পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম সংখ্যা । ] উবসিন্ধু দেয় পাড়ি -- रकब्रिtछ् श्रांननाब्रव थांकि प्रां १ांकि ब्रl ! বসি মুক্ত বাতায়নে করে কেশ শূন্তমনে হেনকালে জ্ঞান হ’ল বেন অকস্মাৎ জীবন-মরণ তার মাঝে যেই গুপ্তদ্বার, -– যেন কেহ সেই দ্বারে করে করাঘাত ! যথা সে প্রবাসী করে আসি বহুদিন পরে সহসা হেরিয়া রুদ্ধ ভবনের দ্বার ; তেমনি কে জ্ঞানহার ব্যাকুল-প্রবাসি পার আঘাত করিছে সেই দ্বারে বারম্বার ! যেন পদশৰা কার আসে-যায় বারবার লক্তিৰাৱে চাহে সীমা লঙ্ঘিতে না পারে – শুনিবারে যেই শব্দ হৃৎপিণ্ড হ’ত স্তন্ধ— টানিয়া জীবনপ্রান্তে ফেলিল আমারে! ক্ষণে আসে ক্ষণে যায় মুক্ত-বিছঙ্গিনী-প্রায়, উপায় নাকি পাৱ পশিতে পিঞ্জরে ;– পিঞ্জরেতে পার্থী যেই কেবল কুন্তলমাত্র রয়েছে পড়িয়া । পুখ বিস্তারিয়া সেই প্রহারে পিঞ্জরগায় উড়িবার তরে! দুই জন দুই স্থানে— টানাটানি প্রাণে প্রাণে, এমন সময়ে কার কণ্ঠ স্থধাময়— বেল স্বপ্ন-সমুদিত চিরবিরহের গীত-— ক্তাসাইল স্মৃতিস্রোতে নিমগ্ন হৃদয় ! কাৰ্ব্ব কণ্ঠ –পদশব্দ-কার করাঘাত ?— এ হেন নিশিতে একা— চোখেতে পাই নে দেখ– জীবন-উপান্তে আসি করে যাতায়াত ! চিনি চিনি মনে করি, কিন্তু চিনিবারে নারি, যেন পথে পাস্থবাসে বাধা মন তার পাশে ; যেন রে শুনেছি কোথা সে কণ্ঠস্থধার কথা, আজিও জীবনস্রোত বহে তার পানে । অনস্তর সেই স্বর উঠি শুন্তে মনোহর, পশিয়া নক্ষত্রধাম