পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Z , বঙ্গদশন। রাজ রামমোহন রায় । SSASASeSeeSeeeAAA SAAAASAASAASAASAASAA রাজ রামমোহন রায়ের গ্রন্থাবলী পাঠ করিলে হৃদয় বিস্ময় ও ভক্তিতে অভিভূত श्ब्रा बाब्र । उँाशञ्च ब्रक्रिड बां७ ला शश्न • অসম্পূর্ণ ও অপ্রফুট। উহার অন্বয় দুরূহ, বিভক্তিবিধান, সৰ্ব্বনাম প্রয়োগ ও ক্রিয়াসংস্থান কতকটা উদ্ভট । বিশেষত বিরামচিহ্বিরহিত হওয়াতে রচনা নিতান্ত জটিল ও বিরক্তিকর এবং অর্থবোধ একান্ত দুরধিগম্য হইয়াছে। তথাপি সেই রচনায় স্বজ্ঞ উন্নত ও স্বন্দর সামগ্রী বঙ্গভাষায় আর কিছু বিরচিত হয় নাই। প্রত্যেকটি ছত্ৰে যে তীক্ষ ধী, ষে অস্তদৃষ্টি ও যুক্তিবল দৃষ্ট হইবে, তাহ অনন্তসাধারণশক্তিসম্পন্ন । তিনি বেদান্তহুত্রের ভূমিকায় লিথিয়াছেন -“এ ভাষার গদ্যতে অদ্যপি কোন শাস্ত্র কিংবা কাব্য বর্ণনে আইসে নাই, ইহাতে এতদ্দূেলীয় অনেক লোক অনভ্যাসপ্রযুক্ত দুটুতিন বাক্যের অন্বয় করিয়! হঠাৎ অর্থবোধ করিত্বে পারেন না ।” স্বতরাং এই গদ্যরচনার বোধসৌকর্য্যার্থে রামমোহন রায়কে একটা “অনুষ্ঠানপ্রকরণ” লিখিণ্ঠে .হইয়াছিল। তন্মধ্যে লিখিত इहब्रां८छ्-"दै८िकrद्र • थांब्रख चाब्र गभांéि এই দুয়ের বিবেচনা বিশেষমত করিতে উচিত হয়। ষাবৎ ক্রিয়া না পাইবেন, তাবৎ পর্য্যস্ত বাক্যের শেষ অঙ্গীকার করিয়া অর্থ চেষ্টা করিবেন না।” এইরূপে বহু নিয়মাবলী লিপিবদ্ধ করিয়া তিনি বাঙ লাগদ্যে বেদান্তের ব্যাখ্যা করিতে প্রস্তুত হইয়াছেন । স্বয়ং কাঠ কাটিয়া ও লাউ শুকাইয় যে বীণা গঠন করিয়াছেন, তাহার বাহরূপ কতকটা উদ্ভট হইতে পারে, কিন্তু তদ্বারা যে ব্ৰহ্মকীৰ্ত্তন . করিয়াছেন, তাহাতে দেবধির বীণানি:স্বত স্বরলহরীর আনন্দ ও পবিত্রত পাওয়া ষায় । উপায়ের তুচ্ছতা দূর করিয়া, – উপায়কে নবভাবে স্বঃ ও বলসম্পন্ন করিয়া তিনি কৰ্ম্মক্ষেত্রে অগ্রসর হইয়াছিলেন, অবস্থা র্তাহার অন্তরায় হর নাই—শক্তিশালী মহাজনগণের পক্ষে কোনকালেই তাহ हब ना । . যে কয়েকখানি ক্ষুদ্রপুস্তকে তিনি বেদাস্তের ব্যাখ্যা প্রদান করিয়াছেন, তাহ বঙ্গভাষার কিরীটরত্ন ঋষিগণের • কথা गहेब्र डिनि निप्छ ঋষির ন্তায় ব্যাখ্যা করিয়াছেন,—তাহ এই যুগে, বিশেষত বঙ্গদেশ হইতে আমরা প্রত্যাশা করি নাই।