©ጭbሥ ' টাটাবে। তোমার দয়ার শরীর, তোমার কাছে টাকা থাকুলেই লোকের উপকার। ঐ পঞ্চাশটি টাকা আমাকে দিতেই হবে। শুধু হাতে না দাও, এই তাগাজোড় রেখে দাও। ভাদ্রমাস পড়তেই আমি যেমন কোরে পারি দেব।” গৃহিণী অঞ্চল হইতে নিতান্ত মরা-সোনার গালাভরা একজোড়া তাগা ৰাহির করিলেন । বিক্রয় করিলে পঞ্চাশটাকা হয় কি না, সন্দেহ। স্বলোচনা কহিলেন, “বন্ধক রেখে আমি ত কিছু কখন দি নি, তুমি তাগা তুলে রাখ। পূজার টাকা ত সব আমার কাছে নেই, ছেলেদের টাকা ঠাকুরবিকে দিয়েচি । ওর বেশ পসন, জিনিষপত্র তৈরি করিয়ে দেৰে । আল্প সে টাকায় আমি হাত দিতে পারব না । আমার টাকারও হিসেব দিতে হবে, তা তোমার যখন এত দরকার, আর ভাদ্রমাসের গোড়াতেই স্কিরে দেবে বলচ, তথল—” কথাটা অসমাপ্ত রাখিয়া, বাক্স খুলিয়া পাঁচখন দশটাকার নোট বাহির করিয়া দিলেন । গৃহিণী আর বিলম্ব করিলেন না। নোট আর তাগ একসঙ্গে আঁচলে বাধিতে বাধিতে উঠিলেন। “তোমার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার হোক, তুমি রাজরাজেশ্বরী হও!” মুখে ঐ কথা, কিন্তু পা দরজার দিকে, পাছে স্বলোচনার মতের পরিবর্তন হয়, কিংৰা, আবার মুদৰন্ধকের কথা ওঠে। স্থলোচনা কহিলেন, “এ কথা যেন ঠাকুরী না টের পায়, সে শুনলে রাগ কোৱঁৰে।" 象 “রাম, তাকে কেন বলতে গেলাম।” शृश्रीि निंफी नाभिब ८षमन बाहेरख्यरून, दङ्गलेन्धि । [ ৪র্থ বর্ষ, কাৰ্ত্তিক। অমনি পড়বি ত পড়, একেবারে মনোরমার সম্মুখে ! মনোরম কহিল, “ওমা, কি ভাগ্যি ! এস এস।” “না বাছ, আর আস্ৰ না, এখন যাচ্ছি।” “ভাই ত,” অমনি অঞ্চলের প্রতি মনোরমার নজর পড়িল । কহিল, “আঁচলে বাধা কি গা ? বালা না তাগা ?” “ভাগ৷ ” “ঈশ্ব, আবার উ চুপানা কি ? নোটের তাড়া নাকি ?” পাশের বাড়ীর গৃহিণীর তখন ধৈর্য্যচ্যুতি হইল । কহিলেন, “ত ৰাছী, তুমি ও শার , দাও নি, তোমার অত খোজে কাজ কি ?” মনোরম স্নানমুখে কছিল, “আমি কোথায় পাব ?” তাহার পর মুখ ফিরাইয়া, মুখ টিপিয়া হাসিস্থা, সরিয়া গেল। ভায়ি ૬છે ! স্বলোচনা মনে করিতেছিলেন, মনোরম কিছুই জানিতে পারে নাই ! S) স্বলোচনা মনে মনে একটা হিসাব করিতেছিলেন । হারছড়া গড়াইতে কিছু ৰিলৰ হইতে পারে, অতএব সে টাকাটা হাতে थॉकी खेप्लेिष्ठ । किरु श्रtफुौ न*ष किमिद्दछ পাওয়া যায়, ৰিংৰ দুইদিনে তৈয়ারি করান ষার পাশের বাড়ীর গৃহিণীকে যে টাকাটা দিয়াছিলেন, সেটা শাড়ীর হিসাৰে ফেলিলেন। ভাদ্রমাসের গোড়ায় দিবে ত বলিস্থাছে ! তাহার পর শাড়ী করাইতে কতক্ষণ ? ત્યારે বুকুমহিলাৰী হুইগরিটি গৃহিণী হইলে সংসারে ৰড় গোল ৰাধিত । স্থলোচনার ছিলাৰের
