۹۹۹ यजध*ञ [ शंखन যে টাকা দিবে তাহারই জীবন ধন্ত ও সেই “স্বৰ্গলোকে মহীয়তে” স্থিরীকৃত হইল । এইরূপ ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন সামাজিক অবস্থায় জীবনের উদ্দেশু ভিন্ন ভিন্ন পরিগণিত হইয়াছে। সমাজ যখন প্রথম উন্নতির মুখে তখন একরূপ উদ্দেশু, যখন উন্নতি হইতেছে তখন একরূপ, যখন অতি উন্নতি তখন আর একরূপ । আবার যখন সমাজ অধঃপাতে যাইতেছে তখন আর এক প্রকার । হায়সূত্রে প্রয়োজন নামে একটী পদার্থ আছে তাহার দুই অঙ্গ, মুখ্য ও গৌণ। মুখ লাভ মুখ্য উদ্দেশু, দুঃখনাশ গৌণ। বস্তুত: মনুষ্যজীবনে যা কিছু করা যায় তাহার উদ্দেশ্যই সুখ । কিন্তু তুঃখনাশ ব্যতীত সুখ হয় না । এজস্ত হঃখনাশও গৌণ প্রয়োজন অবধারিত হইয়াছে। দুঃখনাশ উপায়, মুখ উদ্দেশু। কিন্তু মুখ কি ? আবার গোলযোগ ! কেহ বলিবেন পরলোকের মুখই মুখ, কেহ বলিবেন ইহকালের সুখই মুখ কেহ বলিবেন দুঃখ ও মুখ দুই খারাপ, চুইএর নাশই ভাল। কৃপণ বলিবেন অর্থসংগ্রহই মুখ, কেরাণী বলিবেন গার্হস্থ্য সুখই সুখ, পণ্ডিত বলিবেন লেখাপড়ার মুখই মুখ, স্বদেশহিতৈষী বলিবেন দেশের মঙ্গলই স্বখ । আবার সেইরূপ লোকের শিক্ষা, প্রকৃতি, সংসর্গ, সহবাস, জাতি, গুণে মুখের আকার ভিন্ন ভিন্ন। আমি যাহাকে দুঃখ বলি রামা চাড়াল তাহাকে সুখ বলে, আমি যাতাকে সুখ বলি রামা চাড়াল তাহাকে আহাম্মকী বলে, নবীন কেরাণী তাহাকে দারুণ কষ্ট বলে । আমি কলম চালাইয়া জীবনের উদ্দেশু কি ভাবিয়া অস্থির হইতেছি আমার ইহাতে যদি আনন্দ না হইত কখন একৰ্ম্ম করিতাম না কিন্তু আমার পাশে বসিয়া একজন বলিতেছেন, আরে ভাই যার যে উদ্দেশু সেই তাহা বুঝিবে তোর এত মাথা ব্যথা কেন ? 躲 জীবনের উদ্দেশ্য কি, বুঝিতে হইলে আগে জীবন কাহাকে বলিতেছি তাহ জান চাই। আমরা ধৰ্ম্মজীবন নৈতিক জীবন আধ্যাত্মিক জীবন পরমার্থিক জীবনের কোন কথাই বলিতেছি না । আমরা মনুষ্যজীবন মাত্রের কথা কহিতেছি । •भष्ट्ररवृद्र औदनन्नै कि ? ७क छत्रा इहेटलहे कि छौवन झहेल । उांश माझ् । জীবন বলিতে গেলে জন্ম হইতে মরণ পৰ্য্যস্ত মনুষ্য যে প্রকারে বঁাচিয়া থাকে তাহার নাম জীবন । মনুষ্য জন্ম লাভ করিয়াই বহুসংখ্যক কষ্টকর ও জীবন অতিকর প্রাকৃতিক নিয়ম ও পদার্থে পরিবেষ্টিত হইয়া পড়ে। জীবন আর কিছু নহে এই সমস্ত প্রাকৃতিক নিয়মের সঙ্গে প্রতিনিয়ত নিমেষান্ত বা ব্যবহিত যুদ্ধের नांभ औदन । भष्ट्रवृट्क कहे निबांग्र e भन्नुवृऔबन नांनं कब्रियांब्र अछ कङ अंङ কারণ রহিয়াছে তাহার সংখ্যা নাই। যে বায়ু মন্থয্যের পরম বন্ধু বাহা ভিন্ন এক
