পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6ළුV’ जंक्रालभ । [ ৪র্থ বর্ষ, অগ্রহায়ণ . আন কারণ হ’চ্চে—আলোক ५बर अक কারের প্রতিযোগিতা। আলোক কেবল প্রকাশের আট-আন কারণ ; অন্ধকারও তাই । • , ( s ) প্রাতঃকালে শয্যা হইতে গাত্রোখান করিবার প্রথম মুহুর্তে দর্শকের চক্ষে যাহা আবিভূত হয়, তাহাতে--(১) এপিটে প্রকাশ, (২) ওপিটে অপ্রকাশ, এবং (৩) দুয়ের মাঝখানে শক্তির সঙ্কোচ-বিকোচ বা স্পন্দন, এই তিনটি ব্যাপার গা-ঘঁ্যাসাঘেঁসি করিয়া একসঙ্গে উপস্থিত হয় । ওপিটের ঐ যে অপ্রকাশ, তাহার শাস্ত্রীয় নাম তমোগুণ, এপিটের এই যে প্রকাশ, তাহার শাস্ত্রীয়নাম সত্বগুণ ; মাঝের সেই যে স্পন্দনক্রিয়া, তাহার শাস্ত্রীস্বনাম যুজোগুণ । তিন গুণের সবটা একসঙ্গে ধরিয়া ব্যক্তাব্যক্ত প্রকৃতি । ( ৫ ) সমগ্র প্রকৃতিকে আমরা বলিতেছি— বৃহৎ-ব্রহ্মাও । ক্ষুদ্র-ব্রহ্মাগু ( অর্থাৎ আমরা প্রতিজনে ) সেই বৃহৎ-ব্রহ্মাণ্ডের অন্তভূত ; এবং পরমাত্মা সেই বৃহৎ-ব্রহ্মাণ্ডের সারসৰ্ব্বস্ব । 線 (৬) হংসশাবক যেমন অগু হইতে বাহির হইয়াই নিকটস্থ পুষ্করিণীর জলে ঝাপ দিয়া পড়ে, তেমনি, ক্ষুদ্র-ব্রহ্মাও অচেতনঅন্ধকারের যবনিক ভেদ করিয়া বাহির হইবামাত্র বৃহৎ-ব্রহ্মাণ্ডের প্রকাশের প্রতি উন্মুখ হয়। এরূপ যে হয়, তাহার কারণ কি? কারণ অতীব স্পষ্ট। ক্ষুদ্র-ব্রহ্মাও ক্ষুদ্র-তাহা অজ্ঞাধের আলর ; বৃহৎ-ব্রহ্মাও বৃহৎ—তাহাতে কিছুরই অভাব নাই। ক্ষুদ্রব্ৰহ্মাণ্ডের মত কিছু অভাৰ আছে-সমস্তেরই পুরণ হইতে পারে-পুরণ হওয়া চাই-এৰং शूजन श्रेण्डरइ अनबब्रड-इश्९डैकां८७ब्र অক্ষয়ভাণ্ডার হইতে । কচি-ছেলের অতীব , মোচনের জন্ত মাতৃক্রোড়ে যেমন সমস্ত ভোগসামগ্রী পূৰ্ব্ব হইতেই সাজানো রহিস্থাছে— শয়নের শয্যা, ক্রীড়ার দোলা, হৃদয়ের জেছ, জ্ঞানের উন্মেষণী মাতৃভাষা, সমস্তই পূর্ব হইতে সাজানো রহিয়াছে; ক্ষুদ্র-ব্রহ্মাণ্ডের অভাবমোচনের জন্ত বৃহৎ-ব্রহ্মাণ্ডে ও অবিকল সেইরূপ । কাজেই স্বৰ্য্যমুখীফুলের শুtয় ক্ষুদ্র-ব্রহ্মাও বৃহৎ-ব্রহ্মাণ্ডের প্রকাশের প্রতি স্বভাবতই উন্মুখ । (৭) আমাদের স্বযুপ্তিকালে বৃহৎ ব্রহ্মাণ্ডের সত্তা একচুলও বিলুপ্ত হয় না—পরপ্ত ষোলো-আন মজুত থাকে। কিন্তু তৎকালে —না আমাদের সম্মুখে তাহ প্রতিভাত হয়, না আমাদের অস্তরে তাহা প্রতিভাত হয় । স্বযুপ্তিকালে আমাদের আত্মসত্তাও অস্তরে প্রতিভাত হয় না এবং বহির্বস্তুর সত্তাও সম্মুখে প্রতিভাত হয় না। নিদ্র। ভঙ্গে বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের প্রকাশ যে-মাত্র আমাদের চক্ষের সন্মুখীন হয়, তৎক্ষণtৎ আমাদের বাহিরে এবং ভিতরে উভয়ত্র এপিট-ওপিট ভাবে- সমগ্র বিশ্বের, বাস্তবিক সত্তা প্রকাশমান হইয় উঠে । এই যে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের প্রকাশ-ইহাকে যখন এক প্রকাশ, বা এক শক্তি, বা এক সত্তা বলিয়া সৰ্ব্বাঙ্গীণভাবে গ্রহণ করা যায়, তখন বুঝিতে পারা যায় স্পষ্ট যে, সে-ষে বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের প্রকাশ, তাহ চেস্তনের নিকটে চেতনের প্রকাশ, আত্মার निकं আত্মার প্রকাশ, জীবাত্মার নিকটে পরমাত্মার প্রকাশ। যেহেতু প্রকৃতি এবং পরমাত্মার मtथा @t5ौ८ङ्गब्र दार्श्वांन मांहे ।