পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

विड़ौद्र ग१थf । ] সাময়িক "প্রসঙ্গ '• . بهمن লুই, জার খাৰু।" পরিপূর্ণ অবিশ্বাসের মধ্যে যে একটা কাঠস্ক, যে একটা নির্দয়ভা আছে, श्रांमां★न द्र भंtईइाgयंथांन, वांभां८मब्र बिणनমূলক সভ্যতা তাহ আমাদিগকে চর্চা করিতে ८कई नॉहे---नवक विखब्र कब्रिदांब्र खञ्चद्दे আমরা সৰ্ব্বতোভাৰে চিরদিন প্রস্তুত হইয়াছি, সম্বন্ধবিচ্ছেদ করিবার জন্ত নহে । যাহা অনাৰপ্তক তাহাকেও রক্ষা করিবার, যাহা প্রতিকূল তাহাকেও অঙ্গীভূত করিবার চেষ্টা করিয়াছি। কোনো জিনিষকেই ঝাড়ে-মূলে উপূড়াইয়া একেবারে টান মারিয়া ফেলিয়া দিতে শিখি নাই—আত্মরক্ষার পক্ষে, স্বাস্ত্যরক্ষার পক্ষে ইহা সুশিক্ষা নহে। যুরোপ যাহ-কিছু পাইয়াছে, তাহ বিদ্রোহ করিয়া পাইয়াছে ; আমাদের ঘাঁহকিছু সম্পত্তি, তাহা বিশ্বাসের ধন। এখন, ৰিজোহপরায়ণ জাতির সহিত বিশ্বাসপরায়ণ জাতির বোঝাপড়া মুস্কিল হইয়াছে। স্বভাবৰিজেছী স্বভাবৰিশ্বাসীকে শ্রদ্ধা করে না । চাণক্যপণ্ডিতের “স্ত্রায়ু রাজকুলেষু চ” শ্লোক বাঙালীর কণ্ঠস্থ–কিন্তু বাঙালীর তদপেক্ষা কণ্ঠলগ্ন তাহার স্ত্রী । সেজন্ত তাহাকে .দোষ দেওয়া যায় না- কারণ, শুষ্ক পুথির চেয়ে সরস রক্তমাংসের প্রমাণ ঢের বেশি আদরণীয়। কিন্তু রাজকুলসম্বন্ধে চিস্তা কুরিয়া দেখিলে বিস্মিত হইত্তে হয় । হাতেश८ङहे क्लाशब्र मृडेखि ८मथ : ~~ यमेिं गङrहे ८डांमाग्न qई थाब्र१ी श्हेब्री থাকে যে, বাঙালীজাতিকে দুৰ্ব্বল করিবার উদেশেই বাঙলাদেশকে খণ্ডিত করা হইতেছে, প্ৰদি সত্যই তোমায় থিশ্বাস ষে, কুণৰ পট ৰি:ণ খায়। ইচ্ছাপূর্বক ঘুণি बनििब्रि अडि भूक्लाको १ वर्षन कब्र श्हेप्७८इ, তবে সে কথার উল্লেখ করিয়া তুমি কাহার করুণ স্বাকর্ষণ করিতে ইচ্ছা করিতেছ ? উদ্যত কুঠারকে গtছ যদি করশস্বরে এই কথা বলে যে, “তোমার আঘাতে আমি ছিন্ন হইয়া যাইব", তবে সেটা কি নিতান্ত ৰাহুল্য হয় না ? গাছের মজ্জার মধ্যে কি এই বিশ্বাসই রহিয়াছে যে, কুঠার তাহাকে আলিঙ্গন করিতে আসিয়াছে, ছিন্ন করিতে নহে ? * আর, মনের মধ্যে যদি অবিশ্বাস না জন্মিয়া থাকে, তৰে অবিশ্বাস প্রকাশ করিতেছ কেন—অমন চড়ামুরে কথা কহিতেছ কেন —কেন বলিতেছ, “তোমাদের মতলব আমর বুঝিয়াছি, তোমরা আমাদিগকে নষ্ট করিতে চাও!” এবং তাছার পরক্ষণেই কাদিয়া বলিতেছ, “তোমরা যাহা সঙ্কল্প করিয়াছ, তাহাতে আমরা নষ্ট হইব, অতএব নিরস্ত হও!” বলিহারি এই “অতএব” ! আমাদের প্রকৃতি এবং শিক্ষার বৈষম্যে সকল বিবয়েই আমাদের এইরূপ দ্বিধা উপস্থিত হইয়াছে । আমরা মুখে অবিশ্বাস দেখাইতে পারি, কিন্তু আচরণে অবিশ্বাস করিতে পারি না । তাহাতে সকল দিকুই নষ্ট হয়—ভিক্ষাধৰ্ম্মও যথানিয়মে পালিত হয় না—স্বাতন্ত্রা অবলম্বন করিতেও প্রবৃত্তি থাকে না । , 最 আমাদের মনে সত্যই যদি অবিশ্বাস জন্মিস্থ থাকে, তবে অবিশ্বাসের মধ্য হইতে যেটুকু লাভের বিষয়, তাহা গ্রহণ না করি কেন ? আমাদের শাস্ত্রে এবং সমাজে রাজায়এজায় মিলনের নীতি ও প্রতিসম্বন্ধই চির