতী সিদ্ধ করে। মালতীকে দেখিয়া চতুর হীরা বলিল, “ভাই গঙ্গাজল ! অন্তিমকালে যেন তোমায় পাই ! কিন্তু এখন কেন ?” গঙ্গাজল চুপি চুপি বলিল, “তোকে দেবেন্দ্র বাবু ডেকেছে । হীরা কাদা মাখে, হাসিয়া বলিল, “তুই কিছু পাবি না কি ?” भाव्ाउँौ छूहे अत्रूgव्लब्र छान्न शैद्धां८क মারিল, বলিল, “মরণ আর কি ! তোর মনের কথা তুই জানিস্ ! এখন চ ।” হীরা ইহাই চায়। কুন্দকে বলিল “আবার বাবুর বাড়ী যেতে হলো— ডাকিতে এসেছে। কে জানে কেন ?” বলিয়া প্রদীপ নিবাইল এবং অন্ধকারে গলী মিলাইয়া— “মনে মতন রতন পেলে স্বতন করি তায় । সাগর ছেচে ভুলৰ মাগল্প পত্তন কর্যে কা । ইতি গীত গায়িতে গারিতে চলিল । বিষবৃক্ষ । { सृत्रघ्नर्थन पञांविs * २१* দেবেন্দ্রের বৈঠকখানায় হীরা এক গেল । দেবেন্দ্র দেবীর আরাধনা করিতেছিলেন, কিন্তু আজি সরু কাটিতেছিলেন । জ্ঞান টনটনে। হীরার সঙ্গে আজি অন্য প্রকার সম্ভাষণ করিলেন। স্তব স্তুতি কিছুই নাই । বলিলেন, “হীরে, সে দিন তামি অধিক মদ খাইয়া তোমার কথার মৰ্ম্ম কিছুই গ্রহণ করিতে পারি নাই । কেন আসিয়াছিলে ? সেই কথা জিজ্ঞাসা করিবার জন্য ডাকিয়া পাঠাষ্টয়াছি। তুমি বলিয়ছিলে, কুন্দনন্দিনী তোমাকে পাঠাইয়াছিল। কিন্তু সে কি বলিয়ছিল, তাত কিছুই বলিয়া যাও নাই । বে:ধ হয়, তামাকে বিবশ দেখিয়া সে সকল কথা বল নাই । আজি বলিতে পায় । ই । কুন্দনন্দিনী কিছুই বলিয়া পাठेन नाझे । দে। তবে তুমি কেন আসিয়াছিলে ? হি। কেবল আপনাকে দর্শন করিতে আসিয়াছিলাম । দেবেন্দ্র হাসিলেন। বলিলেন, “তুমি বড় বুদ্ধিমতী । ভগাক্রমে নগেন্দ্র বাবু তোমার মত দাসী পেয়েছেন। বুঝিলাম কুন্দনন্দিনীর কথা ছল মাত্র । তুমি হরিদাসী বৈষ্ণবীর তত্ত্বে এসেছিলে। অামার মনের কথা জানিতে এসেছিলে । কেপ জমি বৈষ্ণবী সাজি, কেন দত্ত बाएँौ शाचे, t#३ कर्षी छानिtऊ आणि