পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

विडोज़ नरथn । ] ভারতীয় দশমশাস্ত্র । ba . अकबां९ ककॉब्रिव्रां ॐटैिं८ब cन वार्थ बनव्हदि “भांषर्षि बाँषवि fo ডাকিৰে নিশ্বাস ফেলি” সেদিনের অস্তাচলে রধি—

  • षtंवि विश्[* 動

ঐমরেন্দ্রনাথ ভট্টাচাৰ্য্য। ভারতীয় দর্শনশাস্ত্র। হিন্দুশাস্ত্রের অন্তর্গত সমস্ত দর্শনের উদ্দেশুই মোক্ষ । বাহাতে জীবের দুঃখনিবৃত্তি হইয়া স্থখবৃদ্ধি হয়, তাছা উপদেশ করিবার छक्क भर्जनोप्ञ्जग्न श्रङ्काल्नम्न । सौरवग्न शङপ্রকার দুঃখ আছে, তন্মধ্যে জন্ম-জরা-মরণের চিরপ্রবাহ “আত্যন্তিক-দুঃখ’ নামে কথিত शू । শাস্ত্রবিছিত ধৰ্ম্মকৰ্ম্মের অনুষ্ঠানদ্বারা তাছা অনেকাংশে এবং মুদীর্ঘকালের নিমিত্ত প্রশমিত হইতে পারে,—অশুভগতির পরিবর্তে শুভগতি হইতে পারে। কিন্তু সেই শুভসম্ভোগের ক্ষয় আছে । ভোগাস্তে এই পৃথিবীতে বা অন্তলোকে পুনর্জন্ম আছে—পুনমূতু্যি আছে। এইরূপে জন্মের পর জঙ্গ,—ৰহলক্লেশসস্কুল জীবন এবং মৃত্যুর "স্রোত থামিবে না । একমাত্র আত্মজ্ঞানই ঐ আত্যস্তিক-দুঃখের নিঃশেষ-বিনাশৰীজস্বরূপে উক্ত হইয়াছে। তাহারই নাম কৈবল্য, মুক্তি, অপবর্গ বা মোক্ষ । বেদাঙ্গবান্ত্রিরূপে ভিন্ন ভিন্ন, প্রস্থান অবলম্বনে তাহাতে ঘশ্বাধিকারী মানবগণকে প্ৰৰোধিত, করিবার নিমিত্ত দর্শনশাস্ত্রের উদয়। এই সকল মহাশাস্ত্র,—ৰেদ, উপনিষৎ এৰু স্মৃত্তিশাস্ত্রোক্ত জ্ঞানলাভের চক্ষুস্বরূপ এবং শাহবিহিত স্বয়ম্প্রকাশ আত্মজ্ঞানালোক দেখাইরায় ' গুরুস্বরূপ । কিন্তু সমগ্র ভারতবর্ষই এখন বিষয়ে উন্মত্ত। জীবের অন্তিম মহামোক্ষ লক্ষ্য করিয়া কেহ সে সমস্তের আলোচনা করেননা । কিন্তু স্বর্ণষ্টতত্ত্ব, গ্ৰলয়তৰ, পরলোকতত্ত্ব, জীবতত্ত্ব, পরিভাষার ৰিচার, তর্ক, যুক্তি ७धक्लङि, शांश भर्त्रtनब्रचबांख्ग्न निकां श्रव१ মোক্ষাধিকারে যাহা সমূলে পরিত্যক্ত ও দূরীछूङ श्हेबांय्छ, •उांशझे छनगमांरण ७षन আদরণীয়। কেন না, সে-সব তত্ত্ব,সামাজিক বিষ্কার সহায়স্বরূপ এবং ছাত্রগণের বুদ্ধিকে তীক্ষ করিবার উপায়বিশেষ।” . এ অবস্থায় আমার বিৰেচনায় দর্শনশাস্ত্রের আলোচনা বৃথা । কারণ লক্ষ্যৰষ্ট হইয়া শাস্ত্রের আলোচনায় মুখ্যফল লাভ হয় না। কেবল অৰিষ্ঠা, ভর্ক ও কলছ প্রশ্রয় পাইরা থাকে । তথাপি লক্ষ্যধারণে, যতদূর সম্ভৰে, যত্ন করী কর্তব্য ।