বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৯ম সংখ্যা । ] স্বাক্ট, রুদ্ররূপে প্রলয় সুচিত হইতেছে, বামে দেবধান, বামে অবস্থিত হইয়। জগন্নাথ এক গুক্তিরই জাএরে জগতের স্বই তত্ব, हिठि-ठश्, ७ नग्न-ठ ए दूगाहेश्व। निद्रा আত্মস্বরূপ বুঝাইয়া দিতেছেন ; ইহাকেই বলে পুরুষোত্তম দর্শন । পুরুষোত্তম-ক্ষেত্রে तिभग ८लो श्राtछ्न, शव्रश्डो च्याएझ्न, লক্ষ্মী আছেন, চামুণ্ড আছেন । লোকনাথ মহাদেব, মার্কণ্ডেশ্বর মগদেব, ইন্দ্ৰদ্ধায়েশ্বর মহাদেব অধিষ্ঠিত রহিয়াছেন । যাজপুর বিরজাক্ষেত্র, পুরী শ্ৰীক্ষেএ বা ৰিমগtক্ষেত্র। ভদ্রাও অন্যকেহ নহেন, স্বয়ং দুর্গ। ভুবনেশ্বরী, ३श्। ७क ८यात्रै शब्रानौिव्र भू८५ °भिग्नाश् ि। এ সন্ন্যাসী কখনও পুরীতে, কখনও কাণীতে, কখনও উত্তরাপথে থাকিতেন । যাজপুরে বিরজার কর্তৃত্ব, ঐক্ষেত্রে বিমলার অধিপত্য, বিশ্বপত্র তুলসী পত্রের সংবোগে দ্বাদশাহ্মরি বামুদেব-মন্ত্রে ঐভুবনেশ্বরের অর্চন। দেখিয়া ঐপুরুষোত্তমের ঐযন্দিরে রক্ষিত তাল-পত্রে লিখিত উৎকলের ইতিহাস-মাদলপঞ্জিকা পাঠ করিয়া বিদেশী ভাবে শিক্ষিত মহাত্মাদিগের মনঃকল্পিত শৈবযুগ, শাক্তযুগ, বৈষ্ণবযুগের সিদ্ধান্তে সম্মতি প্রদান করিতে ন পারিয়াও একান্ত দুঃখিত হুইতেছি । উৎকল-কলিঙ্গের রাজা বে ৰাতি-কেশরী ভুবনেশ্বরেয় বিশ্ববিশ্রী ও মন্দির নিৰ্ম্মাণের আরম্ভ করেন, তিনিই সমুদ্রকুলের বালুকাভূপ উৎসারিত করিয়া স্বপ্নাষ্টি এই ভগবৎমূৰ্ত্তিঞ্জয় লাভ করেন ও পুরুষোত্তমের প্রাচীন মন্দির নিৰ্ম্মাণ করেন। নবীন সন্ন্যাসী বৈষ্ণবধর্মের নবীন প্রবর্তক চৈতন্ত উৎকল-প্রসঙ্গে । 8qථ দেবের একান্ত ভক্ত হইয়া ও রাজা প্রতাপরুদ্র ধৰলেখর প্রভৃতির মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন । স্বয়ং চৈতন্তদেবও সৰ্ব্বত্র মহাদেবের মন্দিরে প্রবেশ করিয়া অৰ্চন। বন্দন ও স্তোত্র পাঠ করিয়াছেন । আঙ্গ যেমন শাকের গৃহে রাধাকৃষ্ণমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত, শালগ্রামচক্র অর্চিত হইতেছেন, আজ ৰেমন বৈষ্ণবের গৃহে শিবলিঙ্গের প্রতিষ্ঠা আছে, আড়ম্বরের সহিত শারদীয় দুর্গাপুঞ্জ। সম্পন্ন হইতেছে, যুগযুগা স্তুর পূৰ্ব্বেও তাহাই ছিল । এই জন্য শ্রীকৃষ্ণের নিত্য সহচর রাঙ্গ যুধিষ্ঠির দুর্গার স্তোত্র পাঠ করিয়াছেন, অৰ্জুন শিবের তপস্ত করিয়াছেন, ব্রজকুমারীর কাত্যায়নীব্রতের অনুষ্ঠান করিয়াছেন। সুতরাং ঐ সমস্ত যুগবিভাগ ষে একান্ত মনঃকল্পিত, সে সম্বন্ধে সন্দেহ করিবার কিছু নাই । বৌ নাচার্য্যের অনুষ্ঠান-প্রবল মহাবান বৌদ্ধসম্প্রদায়ের স্বষ্টি করিয়াও ভারতবর্ষে অধিক দিন বৌদ্ধধৰ্ম্মের রক্ষা করিতে পারেন নাই ; বৈদিক ধৰ্ম্মের প্রথরমর্তিও প্রত্যয় তামস ধৰ্ম্ম স্থির থাকিতে না পারির। ভারতবর্ষ ত্যাগ করিয়া দিগ দিগন্তরে প্রস্থান করিয়াছে ; উৎকল-কলিঙ্গে আজ একটিও বৌদ্ধ দেখিতে পাওয়া যায় না । উদয়গিরি, খণ্ডগিরির গাত্রে ক্ষোদিত গুম্ফাগুলি না থাকিলে, পৰ্ব্বতগাত্রে উৎকীর্ণ অশোকের শাসনলিপি না থাকিলে এক সময়ে যে উৎকল-কলিঙ্গে বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রভাব ব্যাপ্ত হইয়াছিল, তাহ বলিবার উপায় থাকে না । উৎকল-কলিঙ্গে প্রত্নতত্ত্বের অনেক উপকরণ,—অনেক নিদর্শন ইভগুড