বঙ্গদর্শন “८५°छि, यरुमा िसूडा मित्त्व आब्र कि করবে ? ও পাটিটাও ফেলে দাও । যে পাবে সে পায়ে দিয়ে তোমায় আশীৰ্ব্বাদ করবে !” শেঠজি অবোধ্য ভাষায় তাহাকে গালি দিয়া “বাঞ্চের” উপর হতাশভাবে শয্যাগ্ৰহণ করিলেন । শেঠজি গুইয়া পড়িলে বেহারী ভদ্রলোকটী মাথার টুপি খুলিয়া বেঞ্চের উপর রাখিলেন। *নেকৃটাই”-শোভিত সাহেবী পোষাকের উপর তাহার দোদুল্যমান স্থল শিখ ইউরোপীয় সভ্যতার উপর ভারতীয় ধৰ্ম্মের জয় ঘোষণা করিতে লাগিল । টুপি রাথিয়া আরামে বেঞ্চের , উপর উপবেশন করিয়া বাবুসাহেব কছিলেন, “সাত রোপেয়াকে জুতি দেখলাত । লছমি চৌধুরী সাতলাখ রোপেয়া পুছত নেছি তো সাত রোপের! এই কিউল ব্রিজমে হামারা দেড় লাখ রোপেয়া করাত মে ডুব গিরী । ইঞ্জিনিয়ার সাহেব কহা "আপ কে বহুৎ রোপেয়া লোক্সান হো গেয় । হামৃ Agentকে। লিখকে আপকো কুছ, রোপেয়া Advance দেলা দেঙ্গে ’ হাম কহু, ‘হামার ওয়াস্তে কোই পরোয় মত কিজিরে সাহেব । দো চার লাখ রোপের কোন পুছ তা হায় ? উস্রোজ সে Mszoo otwsol ato atol “King contractor । সম্ঝিয়ে, হাবড় সে দিল্লী তক যেতন৷ डांहेन हॉम्र नद झtभाव्रt ७ीवों कt झम्रि । विध्वं পচিশ লাখ রোপেস্থা হামার হামেশ লাইন পর পড়া রহত হয়। Agentসে লে করকে ষ্টেশনমাষ্ট্রার তক্ ভর লাইনমে এইগ কোই নেহি হায় ৰে। লছমি চৌধুরীকে একৃঠো বাত Estą i Company q- f- wfwfa লোক্সান করেগ সে কবুল । তব ভি লছমি {് [ ১৩শ বর্ষ, অগ্রহায়ণ, ১৩২৪ চৌধুরীকে বাত নেহি উঠাবেগ । মুগ্ধ শ্রোতৃবৃন্দ উচ্ছ,সিত কণ্ঠে কহিল *ঙঃ কেয়া थाडिब्र !” पूराशांशं *ाहेब्रl ७क छन नश्यांढौ বাবু ঘমণ্ডিলাল বলিলেন “হামার নোকরনে তো একঠো বড় ভারি গলতি ( ভুল) কিয়া । উসকে লানে দিয়া “ইন্টর’কে “টিকস উয়ে বে ওকুফ নে “থার্ড ফিলাসকে টিকস” লান দিয়া। ইসমে কুছ হরজ (ক্ষতি) তো নেহি ?” শ্ৰীযুক্ত স্বী চৌধুরী হাসিয়া বলিলেন “কোই পরোরা নেহি । হামার নাম লেকে আপ ফাষ্ট ক্লাস মে যাইয়ে তব ভি কোই কুছ, নেহি কহে গা ; ইণ্টর কোন পুছ তা হায় ।” ভক্তিগদগদ ঘমণ্ডিলাল চৌধুরীজিকে দীর্ঘ সেলাম করিলেন । দেখিতে দেখিতে গাড়ী ধারারায় আসিয়া পৌছিল, তিনজন মুসলমান আরোহী—“বদন৷” “গড়গড়া” “পানদান” “ওগলদান” “খান” প্রভৃতি লইয়া মহাসমারোহে কক্ষমধ্যে প্রবেশ করিলেন । গাড়ী ছাড়িয়া দিল । হাজি সাহেব জিনিবপত্র গুছাইতে গুছাইতে চীৎকার করিয়া উঠিলেন “তোবা, হামরা থানা র্কাছা ।” স্থার হায়, কমবকৃত, থানলামা হাজি সাহেবকে কি বিপদেই ফেলিয়াছে ৷ উৎকৃষ্ট গব্যস্তৃত ভিন্ন হাজিসাহেবের অন্ত কোন স্নেহপদার্থ আদেী সহ হয় না ! তাহার উপয় অপরের রন্ধন হাজি সাহেবের মোটেই রুচিকর হয় না। সেইজন্য হাজিসাহেবের বিবি প্রত্যহ সন্ধ্যার সময় একটা মোরগ মারিয়া তাহাকে চালে ঝুলাইয়া রাখেন। পরদিন সেইটকে ছাড়াইয়া কেবল একসের স্বতসহযোগে রন্ধন করেন। তাঁহাতে বিন্দুমাত্র জল পড়িবার যো নাই ; কেবল কিছু মেওয়া,
