পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

। चgष णश्n । । जरदषन कब्राब्र थखाब cन अनखद भएन कब्रिग्ना डोऊ झझेब्रां ॐcठं । पञझा अझ कब्रिब्र! তাহার ভর ভাঙিতে হয়, তাহার ডানার বলসঞ্চায় করিতে হয় । - হেমনলিনা জানলার বাহিরের দিকে তা কাইয়া ভাবিতে লাগিল । সে নিজের অস্তরের দিকে চাহিয়া অগ্নভব করিয়াছে, আজ পর্য্যস্ত অনেক উপদেশবাক্য শুনিয়া ও ऊांशंब्र अखः कब्र१ शूनं श्ब्र नाझें । माcव মাঝে তাহার ভাবেfদ্রেক হইয়াছে, চোখে জল জাসিয়াছে, হৃদয় উত্তেজিত হইয়াছে—মনে করিয়াছে, বুঝি ইহাকেই বলে পাওয়া । .কিন্তু হাতের মধ্যে কিছুই পায় না, মনের মধ্যে নিশ্চয়রূপে, ধ্রুবরূপে কিছুই থাকে না। তৰু এতদিন সে জানিত না, উপাসনার ফল কেবলমাত্র ভাবানুভূতি নহে, জানিত না, ধৰ্ম্মের সত্য করতলন্তস্ত আমলকের মতই সুনিশ্চিত তাহ সৰ্ব্বত্র প্রত্যক্ষ, তাহা রূপে রসেশস্পেশে আবিস্তৃত। নলিনাক্ষের কথা শুনিয়া হঠাৎ সে দেখিতে পাইল, তাহার মন একেবারেই রিক্ত-- তাহায় চতুৰ্দ্দিশ্বৰ্ত্তী বিশ্বের মধ্যেও তাহার কোনো অধিকার নাই । সে কাজকন্ম করিতেছে, মুখঞ্জঃথ ভোগ করির চলিতেছে, কিন্তু সে একেবায়েই শৃঙ্গ—সে এমনভাবে আছে, যেন সে এই অসীম • বিশ্বসংসারের মধ্যে জন্মগ্রহণ করে नाह-cगन" কেবল সে এই কলিকাভার গলিতে, এই বাসার মধ্যেই আছে । জিনে দিনে নলিনাক্ষের সহিত আলাপ করিতে করিতে সে আপনার অন্তরের দৈন্ত, দৈখিতে পাইল এবং নক্লি নাঙ্কেল্প পথ অইসরণ করিবার জন্ত ব্যাকুল ॐ নৌকাডুবি । • శ్రీలి उiरद वाअ रहेब डेटिंग । अङाख श्ध्षब्र সময় যখন, সে অস্তরে-বাহিরে কোনো অবলম্বন খুজিয়া পাইতেছিল না, তখনই নলিনাক্ষ বুিশ্বকে তাছার সম্মুখে ੱਕ नूंडम করিয়া উদঘাটিত করিল । হেমনলিনীর পূৰ্ব্বজীৰন চলিতে চলিতে হঠাৎ একটা গুরুতর আঘাত পাইয়া এক জায়গায় ভাঙিয়াচুরিয়া পথ হইতে বিক্ষিপ্ত ও অচল হইয়। পড়িয়া ছিল । তাহার উপর দিয়া দিনের পর দিন বৃথা যাইতেছিল—তাহার জীবনের সম্মুখে কোনো লক্ষ্য ছিল না - কেমন করিয়া, কি লইয়া সে যে বাচিয়া থাকিবে, তাছা প্রতিদিনই সে ভাবিয়া পাইতেছিল না— এমন দুঃসময়ে নলিনাক্ষ তাহাকে চলিবার পথ ও বাচিবার উৎসাহ দান করিল। ব্ৰহ্মচারিণীর মত একটা নিয়মপালনের জন্ত তাহার মন কিছুদিন হইতে উৎসুক ছিল— কারণ, নিয়ম মনের পক্ষে একটা দৃঢ় অবলম্বন —শুধু তাহাই নহে, শোক কেবলমাত্র মনের ভাব-আকারে টিকিতে চায় না, সে বাহিরেও একটা-কোনো কৃচ্ছসাধনের মধ্যে আপনাকে সত্য করিয়া তুলিতে চেষ্টা করে । এপর্যাস্ত হেমনলিনী সেরূপ কিছুই করিতে পারে নাই,~~লোকচক্ষুপাতের সঙ্কোচে বেদ ন েৈক সে অত্যন্ত গোপনে আপনার মনের মধ্যেই পালন কুরিয়া আসিয়াছে। নলিনাক্ষের সাধনপ্রণালীর, অমুসরণ করিয়া আজ যখন সে গুচি আচার ও নিরামিৰ আহার গ্রহণ করিল, তখন তাহার ক্ষু, বড় তৃপ্তিলাভ করিল। নিজের শরনঘরের মেজে হইতে মাছুর ও কার্পেট, তুলিয়া-ফেলিয়া ৰিছানাটি একধারে পর্দার দ্বার আড়াল কলি-সে