স্মৃতিমন্দির। পৃথিবীপতি বাদশাহ তাহার মৰ্ম্মবেদনার ছবি শ্বেতমশ্বরে রচনা করিয়া রাজধানী আগ্রার উপান্তভাগে যমুনাতীরে রাখিয়া গিয়াছেন। জাগ্রার তাজমহল শাজাহান বাদশাহের তুম্বাৱধৰল পাষাণময় শোকাশ। আজ সাৰ্দ্দশিত বৎসর অতিবাহিত হইয়া গিয়াছে, সে বাদশাহ নাই এবং র্যাহার অবশেষের উপর এই শোকমন্দির প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল, তাহার জন্ত শোক করিবার ইহ পৃথিবীতে আর ‘কেহই নাই। কিন্তু এই ৰিয়োগবিধুর প্রেমিকের হৃদয়োচ্ছাসের ছবি দেখিয়া আজ পর্য্যস্ত কত্তশত মৃত্যুপীড়িত নরনারীর হৃদয়তল হইতে রুদ্ধশোকবেগ উচ্ছসিত হইয়া উঠে, কে তাহার অনুসন্ধান করে । আসমুদ্রহিমাচলবিস্তৃত সাম্রাজ্যের একাধীশ্বর, ইতিহাসপ্রসিদ্ধ ময়ুরতক্ত যাহার সিংহাসন, কেশববক্ষোবিলম্বিত-কৌস্তভনিন্দিত কোছিমুর যাহার শিরোভূষণ,ত্রিংশংকোটি মানব যাহার আজ্ঞাপালনে সৰ্ব্বদা জোড়হস্ত, সেই সাহানসাহ বাদশাহ শতচেষ্টাতেও একটিমাত্র নারীকে বাধিয়। রাখিতে পারিলেন না । ছায়! মানব, তোমার ক্ষমতা এতই তুচ্ছ, फूनि अठहे झर्रुन ! 寧 শোকের সাস্বনা, স্বখের সহচী, রোগের সেবা, অবসরের চিত্তবিনোদন, সংসারমরুভূমির সুশীতলচ্ছায়ারূপিণী মহিষীকে বাৰবেষ্টনের মধ্যে রাখিতে শাজাহান কি না করিতে পারিতেন। কিন্তু কৈ, তাহার হৃদপিঞ্জরের পক্ষিণী আর্যুমনা বাহু কৈ রছিল ? স্বঃখ-দুঃখে, সম্পদে-বিপদে, বহুবর্ষ ধরিয়া যে পার্শ্বচরী ছিল, হঠাৎ তাহাকে হারাইয়া এক নিমিষে বিশাল বিশ্বে নিৰ্জ্জন, নিঃসঙ্গ, আশ্রয়হীন, একাকী হওয়া কি কঠিন, তাহা যাহার লে দুঃখ ঘটিয়াছে, সেই জানে। স্বৰ্য্যচক্সের যেখানে গতিরোধ, বায়ু যেখানে ধীরে প্রবাহিত হয়, সেই মোগলরাজাপ্তঃপুরে সবলে প্রবেশ করিয়া সৰ্ব্বহর কাল যখন বাদশাছের প্ৰেমৰেইন झहेरठ ब्रांखभश्यिौरक श्द्र१ कब्रिण, श्वांजाহানের তাৎকালিক মনোভাব অন্ধুভবযোগ্য মাত্র, বর্ণনাতীত। শোকের প্রথমোচ্ছ,াস অতিবাহিত হইলে, মৃত্যুকে যথাসম্ভব স্বন্দর, রমণীয় ও উজ্জ্বল করিয়া তুলিতে বাদশাহ ইচ্ছ। করিয়াছিলেন ;—এ ইচ্ছ। স্বাভাবিক। ब्रैौबिड থাকিতে যাহার ভাবন আমরা ভাবি, যাহার . खछ श्रांबब्रां कांछ कब्रि, शांशांब्र ७धरब्राखन সাধন করিয়া দিয়া আমরা আত্মপ্রসাদ লাভ করি, মৃত্যুর পরেও তাছারি ভাবনা তাৰিতে, তাহারি উদ্দেশে কাজ করিতে আমাদের মন চাহে-ইহা প্রেমের ধৰ্ম্ম । আমাদের গ্রেমের পাত্র মৃত্যুর অধীন বটে, কিন্তু প্রেম : फ़ेिब्रखैौदौ । हेङ्ग५णांरब्र সামাদের প্রেম ज्वर्ष, बर्षाश्ड श्रेष्ड'ारब;. बब आबारक्क গ্রেমের পাত্রকে সময়ে-জসময়ে জামাদেয় ।
