পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টম সংখ্যা। ] अङ्कब्रिङ'श्हेब्र खेत्उिश्लि, उाश् बाङ्ख्यिा , উঠিতে-না-উঠিতেই দুরন্ত কল্পনা প্রশান্ত অন্ধকারের মধ্য হইতে জ্যোতি জাগাইরাতুলিয়া আশা বেচারিটি'র মস্তকে নিদারুণ বজ্র নিক্ষেপ করিল। রক্ষা এই যে, সে আশাও যেমন, আর সে বজও তেমনি, দুইই বাতাস। বাতাসের অস্ত্রের চোট বাতাসের উপর দিয়াই ক্ষপিত হইয়া গিয়াছে – ভালই হইয়াছে ; এখন তবে আমি বিদায় হই ।” ইহার উত্তরে আমি বলি এই যে, “অত ব্যস্ত হইও না--একটু স্থির হও! স্বীকার করিলাম যে, বাহ-কিছু আমি বলিলাম, সমস্তই আগাগোড় নিছক কল্পনা । কিন্তু সুপ্তি এবং জাগরণ প্রত্যহ যাহা তোমার ঘটিতেছে, তাহা কি ? তাহাও কি কল্পনা ? প্রতি রজনীতে তুমি ষে অগাধ প্রশাস্তির সাগরগর্ভে তলাইয়। যাইতেছ, তাহাও কি কল্পনা ? আবার, প্রাতঃকালে যে, সেই অন্ধকারের গৰ্ত্ত হইতে বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের প্রকাশ দশদিকে ফাটিয়া পড়িতেছে, তাহাও কি কল্পনা ? দুয়ের কোনোটিই যদি কল্পনা না হয়, তবে যাহার জন্ত এত সাধ্যসাধনী—সাগরে ডুব-দেওয়াদিগ্নি-তুহি হাতের কাছে স্বনাহুত আসিয়া উপস্থিত; কি ? না, পরমাত্মার প্রকাশ– জাগ্রত-জীবন্ত বিশ্বব্ৰহ্মাও । এই তো চিন্তা-নিরাধের* কুথ হইতে যাত্রারম্ভ করিয়া নিরকচ্ছেদে সৗধ চলিয়া বৃহৎব্ৰহ্মাণ্ডের দ্বারোপান্তে আসিয়া পড়িলাম.। এইখানে খামিয়া-দাড়াইরা নিম্নলিখিত সাতটুি ৰিষয় ক্রমান্বয়ে স্রষ্টব্য – (১) • সুৰ্যক্তের অন্ধকারগৰ্ত্ত হইছে, विश्वबक्रांc७ग्न ७धकां* मन्त्रक्रिक कांछिंग्रt *प्छ সার সত্যের আলোচনা। 'gék —এটা কবির কল্পনা নহে, পরস্তু প্রত্যিহিক पिन । " • ● < (২) যদি কোনো কবি বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের স্বষ্টিবৃত্তাস্ত মনে ভাবিতে যান, তবে তিনি ঐ প্রাত্যহিক ঘটনাটিকেই অনির্দেগু অতীতকালে চালাইয়া-দিয়া তাহার প্রতি কল্পনার দূরবীক্ষণ প্রেরণ করেন ; এবং তাহাকেই কাব্যালঙ্কার দিয়া মাত্রাতীত মহান এবং সুন্দর করিয়া সাজা’ন-—তাহার অধিক কিছুই বরেন না । প্রকৃত কথা এই যে, প্রলয়ের অন্ধকার স্বযুপ্তির অন্ধকার হইতে কোনো অংশে বেশীও নহে, কমও নহে । স্বযুপ্তির অন্ধকারের মধ্য হইতে বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের এই যে আশ্চৰ্য্যময় প্রকাশ, এ প্রকাশ মান্ধাতার আমলেও যেমন ছিল - এখনো তেমনি রহিয়াছে। পরিমাণঘটিত ছোটে-বড় এবং মাত্রাঘটিত কম-বেশীর কথা এখানে হইতেছে না। প্রকাশ জিনিসট কি এবং অপ্রকাশই বা জিনিসটা কি, তাহাই এখানে একমাত্র দ্রষ্টব্য এবং একমাত্র বিবেচ্য। (৩) বহুপূৰ্ব্বে বলিরছি এবং এথনো বলিতেছি যে, প্রকাশ এবং অপ্রকাশ পরস্পরের প্রতিযোগিতাগুণেই প্রকাশ এবং অপ্রকাশ । ছবিতোলা ষন্ত্রের প্রথম উস্তমের আতপাঙ্ক অন্ধকারের ঘোমটা’র মধ্যে কেমন পরিষ্কাস্ত্ররূপে প্রকাশ পায় । ফটফ’টে আলোকের সম্মুখে ধরিলে তাহা একেৰাৱেই অগ্রকাশ হইয়া যায়। প্রকাশের কারণ কৰে কি অন্ধকার বা অপ্রকাশ ? ইহার উত্তর এই যে, আলোকও প্রকাশের ষোলো-জানা কারণ মহে, অন্ধকারও প্রকাশের বোলোषनिt ख्रांझ१ न८ङ् । ७थंक्षtष्ंद्र cषttण1