পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় তৃতীয় খণ্ড.djvu/৩৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

" . مياهوجه বঙ্গদর্শন । শীদ, তবে যুক্তি-বেচারার উপরে ইহার ভারি খাপ হইয়া উঠিবে । ইহাদিগকে লইয়। ষে কি করিয়া সংসার চলে, তাহ ষোগেঞ্জ কিছুতেই ভাবিয়া পাইল না ! 曼 ষোগেন্দ্র ডাকিল—“অক্ষয় ?” অক্ষয় ধীরে ধীরে ঘরে প্রবেশ করিল। যোগেন্দ্র কহিল—“সব ত শুনিয়াছ, এখন ইহার উপায় কি ?” অক্ষয় কহিল—“আমাকে এ সব কথার মধ্যে কেন মিছামিছি টান ভাই ! আমি এতদিন কোন কথাই বলি নাই—তুমি আসিয়াই আমাকে এই মুস্কিলে ফেলিয়াছ ।” [ ৩য় বর্ষ, অগ্রহায়ণ । যোগেজ । আচ্ছ, সে সব লালিশের কথা পরে হইৰে । এখন হেমনলিনীর কাছে রমেশকে নিজের মুখে সকল কথা কবুল না করাইলে উপায় দেখি না । অক্ষয় । পাগল হইয়াছ ? মানুষ নিজের মুখে— যোগেশ্রী । কিম্বা যদি একটা চিঠি লেখে, তাহা হইলে আরো ভাল হয় । তোমাকে এই ভার লইতেই হইবে । কিন্তু আর দেরি করিলে চলিবে না । অক্ষয় কহিল—“দেখি, কতদূর কি করিতে পারি !” - ক্রমশ । সাহিত্যের তাৎপর্য্য । বাহিরের জগৎ আমাদের মনের মধ্যে প্রবেশ করিয়া অার একটা জগৎ হইয়া উঠিতেছে । তাহাতে যে কেবল বাহিরের জগতের রং, আকৃতি, ধ্বনি প্রভৃতি আছে, তাহী নহে— তাহার সঙ্গে আমাদের ভাললাগা-মন্দলাগা, আমাদের ভয়-বিস্ময়, আমাদের সুখ-দুঃখ জড়িত—তাহ আমাদের হৃদয়বৃত্তির বিচিত্র রসে নানাভাবে আভাসিত হইয়া উঠিতেছে । এই হৃদয়বৃত্তির রসে জারিয়া-তুলিয়া আমরা বাহিরের জগৎকে বিশেষরূপে অগপনার করিয়া লই । যেমন জঠরে জারকরস অনেকের পধ্যাপ্তপরিমাণে না থাকাতে বাহিরের খাস্তকে তাহারা ভাল করিয়া আপনার শরী রের জিনিষ করিয়া লইতে পারে না— তেমনি হৃদয়বৃত্তির জারকরস যাহারা পৰ্য্যাপ্তরূপে জগতে প্রয়োগ করিতে পারে না, তাহার বাহিরের জগৎটাকে অস্তরের জগৎ, আপনার জগৎ, মামুষের জগৎ কল্পিক্ষা লইতে পারে না । - একজন সাধারণ ভ্ৰমণকারীর সঙ্গে কৰি ওয়ার্ডসওয়ার্থের এই প্রভেদ । সাধারণ ভ্রমণকারী যখন শৈলবেষ্টিত সরোবর দেখে, তখন যে তার ভাল লাগে মা, ঘগহী নয়— সে ষে নিতান্ত কেবল পাহাঙ্কট কত উচু, সরোবরটা কত গভীর, সেই খবশ্নটুিকু লইবার ८कडे1 कटब, ७ांश नcङ्-८ण शंनरब्रम्र चञोप्पण’* স্বারা এই ৰাহিরের দৃশুটিঙ্কে ঙ্গাপনীয় করিম