-সপ্তম সংখ্যা। ] কথা বাড়ীর লোকে জানিত, এবং সেইজন্য , তিনি সকলকে কিছু ভয় করিতেন। একসময় মনোরমা তাহাকে জিজ্ঞাসা করিল, “বউ, দাদা তোমায় টাকা পাঠালেন, আর তুমি বাক্সে তুলে রাখলে! হারছড়া কেন গড়াতে দাও না ? স্তাকুরার কথার ঠিক জান ত, কাল বললে দশদিন কোর্rব ।” স্থলোচনা কছিলেন, “ই ঠাকুরঝি, স্তাকুর ডাকৃতে বল, হারছড়া গড়াতে দেব।”
- আর শাড়ীখান ?” স্বলোচনা একটু কৌতুক করিয়া কছিলেন, “শাড়ী ত আয় স্তাকুরায় গড়বে না, তার জন্ত অত তাড়া কেন ?”
“না, সেজন্ত নয়, তবে পূজার বাজারে এর পর পৰ আক্রা হবে, মনের মতন জিনিষ না পাওয়া যেতে পারে, এখন হলে ধীরে-সুস্থে, দেখে-শুনে হত ।” “নান, এখন কাজ নেই।” কথাটা কিছু কক্ষ হইল দেখিয়া স্থলোচনা আবার কছিলেন, “তুমিও যেমন ঠাকুরবি, আমার কি পূজার সময় সাজগোজ করবার বয়স ? বুড়ে বয়সে ওঁর যেমন বাই ! বুড়ে মাগী আমি, আমার আবার গহনা, আবার শাড়ী ! লজ্জাও করে, হাসিও পায় ।” মনোরম কছিল, ও কেমন কথা হল ? স্বামীর কাছে পূজার সামগ্রী পাবে, এ ত মেয়েমানুষের শুভলক্ষণ ! আর দাদার চোকে কি তুমি বুড়ো হয়েচ ?” অমনি মুলোচনী খতমত খাইয়া বলি লেন;"সত্যি কথাই ত, আমার মত ভাগ; ৰতী কে ?” * পূজার,পোষাক। ‛ ©ጭቆ মনোরম তাড়াতাড়ি একখানা আরসি আনিয়া স্থলোচনার মুখের সম্মুখে ধরিল, কহিল,"আমার দাদার চোকের দোষ হয়েচে, তিনি না হয়-ভল দেখতে পান না, কিন্তু তুমি ত আর চোকের মাথা থাও নি, কোন্থানটা বুড়ে বল দেখি !” স্বলোচনা হাসিয়া কহিলেন, “এত রঙ্গও জানিস্!” ওদিকে স্তাকৃর ডাকাইবার পূৰ্ব্বে আর একজন বিন ডাকে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । স্থলোচনার পিত্রালয়ে তাহার মাসীর একজন পাতান সই ছিলেন। তাহাকেও সুলোচনা মাসী বলিতেন । আজ দশবিশ বৎসর তাহার কোন খবর পান নাই । হঠাৎ একদিন সকালবেলা রেলের গাড়ী হইতে নামিয়া ঠিকা-গাড়ীতে করিয়া তিনি উপস্থিত। সুলোচনা অত্যন্ত আহলাদ করিয়া মাসীর পায়ের ধূলা লইয়া কুশলপ্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিলেন । বলিলেন, “নেয়ে আহ্লিক কর, আমি রান্নার উজ্জ্বগ কোরে দি গে।” প্রাচীন বিধবা সেকেলে লোক, রাখিয়াঢাকিয়া কথা কহিতে বড় জানেন না, কাদির কহিলেন, “আয় বাছ, রাধূব-খাৰ কি, এইবার বুঝি পথে দাড়াতে হল !" “কেন মালি, কি হয়েচে ?” *আমার বা-কিছু ছিল, দেওরেরা ত ফাকি দিয়ে নিয়েচেন, তা তাদের ধৰ্ম্ম ত্বার জানেন, আমি কোন কথা ৰলি নি।" মেয়েछेiब्र ७बन बtiब्राभ গেল, র্তার। একবার জিজ্ঞাসাও করেন নি কেমন আছে। জামার ७क६ॉनि धब्ब, ठांहे १थभंत्रछांकौञ्च वैiश्वl
