, o Be ৰক্ষদর্শন। [ ৪র্থ বর্ষ, বৈশাখ । কি হুক্স অবলম্বন করিয়া, কোন সময়, কাহার উপরে, কি আঘাত আসিদ্ধ পড়িৰে, ৰিনি সৰ্ব্বকাৰ্য্যকারণের নিদান; সেই সৰ্ব্বেশ্বর ভিন্ন এ কথার উত্তর কে দিবে ? জন্ম এবং মৃত্যু, এ দুইটি জীবজগতের অতি-বড় বৃহৎ ঘটনা। জন্মের মধ্যে আমরা ভগবানের অজস্র করুণা দেখিয়া থাকি, এবং মৃত্যু ঘটিলেই কাতরকণ্ঠে বিধাতার নিৰ্দ্দয়ত ঘোষণা করি ; কিন্তু জানি না, সেই নির্দয়তার মধ্যে কি গভীর কল্যাণ জীবফ্লুিতের নিমিত্ত কল্যাণময় সঞ্চয় করিয়া রাখেন। নিদাম্বসন্ধ্যার প্রবল ঝটিকা এবং প্রাণসংহারিণী বিদ্যুৎশিখাই আমরা দেখি, কিন্তু বিশ্বদেবতার স্নেহধারস্বরূপ নববারিধারায় যে স্বমহৎ কল্যাণ সাধিত হয়, তৎপ্রতি আমরা সম্পূর্ণ উদাসীন। যে ইন্দ্রপ্রস্থে আজ তোমার সিংহাসন প্রতিষ্ঠিত, সেই বিস্তীর্ণ জনপদের উপভোগ णदेब्रा ●यडिबन्दी ब्रांबछबरर्भब्र बूटकांचूर्ष বছ অক্ষৌহিণী ৰাছিনীর মধ্যে স্লথস্থাপন করিয়া, সামরিক করুণায় কর্তব্যবিরত মহাবীরের প্রতি উপদেশছলে, ভগবান বলিয়াছিলেন--“জাতন্ত ছি ঞ্জলো মৃত্যুঞ্জবং জন্ম মৃতস্ত চ।” যদি সৰ্ব্বতত্ত্বদশী সৰ্ব্বময় যোগেশ্বরের কল্যাণকর উপদেশবাক্যে আম{দ্ধের সম্পূর্ণ নির্ভর থাকিত, তবে বোধ করি জীবনের আনন্টুকু আমরা নিঃশেষে ভোগ করিতে পারিতাম, অপরিহার্য্য মৃত্যুভয়ে আমরা এত সন্ত্রস্ত ও কাতর হইতাম না ; किरू ठांश श्हेबांब नब्र ! उाहे cश् मञांफ्रे, ইন্দুমতীর বিরহে স্বৰ্য্যবংশীয় নরপতি বিলাপ করিয়াছেন, তুমি পাষাণময়ী ৰিলাপগীতি রচনা করিয়া গিয়াছ । পরবত্তিগণের সে সাধ থাকিলেও বোধ করি সাধ্য নাই—তাহার কেৰল নিশীথনল্পনজলে প্রিয়জনের পুণ্যস্মৃতিটুকু ধুইয়া ধুইয়া আজীবন অমলিন করিয়া রাখে । শ্ৰীজগদিন্দ্রনাথ রায় । নিশীথিনী । శ?>తo్మ: সোনার সন্ধ্যার পরে এল রাত্রি, বিকাশিল তার, দিগন্ত মিলায় কনে, নভস্তল চক্ৰকলাহার। কালো অন্ধকার যেন কালে এক ভ্রমর বিপুল আবরিয়া বসিয়াছে মধুময় ধরণীর ফুল। সেই আলো প্রফুটিত লক্ষদুল কুন্ধৰ্ম জ্বলয়, তারি পরে বিস্তারিয়া কালে ডাল, গভীর অপ্তর
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৭
অবয়ব