পাতা:বঙ্গদর্শন-ষষ্ঠ খণ্ড.pdf/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*२ve ] बांजांलां यजबांनी जरकांब्र 8ot আমাদের বর্ণমালা সংস্কারের প্রধান উদ্দেশ্য মুদ্রাঙ্কণের সৌলভ্যসাধন। অর্থাৎ ভাষার উচ্চারণের কোন হানি না হয় অথচ মুদ্রাঙ্কণের সৌলভ্য হয় ইহাই আমাদের অভিপ্রেত। এক্ষণে দেখা যাউক পূৰ্ব্বোক্ত একবিংশতি প্রকার স্বরাকারের মধ্যে কিছু লাঘব করা যায় কি না। আমরা দেখিতেছি “অ’ এর সহিত 'i' যোগ করিলে ‘আ’ হয় এবং 'রে সহিত ? র যোগ করিলে ‘ীে হয় সুতরাং মুদ্রাকারের এই চুইট বর্ণকে আনায়াসে পরিত্যাগ করিতে পারেন। এবং ‘ীে কে তাহারা সৰ্ব্বদাই ঐরূপে লিথিয়া থাকেন তবে ‘আ’ একটি স্বতন্ত্র বর্ণ রক্ষা করেন বটে। এই দুইটা ভেদ উঠাইয়া দিলে আমাদের স্বরাকার কেবল উনবিংশ প্রকার থাকে। যথা—আ, ই, ঈ, উ, উ, ঋ, এ, ও, ঐ, ঔ,—১০ 1, f", ه –*,ۀ ,غ ,ه ,. আবার দেখ যদি ই, ঈ, উ, উ, ঋ, এ, ও, ঐ, ঔ, ইহাদিগকে যথাক্রমে আি, আঁ, অ, আ, অে আে, অৈ, জে, এইরূপ করিয়া লেখা যায়, তাহা হইলে আপাতত দেখিতে কিছু কেমন কেমন ঠেকে মাত্র, আসলে কিছুই হানি হয় না। ওদিকে কম্পোজিটর এবং ডিষ্ট্রিবুটিরদিগের অনেক সুবিধা হয় ; প্রেসের অধিকারীরও ঐ সকল অক্ষর ক্রয় করিতে হয় না এবং উহাদের স্থাপনের নিমিত্ত কেসবক্স অর্থাৎ অক্ষরাধারের কোষ্ঠ বাড়াইতে হয় না । মনোনিবেশ পুৰ্ব্বক দেখিলে বরং ইহা জানিতে পারা যায় যে পূৰ্ব্বে 'ই' প্রভৃতির আকার ‘অ’ আঁ’ ইত্যাদি রূপ ছিল, কালবশে পরিবর্তন লাভ করিয়া ‘ক্সি’ ই এবং ‘অী' ঈ হইয়াছে,কারণ অদ্যাপি আমরা অনেক নাগরাক্ষরে লিখিত পুস্তকাদিতে ‘ও’ স্থলে 'জো', ঔ স্থলে অেী এবং ঋ স্থলে " লিখিতে দেখি। হিন্দীভাষায় সচরাচর ঔর এই কথাটা ত ‘জোঁর এই রকমে লিখিত হয়। 象 যাহা হৌক প্রস্তাবিত পদ্ধতি অবলম্বন করিলে আমাদের স্বরাকারের ভেদ কেবল দশটী থাকে। যথা— هد-,t, a و وی به سه ,f,Y , وه অর্থাৎ প্রেসওয়ালাদিগের এই দশটার অধিক স্বর রাখিতে হয় না। এস্থলে ইহাও বক্তব্য যে সচারাচর মুদ্রাকারের শব্দের আদি, মধ্য, এবং অস্তে ব্যবহার করিবার নিমিত্ত ,;ি প্রভৃতি সমাত্রিক এবং ‘নিৰ্ম্মাত্রিক’ এই চুই ভেদ রক্ষা করেন। যথা , t, f f, ইত্যাদি রূপ। কিন্তু আমরা এরূপ প্রভেদের কোন উপযোগিতা বিবেচনা করি না কারণ দধি এই কথাটিকে যদি দধি এই রকমে লেখা যায় তাহ a? & •যদ্যপি মুদ্রাকারদিগের Yে এরূপ একটি অক্ষর নাই তাহার এস্থলে রে সহিত 'ौ न cश्ां नि'ो ब्र बश्रृङ्गारं षभिव।। ‘ ’ शूर्खो बब्रिक्ष। शिशिजtम् । *