পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ সংখ্যা । ] রামায়ণের রচনাকাল। qås কমল কহিল—“ন দিদি, তোমার সঙ্গে, દ, अभि७ ब्रfझाषcब्र यांझे ॥* দুই সখীতে একত্রে রাধিতে গেল। চক্রবত্ত্বিগুড়া অক্ষয়ের পরামর্শে যখন কাশীতে আসিবার জন্ত প্রস্ত ত হইলেন, শৈলজা ধরিয়া পড়িল—“বাবা, আমিও তোমাদের সঙ্গে কাশী যাইব ।” খুড়া কছিলেন—“বিপিনের ত এখন ছুটি নাই ।” শৈল কছিল—“ত হোক, আমি একূলাই যাইব । মা আছেন, উ হার অসুবিধা হইবে না ।” * স্বামীর সহিত এরূপ বিচ্ছেদের প্রস্তাব শৈল পূৰ্ব্বে কোনোদিন করে নাই । খুড়াকে রাজি হইতে হইল। গাজিপুর হইতে যাত্রা করিলেন। কাশীষ্টেশনে নামিয়৷ দেখেন, উমেশও গাড়ি হইতে নামিতেছে.s —“আরে; তুষ্ট্র এলি কেন রে!” সকলে ৰে কারণে আসিয়াছেন, তাইরে সেই ५ईहे কারণ। কিন্তু উমেশ আজকাল খুড়ার গৃহ কার্য্যে নিযুক্ত হইয়াছে—সে এরূপ অকস্মাৎ চলিয়া আসিলে গৃহিণী অত্যন্ত রাগ করিবেন জানিয়া সকলে মিলিয়া অনেক চেষ্টা করিয়া উমেশকে গাজিপুরে ফিরাইয়া পাঠান। তাহার পরে কি ঘটিয়াছে, তাহা সকলেই জানেন । সে গাজিপুরে কোনোমতেই টিকিতে পারিল না । গৃহিণী তাহাকে বাজার করিতে পাঠাইয়াছিলেন, সেই বাজারের পয়সা লইয়া সে একেবারে গঙ্গা পার হইয়৷ ষ্টেশনে আসিয়া উপস্থিত । চক্রবর্ভিগৃহিণী সেদিন এই ছোকরাটির জন্য বৃথা অপেক্ষা করিয়া ছিলেন । ক্রমশ । রামায়ণের রচনাকাল । ভাষাবিচার । “যন্ত প্রযুঞ্জক্তে কুশলে বিশেৰে শব্দান যথাৰৎeব্যবহারকালে । সোহনস্তমাপ্নোতি জয়ং পরত্র । ৰাগযোগাবৎ ছুষ্যতি চাপশদৈঃ ” মানবসমাজে মনের ভাব প্রকাশ করিবার জন্য ৰিবিধ উপায় উদ্ভাবিত হইয়াছে। তাছা यथानङ रिदूिष :-नैौब्रब ७ नब्रव।। इत्रिङ, চিত্র ও লিপ্তি ভানপ্রকাশের নীরব উপায় { সরব উপায়ের প্লাধারণ নাম ধ্বনি । তাহা ব্যক্তাব্যক্তভেদে দ্বিবিধ। তাছাই সাধারণত ভাষানামে পরিচিত। প্রয়োগভেদে ভাষা ছুই শ্রেণীতে বিভক্ত ;–লাহিত্যের ভাব qፍ क८५°क६८नद्र डांयां । - কথোপকথনের ভাষাই প্রথ৯ে উত্তাৰিত হইয়াছিল। তাছার তুলনা সাহিত্যের ভাষা