Jag সৰিত ‘মহিষ বরাহ” “সিংহ” ও “হরি* নাম উপহার পাইলেন । শুক্ল ও কৃষ্ণ—চন্দ্রের এই দুই পক্ষ । আবার চন্দ্র মিনিটে ৪০ মাইল চলে। বনবাসী চন্দ্রকে দ্বিজরাজ খেতাব দিলেন । বনবাসী দেখিলেন শুভ্র শশকের স্যায়, শুভ্র বিড়ালের দ্যায় লক্ষ্মময় চন্দ্র মা বিমানে বিচরণ করেন । চন্দ্রম শিশ, বিড়াল, ও লক্ষ্মী নাম উপহার পাইলেন । সবিতা ও চন্দ্রমার উদয়ে ভক্তিরসে ডুবিয়া আনন্দে মগ্ন আদিমানব মূৰ্ত্তিমান ‘বাউর আদমী’র তানে বাউলের স্বরে গীত ধরিলেন— ভেবে মূরি কি সঙ্গন্ধ তোমার সনে তুমি হবে কেউ আমার অ}পনা হতে আপনার . অপনা হভে নইলে মন কি টানে তোমার পানে— আপনা হতে নইলে প্রাণ কি টানে ওহে জনক কি জননী ভাই কি ভগিনী ७वंsiञ्चिन्नैौ क्लो कि $ পুত্র কন্তে এ নয় তোমাতে সম্ভব এ কি অসম্ভব সম্পর্ক নাই তবু পর ভাবিনে ৷” আদি ষাউলের সংজ্ঞালাভ হইল, বাউল বিশ্বিত লজ্জিত হইয়া চিন্তামগ্ন হইলেন এবং তিনি দিন দিন ভাবিতে লাগিলেন । অগ্নিময় বঙ্গদর্শন [ ১৩শ বর্ষ, ভাদ্র, ১৩২০ হইলেও সবিতা জড়বস্তু, জ্যোৎস্বাময় হইলেও “লক্ষ্মীভ্রা তা শী তরশ্মিঃ” জড়বস্তু । বনবাসী বাউলের মনে ক্রমে জ্ঞানের সঞ্চার হইল । তিনি বলিলেন জড়বস্তু ত আমার ভক্তি গ্ৰহ ৭ করতে পারে না, আমার দেবতা 'সবিতৃমগু মধ্যবৰ্ত্তী” চিন্ময় বিষ্ণু, কাজেই সিদ্ধাপ্ত হইল “দেবগৃগঃ বৈ নক্ষত্রাণি” । বনবাসী বাউলের নক্ষত্র-পূজা বহাল রহিল এবং তিনি সত্যের পথে অগ্রসর হইয়া "সবি তা সত্যধৰ্ম্মীর’ উপাসনায় ব্ৰতী হইলেন । সুমেরুস্থিত বনবাসী দেখিলেন ছয়মাস কীল জলময় পাতালে অলক্ষিত বাসের অবসানে সবিতা রুদ্রমূৰ্ত্তি ধারণে তারাবুষের ককুদ-আরোঙ্গণে রৌদ্রবিতরণে প্রবৃত্ত হইলেন। রুদ্র দেবের বুষরাশি হইল । ক কুৎস্থ সূর্য নারায়ণের বাঙ্গন মহান উক্ষা ই ই ল ৷ গুটি ক্লাব শীয় বfইন শ্ৰী রামচন্দকে “কাকুৎস্থং করুণামস্থং” বলিয়া পণাম করিকে झग्रे ! তিনি দেখিলেন—আদিম কালের আদিত্যপথ ( ছায়া-পথ ) ভেদ করিয়া উদিত স্বৰ্য্য নারায়ণ নিশার অন্ধকার বিনাশ করিলেন । ছায়া-পথ স্ফটিক স্তম্ভ চাকৃতি । নারায়ণ নৃসিংহ আদিত্য-পথ স্ফটিকস্তম্ভ এবং নিশা চিরণ্যকশিপু ( নক্ষ এ যাহার বস্ত্র ) নাম ধারণ করিলেন । বনবাসী কাৰ্ত্তিকী পূর্ণিমার রাত্রিতে দেখিলেন—অমৃতশ্রাবী চাঞ্জ বিড়ালের পুষ্ঠে ষট কৃত্তিকা নক্ষত্র “শিশুনাম পালয়িত্ৰী” ষষ্ঠী (যটুমাতৃকা ) রূপে আসীন আছেন । বিড়াল ষষ্ঠীর বাহন হইল। প্রাতঃস্থৰ্য্য ব্ৰহ্মা নামে সৌর হংগে আসীন থাকেন। হংস ইতিঙ্কে
