আচাৰ্য্য বসুর আবিষ্কার ।
- দৃষ্টিবিভ্ৰম ।
অধ্যাপক বক্ষমহাশয় মুকৌশলে কৃত্রিম চক্ষু নিৰ্ম্মাণ করিয়া, প্রাণিচক্ষুর সহিত তাহার সাড়ায় ঐক্য কিপ্রকারে আবিষ্কার করিয়া ছেন, তাহ আমরা পূৰ্ব্বপ্রবন্ধে আলোচন। করিয়াছি । সেই কৃত্রিম চক্ষুরই কাৰ্য্য পরীক্ষা করিয়া, তিনি কি প্রকারে নান। দৃষ্টিবিভ্রমের উৎপত্তিতত্ত্ব আবিষ্কার করিয়াছেন, এখল দেখ। যাউক । পূৰ্ব্বে বল। হইয়াছে, সেই রৌপ্যময় কোষাকার কৃত্রিমচক্ষুর মধ্যে এবং ভাহার বাহিরের সেই অক্ষিমায়ুসদৃশ রৌপ্যদণ্ডে তার সংলগ্ন করিয়া ইহার বৈদ্ব্যতিক-সাড়া পরীক্ষা করা হইয় থাকে। এখন পাঠক অনায়াসেই বুঝিতে পরিবেন, কৃত্রিম চক্ষুর উপরে যদি আলোকপাত না হয় এবং উভয়েরই আণবিক অবস্থখদি সমান থাকে, তাহ হইলে তারে প্রবাহের অণুমাত্র চিত্ত্ব দেখা বাইবে না ।* কিন্তু. ভিতর-বাহিরের এপ্রকার সাম্যভাব প্রায়ই দেখা যায় না, এজন্ত অতি সতর্কতার সছিত আলোকপাত বা অপর বাহ উত্তেজনা রোধ করিলেও, অনেকসময় তার দিয়। ক্ষীণ বিদ্যুৎপ্রবাহ চলিয়া থাকে। প্রাণিচক্ষুর অবস্থাও তাই, - অক্ষি-পদ্ধ। ও চক্ষুप्रांडूह ঠিক আণবিক সাম্যভাব প্রায় ঘটে লাভ করে । না, কাজেই একটা ক্ষীণ তড়িৎপ্রবাহ নিয়তই চক্ষুস্নায়ু বাহিয়া মস্তিষ্কে পৌছিতে থাকে । কিন্তু তড়িৎপ্রবাহ থাকিলেই তজজাত একটা দৃষ্টিজ্ঞান অবশ্যম্ভাবী । পাঠক দেখিয়া থাকিবেন. আমরা চক্ষু মুদ্রিত করিলে ঘোর অন্ধকার দেখি না, চক্ষু বন্ধ রাখা সৰেও grg 2-5 to wors, assassio (“the intrinsic light of the relina) can stolzwa চতুদিক ঘেরিয়া থাকে। অধ্যাপক বসু মহাশয় বলেন, এই মাভ্যন্তরীণ অালোক চক্ষুর নানা অংশের আণবিক-বৈষম্য-জাত ক্ষীণ বৈদ্যুতিক তরঙ্গের কার্য্য। কৃত্রিম চক্ষত অতি স্বল্পকালস্থায়ী কোন আলোকপাত করিলে, ভচুৎপন্ন ৰিছাতের বিকাশ সঙ্গে সঙ্গে দেখা যায় না । আলোকপাত রহিত করার পর প্রবাহট ক্রমে পুর্ণতাতা ছাড়া, যদি পাতিত ক্ষণিক আলোকটা খুব উজ্জল হয়, তাহা হইলে বৈদ্যুতিক সাড়া সেপ্রকার স্বল্পকালস্থালী হয় না ; তকুৎপল্প ৰৈছ্যতিক প্রৰাছ অপেক্ষারুত দীর্ঘকাল প্রবহমান থাকিয়া শেষে লগ্নপ্রাপ্ত হইয়া যায় । অধ্যাপক বস্থমহাশয় প্রাশিচক্ষুর উপর গণিক জালোঙ্কের অবিকল একই প্রকার কার্ব্য জাৰিষ্কার করিয়াছেন। –* পদার্থেরrার্থের নাম वरংশের জাগৰিক বৈষম্য બ ৰিস্থাৎ-উৎপडब्र কারণ, অধ্যাপক ¥अहंक्शनज छाश नाना DBBBDB BBB BBBBBBB BBB DDDDD L DDDD DDDD BBBBD BBD SDDDS S S S S
