SeeeSeeeSeeeSeeeSLSLSLLLSAAAASLLLLLSLSLSLSLSLLLLLSLLLLLSLLLLLSLLLLLLSAAAAAS AASAASAASAASSAAAASSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSDDDSS গঙ্গাধরশয় রয়ে জগাববেড়িনাম উনবিংশ পরিচ্ছেদ গোষ্ঠস্বাত্রা প্রাক্কাল। কেহ কেহ কহিতেছেন আজ “শীত শীত” বোধ হইতেছে, 게 দুই একটি বৃদ্ধ হিমের ভয়ে মস্তকে চাদরের উল্টা ফেটা লাগাইয়াছেন, শুভ্র শুভ্ৰ চুলের দুই পার্শ্বে কর্ণদ্বয় বহির হইয়া রঙ্গিয়াছে, কৃষকেবা গোপাল লইয়া চ-অ-ল অমুকের গোরু বলিয়া প্রভুর গৌরব বৃদ্ধি করিতেছে। কোন গোপাল কহিতেছে চল আজ ঠাণ্ডা হয়েছে এখনি ধূমও দিব, কোন রাখাল কহিতেছে আজ কেবল আলে কিছু হবে না ভাই, ঘরে খ্যাড় জ্বালাতে হবে, এমন সময় হা হু শব্দ শুনা গেল—দেখা গেল একটি তানযানে আশুতোষ বাবু উদ্যান হইতে বাট প্রত্যাগমন করিতেছেন, লাল পাগড়ি মস্তকে, লম্বা লাঠা হস্তে ছুইজন পদাতিক অগ্র পশ্চাতে দোঁড়িতেছে ও একজন ভৃত্যমাত্র একটি বৃহৎ উজ্জল রৌপ্যনিৰ্ম্মিত ফুরসী হস্তে পশ্চাতে শশব্যস্ত । বেহারাদলের, দ্বারবানের, হক বরদার ভূত্যের, সকলেরই এক চাল, তালে তালে পা পড়িতেছে। বাবুমহাশয় অবতরণ করিবামাত্র কালিন্দী সায়েরের ঘাটোপরি গঙ্গাধরের মন্দিরে একটি প্ৰণাম করিলেন, পরে অস্ফুট বচনে কোন স্তব উচ্চারণ করিতে করিতে বৈঠকখানার দিকে গমন করিয়া প্রশস্ত বারেন্দায় পাদচালনা করিতে লাগিলেন। ঠাকুর বাটাতে আরতীর বাজনা বাজিতেছে, নহবতে টিক্কর সংযুক্ত সানায়ে পুৱৰী গাইতেছে, সেই দিকেই মন দিয়া যেন বাবুমহাশয় মধ্যে মধ্যে মস্তক হেলন করিতেছেন । ইতিমধ্যে একটি কামরা অালোকময় হুইল, হুঙ্ক-ফেশনিভ প্রশস্ত চাদরোপরি একটি ক্ষুদ্র গদি, এক বৃহৎ তাকিয়া ও কয়েকট ক্ষুদ্র ক্ষুত্র বালিস সংযুক্ত হইল, পার্শ্বে একটি মোচার খোলের স্তায় বৃহৎ স্বৰ্ণজ্যোতিৰ্ম্ময় বাধা ছক ও কদলীপত্রনিৰ্ম্মিত হস্তদ্বয় প্রমাণ পুষ্পনল শোভমান হইল, রজতনিৰ্ম্মিত শুভ্র রেকাৰীতে কয়েকটা চামেলী পুষ্প ও রজনীগন্ধ সংস্থাপিত হইল—
