واه ج বঙ্গজঙ্গন । [ ৪র্থ বর্ষ, প্ৰাণ। লাম না—আজি আমি বর্তমানের কাছে বিকাইলাম ! দিনের পর দিন আসে, আমার কাছে তাহারী কিছুই দাবী করে না ;—তখন হিসাবের অঙ্কে ভুল হয় না, তখন সকল কাজই সহজে করা যায়। জীবনটা তখন একদিনের সঙ্গে আর-একদিন, এক কাজের সঙ্গে আরএক কাজ দিব্য গাথিয়া-গাথিয়া অগ্রসর হয়, সমস্ত বেশ সমানভাবে চলিতে থাকে । কিন্তু হঠাৎ কোনো খবর না দিয়া একটা বিশেষ দিন সাতসমুদ্রপারের রাজপুত্রের দ্যায় আসিয়া উপস্থিত হয়, প্রতিদিনের সঙ্গে তাহার কোনো মিল হয় না—তখন মুহূর্তের মধ্যে এতদিনকার সমস্ত ‘খেই হারাইয়া যায়— তখন ৰাধা-নিয়ম এবং বাধা-কাজের পক্ষে বড়ই মুক্ষিল ঘটে। কিন্তু এই দিনই আমাদের বড়দিন – এই অনিয়মের দিন, এই ভুলের দিন, এই কাজ নষ্ট করিবার দিন। যে দিনট আসিয়া আমাদের প্রতিদিনকে বিপর্য্যস্ত করিয়া দেয় —সেই দিন আমাদের আনন্দ । অন্যদিনগুলো বুদ্ধিমানের দিন, সাবধানের দিন,— আর, একএকটা দিন পুরা পাগলামির কাছে সম্পূর্ণভাবে উৎসর্গ করা । পাগলশব্দটা আমাদের কাছে ঘৃণার শব্দ নছে। ক্ষ্যাপী নিমাইকে আমরা ক্ষ্যাপ৷ ৰলিয়া ভক্তি করি—আমারে ক্ষ্যাপীদেবতা মহেশ্বর । প্রতিভা ক্ষ্যাপামির একপ্রকার বিকাশ কি না, এ কথা লইয়া যুরোপে বাদাম্ববাদ চলিতেছে—কিন্তু আমরা এ কথা স্বীকার করিতে কুষ্ঠিত হই না। প্রতিভা গ্যাপামি বই কি, তাহ নিয়মের ব্যতিক্রম, তাছা উলটুপালট করিতেই আসে—তাহ আজিকার এই খাপছাড়া, স্বষ্টিছাড়া দিনের মত হঠাৎ আসিয়া বত কাজের লোকের কাজ নষ্ট করিয়া দিয়া যায়—কেহ বা তাহাকে গালি পাড়িতে থাকে—কেহ বা তাহাকে লইয়া নাচিয়া-কুদিয়া অস্থির হইয়া উঠে ! ভোলানাথ, যিনি আমাদের শাস্ত্রে আনন্দময়, তিনি সকল দেবতার মধ্যে এমন খাপছাড়া! সেই পাগল দিগম্বরকে আমি আজিকার এই ধৌত নীলাকাশের রৌদ্রপ্লাবনের মধ্যে দেখিতেছি। এই নিবিড় মধ্যাহ্লের হৃৎপিণ্ডের মধ্যে তাহার ডিমিডিমি ডমরু বাজিতেছে। আজ মৃত্যুর উলঙ্গ শুভ্ৰমূৰ্ত্তি এই কৰ্ম্মনিরত সংসারের মাঝখানে কেমন নিস্তব্ধ হইয়া আসিয়া দাড়াइंभ्रां८इ !-श्नाव्र *ांखघइदि ! ভোলানাথ, আমি জনি, তুমি অস্তুত ! জীবনে ক্ষণে ক্ষণে অতি অদ্ভুত রূপেই ভুমি তোমার ভিক্ষার ঝুলি লইয়া আসিয়া দাড়া, ইয়াছ! একেবারে হিসাবকিতাৰ নাস্তানাখুদ कब्रिब्रा fमब्राह । ८ङांभाव्र ननिङ्कत्रिब्र नcब आमाब *ब्रिहग्न आयह । आज ठाशब्रा তোমার সিদ্ধির প্রসাদঅবন্ধুৰী, ফেঁটা আমাকে দেয় নাই, তাহ, উপমানওনাইহাতেই আমার নেশা বন্দ্রিয় < সমস্ত उ५ण श्हेब्र! u१८इ-ञांख অামার किङ्कुरे গোছালো নাই। .আমি জানি, মুখ প্রতিদিনের সামগ্ৰী, আনন্দ প্রত্যহের অতীত। মুখ শরীরের কোথাও পাছে ধূলা লাগে বলিষ্ঠ সঙ্কুচিত, আনন্দ ধূলায় গড়াগড়ি দিয়া নিখিলের সঙ্গে আপনার ব্যবধান ভাণ্ডিয়া চুরমার করি।