চতুর্থ সংখ্যা। ] সাময়িক প্রসঙ্গ। ఇSvరి গাড়ি ও বড় বড় ইস্কুলবই যে সভ্যতার প্রকৃত উপকরণ ও লক্ষণ নহে, তাহ নিশ্চয় জানিয়া যথার্থ মনুষ্যত্বলাভের जछ. अछाब नकांन कब्रिरङ हद्देश्प्ब--उथन জ্ঞান হইতেও পারে যে, মনুষ্যত্বচর্চার জন্ত পাশ্চাত্য শস্ত্রধারীদের ছাত্রত্ন স্বীকার করা আমাদের পক্ষে অত্যাবশ্যক নহে। তখন নিজের দেশের আদর্শ ও নিজের শক্তিকে নিতান্ত অবজ্ঞেয় বলিয়া মনে হইবে না । কিন্তু অল্পের অভাৰে কৃশ হইয়া, তেজের অভাৰে মান হুইয়া ঝরিয়৷ মরিয়া পড়িলে তখন তুোমার দেশের আদর্শ ই বা কোথায়, ধৰ্ম্মই বা কোথায় ? আদশরক্ষা করিতে গেলেও যে শক্তির প্রয়োজন হয়, তাহার অবাধচর্চার স্থল কোথায় ? কাজেই সেজন্তে দরখাস্ত করিতেই হয়—শুদ্ধ ইংরাজিভাষায় রেজোলুশন পাস না করিলে চলেই ন} । • একদিকে স্বদেশীয় স্বার্থপরতার সংঘাত আক্রমণ করিলে অপরদিকেও স্বদেশীয় স্বাখরক্ষার উত্তম স্বভাবতই জাগিয়া উঠে। এমনি করিয়া ইংরাজিতে যাহাকে নেশন্— মৃণাৎ পোলিটিকাল স্বাধবদ্ধ জনসম্প্রদায়— বলে, তাহার উদ্ভব হইতে থাকে । আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থায় कांशञ्च उंडद न रुहेब्रा थांकिङ्छे १iएइ न । স্বতরাং এই সময়েই আমাদের মোছমুক্ত ६७बl भग्नकोब्र । अनिवार्थ) ७थcब्राञ्जएन शृंश्। चांधारक लझेरङहे ख्हे८द, छांशंब्र गष८क श्रठिমাত্রা মুম্বভাৰ থাকা কিছু নয়। এ কথা cदन न मान' कब्रि, जांठौई राषॐजबै भन्नব্যন্ধের চরমলাভ। তাছার উপরেও ধৰ্ম্মকে" রক্ষা করিড়ে হইবে,—মনুষ্যত্বকে স্তাশনালত্ত্বের চেয়ে বড় বলিয়া জানিতে হইবে। গুtশনালত্বের সুবিধার খাতিরে মনুষ্যত্বকে পদে পদে বিকাইল্প দেওয়া—মিথ্যাকে আশ্রম্ব করা, ছলনাকে আশ্রয় করা, নির্দয়তাকে আঞ্চস্থ করা প্রকৃতপক্ষে ঠকা । সেইরূপ ঠকিতে ঠকিতে অবশেষে একদিন দেখা যাইবে, ন্তাশনালত্ব-মৃদ্ধ দেউলে হইবার উপক্রম হইয়াছে । কারণ স্বার্থপরতার স্বভাবই এই যে, সে ক্রমশই সঙ্কীর্ণতার দিকে আকর্ষণ করে । তাহার প্রমাণ, বোয়ারযুদ্ধে ইংরাজের তরফে রসদের মধ্যে রাশিরাশি ভ্যাজাল । জাপানের সঙ্গে যুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষেও সেইরূপ দেখা গেছে । মনুষ্যত্বের মঙ্গলকে যদি দ্যাশনালদ্ব বিকাইম্ব দেয়, তবে দ্যাশনালত্ত্বের মঙ্গলকেও একদিন ব্যক্তিগত স্বাৰ্থ বিকাইতে আরম্ভ করিবে—ইহার অন্তথা হইতেই পারে না । প্রাকৃতিক নিয়মই যে অমোঘ, ধৰ্ম্মের নিয়ম যে অমোঘ নহে, তাহ নয়। বাল্যশিক্ষার প্রভাব বড় কম নয় । ভারতবর্ষের অস্থিমাংস লইয়াও দীনেশবাবুর ন্তায় মনীষী ব্যক্তি “দেশের কথা”র সমালোচনার ছলে এক জায়গায় লিখিয়াছেন – “গভমেণ্ট যখন এক চক্ষে ভারতবাসীর হিত ও ভাবী উন্নতির দিকে লক্ষ্য করেন, তখন তাছার আর একটা চক্ষু সাগরমেখলা শ্বেতদ্বীপাধিষ্ঠাত্রী বাণিজ্যলক্ষ্মীর চরণনখরপ্রাস্তে আবদ্ধ থাকিবে—ইছা আমরা কোনোক্রমেই জন্তায় বলিয়। মনে করিতে পারিব त्रां ॥* - ছুটি চোখের ঠিক একটি চোখ সাগরের এপারে এবং একটি চোখ ওপারে-রাৰিলে
