કરાના ] अथूषTछांख्रि ॐछडि ĝe@* তাহাদের আর আছে কি ? তুর্কিস্থান গিয়াছে, আফগান গেল, আলজিয়ার্স গত, বাৰ্ব্বরি ষ্টেট হীনবীৰ্য্য। কাসগড় মাথা তুলিয়া উঠিয়াছিল তাহারও নাম লোপ হইয়াছে, মুসলমানের কাছে এখন জগৎ “গেল” “ডুবিলই ত” বোধ হইল। মুসলমান জগতের প্রায় ষষ্ঠাংশ। এই ষষ্ঠাংশের যখন অবনতি প্রত্যক্ষ, তখন জগতের উন্নতি হইতেছে কেমন করিয়া বলিব । আর এক মত আছে । জগৎ যে ভাব সেই ভাবেই আছে ৪০ ০০ বৎসর আগেও যেমন, ১৮৭৯ বৎসর আগেও তেমনি ছিল, আবার আজও তেমনই । কেহ উঠিতেছে কেহ পড়িতেছে, চাকা ঘুরিতেছে। রাশিচক্র যেমন ভাবে চলিতেছিল তেমনি আছে কিছু ব্যত্যয় হয় নাই তবে গ্রহ কাহারও বিগুণ কাহারও অমুকুল । কাহারও বৃহস্পতির দশা কাহারও শনির, কিন্তু উভয়েরই প্রভুত্ব আজিও বজায় আছে সমান আছে। এই মতের অনেকে আবার এতদূর গোড়া আছেন যে র্তাহারা বলেন যে পৃথিবীর লোকের অবস্থা ঠিক একই আছে। ইহাদের কথায়ও বিশ্বাস করা যায় না । এক বৎসর দুই বৎসর করিয়া গণিলে সৰ্ব্বদা উন্নতি দেখা যাউক আর নাই যাউক কিন্তু অনেক দিনের পর জগতের অবস্থা পর্য্যালোচনা করিলে দেখা যায় যে অনেক পরিবর্ত হইয়াছে আর সেই পরিবৰ্ত্তেব মধ্যে অনেকগুলি মন্দ হইতে ভাল হইয়াছে। ৫০ বৎসর পূৰ্ব্বে যেখানে লোকে ভূতের ভয়ে যাইত না এক্ষণে তথা হইতে ভূত পলাইয়াছে। যে নদী পৰ্ব্বত নক্ষত্রকে আমরা দেবতা দেখিতাম সে সকল এখন কেবল নদী পৰ্ব্বত ও নক্ষত্র মাত্রে পর্য্যবসিত হইয়াছে দেবতারা অন্তরিত হইয়াছেন । যে মেঘ শালপাত খাইয়া অভ্র বমন করিত সেই মেঘ এখন “ধূমজ্যোতিঃ সলিল মরুতাং সন্নিপাতঃ” হইয়াছে। দাসব্যবসায়ীদের যে সকল অত্যাচার আমর বুঝিতেই পৗরিতাম না এখন সেই সকল অপনয়নে আবালবৃদ্ধবণিতা চেষ্টা করিতেছে । রেল গাড়ী ব্যোমযান প্রভূতির দ্বারা যে সকল লাভ ও উপকার হইয়াছে তাহার ত আর কথাই নাই। অতএব যখন দেখা যাইতেছে জড়জগতে, অন্তর্জগতে, শরীরে, মনে, শিক্ষায়, নীতিতে, কাৰ্য্যে, কৰ্ম্মে, চাল চলনে, সৰ্ব্বত্র ক্রমে পরিবর্তিত হইতেছে এবং সেই পরিবর্তের অধিকাংশ মমুষ্যের সুখবৃদ্ধি করিতেছে তখন জগৎ মান্ধাতার সময়ও যেভাবে ছিল এখনও সেইভাবে আছে বলি কিরূপে । 膝 অতএব জগৎ সমভাবে নাই, পরিবর্ত হইতেছে এ কথায় কাহারও অবিশ্বাস নাই। যে হিন্দুসমাজ সৰ্ব্বাপেক্ষ স্থির ও পরিবর্তবিরোধী সেই হিন্দুসমাজেই কত পরিবর্ত হইয়া গিয়াছে। মমুর শাস্ত্রের সঙ্গে তুলনা করিলে দেখা যায় যে কত পরিবর্ত হইয়াছে। মন্ত্র বলেন ব্রাহ্মণে ৩৬ বৎসর, ২৭ বৎসর, ১৮ বৎসর به واس-ogه
