. পঞ্চম সংখ্যা । ] স্বদেশী সমাজ । ર&s সুচিমুখ-কন্টক-খচিত ঈর্ষাসগুপ্ত আসনে ধাৰাকে জালীন হইতে হইৰে, বিধাতা ৰেন তাহাক প্রচুরপরিমাণে বল ও সহিষ্ণুতা প্রদান করেন--তিনি যেন নিজের অন্তঃকরণের মধ্যেই শান্তি ও কন্মের মধ্যেই পুরস্কার লাভ করিতে পারেন । এইস্থলে, বর্তমানে কে আমাদের সমাজপতি হইবার উপযুক্ত, তাছাদের একজনেরও নাম যদি না করি, তবে আমার পক্ষে অত্যন্ত ভীরুতা প্রকাশ পাইবে । শুদ্ধ তাছাই নছে, নাম করিলে আমার প্রস্তাবটি মারো, সকলের কাছে সুপরি ফুট হইয়া উঠিবে। অতএব . এই ক্ষণে -–এই স্থানেই তাহার নামোল্লেখ করিবার জন্ম ও আমি প্রস্ব ভ হইতেছি । ধিনি একদিকে আচার ও নিষ্ঠাখার হিন্দুসমাজের আকৃত্রিম শ্রদ্ধা আকর্ষণ করিয়াছেন, অপরদিকে আধুনিক বিদ্যালয়ের শিক্ষায় যিনি মহৎ গৌরবের অধিকারী ; একদিকে कूप्ठाद्र माद्रिथा श्वाशद्र अ°ब्रि5िङ नr९, অন্যদিকে আয়ুশী ক্রর দ্বার যিনি সমুঞ্জির মধ্যে উত্তীর্ণ ; র্যাংকে দেশের লোক যেমন সন্মান করে, বিদেশী রাজপুরুষের তেমনি শ্রদ্ধা করিয়া থাকে ;—যিনি কত্ত্বপক্ষের বিশ্বাসভাজন, অথচ ধিনি মাত্মমতের স্বাধীनउी क्रूश्च करब्रन नाहे ; निद्रप्”क नJाब्रৰিচার ধাছার প্রকৃতিগত ও অভ্যাসগত ; aান বিরোধী পক্ষের বিরোধসমন্বয় १शत्र পক্ষে স্বাভাবিক ; যিনি সুযোগ্যতার সখিত্ব রাজার ও প্রকৃতিসাধারণের সন্মাননীয় কৰ্ম্ম--ম্বার সমাধা করিয়া বিচিত্র অভিজ্ঞতার দ্বার भैषर्षादान् जकूक भवनब्र गाङ कब्रिब्राप्ष्म ; সেই স্বদেশবিদেশের শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিত, সেই • -ধনসম্পদের মধ্যেও অবিচলিত, তপোনি ভগবৎপরায়ণ ব্রাহ্মণ শ্ৰীযুক্ত গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম যদি এইখানে আমি উচ্চারণ করি, তবে অনেক পল্লবিত বর্ণনার অপেক্ষাও সহজে আপনারা বুঝিবেন, কিরূপ সমাজকে আমি প্রার্থনীর ও সম্ভবপর জ্ঞান করিতেছি । বুঝিতে পরিবেন, নিজের ব্যক্তিগত সংস্কার, মতামত, আচারৰিচার লইয়া আমি লেশমাত্র আপত্তি তুলিতে চাছি না—জামি আমার সমস্ত দেশের অভাব, দেশের প্রার্থনা অস্তরের মধ্যে একাত্তভাবে উপলব্ধি করিয়া নম্রভাবে নমস্কারের সহিত সমাজের শূন্ত রাজভবনে এই দ্বিজোত্তমকে মুক্ত কণ্ঠে আহবান করিতেছি । আপনার সকলেও সমস্ত ক্ষুদ্রতক ও কন্মস্থানিকর দ্বিধ, সমস্ত ব্যক্তিগত, সংস্কারগত পক্ষপাতিত্ব পরিহার কfরয়। অপ্ত সমস্বরে আমার সমথন করুন, অধিনায়ককে স্বেচ্ছাক্রমে বরণ করিয়া তাহার অধীনতা স্বীকারপূর্বক আপনাকে স্বাধীন করুন, এবং অদ্য হইতে ভিক্ষার ঝুলি-কণখ। সমস্ত ছাই করিয়া পুড়াইয়া দেশের কার্ধ্যে দেশকে যথার্থভাবে প্রবৃত্ত করুন! নিজের শক্তিকে আপনার অবিশ্বাস করিবেন না, আপনারা নিশ্চয় জানিবেন— সময় উপস্থিত হইয়াছে । নিশ্চয় জানিৰেন— ভারতবর্ষের মধ্যে একটি বাধিয়া তুলিবার ধৰ্ম্ম চিরদিন বিরাজ করিয়াছে। নানা প্রতিকুলব্যাপারের মধ্যে পড়িয়াও ভারতবর্ষ বরাবর একটা ব্যবস্থা করিরা তুলিয়াছে ; তাই আজও রক্ষা পাইয়াছে। এই ভারতৰর্ষের উপরে আমি বিশ্বাসস্থাপন করি। এই ভারতবর্ষ এখনি এই মুহূর্বেই ধীরে ধীরে
