পাতা:বঙ্গদর্শন-ষষ্ঠ খণ্ড.pdf/৫০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

trs * विधक्षेत्र [ बांघ হইলে কিছুই হানি লক্ষিত হয় না, তবে অল্পমাত্র শোভার জন্য আমরা এতগুলি বিভিন্নতা রাখি কেন ? ব্যঞ্জন বর্ণ বাঙ্গালা বর্ণমালায়— ক, খ, গ, ঘ ঙ চ ছ জ, ঝ, এঃ । ট, ঠ, ড, ঢ ণ । ত, থ, দ, ধ, ন । প, ফ ব ভ ম । য, র, ল, ব, শ, ষ, স হ । এই তেত্রিশটি এবং ৎ, ডু, ঢ়, য়, এই চারটা ত, ড, ঢ়, য, এর প্রকার ভেদে সৰ্ব্বশুদ্ধ সপ্তত্রিংশৎ অর্থাৎ সাইত্রিশটি অমিশ্র ব্যঞ্জনবর্ণ লক্ষিত হয়। পূৰ্ব্বে এই অমিশ্র ব্যঞ্জনবর্ণের সহিত ‘ক্ষ’ এই অক্ষরটি লিখিত হইত। কিন্তু এক্ষণে বিদ্যাসাগর মহাশয় বলিয়া দিয়াছেন যে উহ একটি সংযুক্তবর্ণ। এখনকার বর্ণমালা গ্রন্থে উহা সংযুক্তবর্ণের সহিত লিখিত হয় । বাঙ্গালা বর্ণমালায় , ,* এই তিনটি চিহ্ন অতি প্রাচীন কাল অবধি নিবেশিত হইয়া আসিতেছে । ইহাদের স্বতন্ত্র রূপে ব্যবহার নাই, অপর বর্ণের সহিত সৰ্ব্বদাই সংযুক্ত থাকে। কিন্তু মুদ্রাযন্ত্রের অধিকারীরা এই তিনটি চিহ্নকে স্বতন্ত্র রূপে রাখিয়া থাকেন। তবে এক্ষণে অনেক চন্দ্রবিন্দুযুক্ত অক্ষরও প্রস্তুত হইয়াছে। সংযুক্তবর্ণ— পূর্বেই বলা হইয়াছে যে ব্যঞ্জনবর্ণ স্ববের সাহায্য ব্যতীত উচ্চারিত হইতে পারে না, অতএব ব্যঞ্জন বর্ণের উচ্চারণের নিমিত্ত কোন না কোন প্রকার স্বরের সাহায্য আবশ্যক করে । অতএব পূৰ্ব্বোক্ত একাদশবিধ স্বরের সংযোগে, সাইত্রিশটি ব্যঞ্জনবর্ণের চারি শত সাতচল্লিশ (৪৪৭) ভেদ হয় । এতদ্ভিন্ন—হলোহস্তরা: সংযোগাঃ ৷ ১ ৷ ১ ৷ ৭ ৷ এই সূত্রানুসারে অচ, রহিত ব্যঞ্জনবর্ণ সংযুক্ত হয়। যেখানে দুই বা ততোধিক ব্যঞ্জনবর্ণ একত্র হয় এবং তাহাদের মধ্যে এক বা ততোধিক ব্যঞ্জনবর্ণের অচের যোগ না থাকে তাহা হইলে আচরঙ্গিত ব্যঞ্জনবর্ণ সকল অচ্যুক্ত পরবর্তী ব্যঞ্জন বর্ণের সহিত সংযুক্ত হয়। কারণ একটি পারিভাষিক সূত্র আছে যে “অজীনং পবেণ” অচ, রহিত ব্যঞ্জনবর্ণ অচ যুক্ত পরবর্তী ব্যঞ্জনের সহিতই যুক্ত হয় পূর্বের সহিত নয়। এই সূত্রানুসারে সংযুক্ত অক্ষর অসংখ্য হইতে পারে বটে কিন্তু বাঙ্গালা ভাষায় ক্ল, গ্ল, প্ল, ম, ল, গ্ল, হল, স্ক, ল,—এই ১০টি ल नरमूख्न्दन ग्रं, छू, छ्, ब्र, ब्र, छू, श्रृं, ७दर छ, श्, न्न, क,-uहे >>छि न BBBB BS BS BS BS BS BS BS BS BS BS BS BS CS CS CS TS BD