বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৪৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ম সংখ্যা ] امبر জাফরান, এলাচি, আর পেঁয়াজ। এই মোরগট, একডজন “খাস্ত” পরেট, কিছু উৎকৃষ্ট ফল, মাধসের রাবড়ি আর অধিসের উৎকৃষ্ট সিরনি (মিষ্টান্ন। —ইহাই হাজি সাহেবের রাত্রের নাশতা (জলৰোগ)। ইহার ব্যতিক্রম হইলেই সৰ্ব্বনাশ । “কমবখত” এই আসল জিনিষটাই দিতে ভুল করিরাছে ! এখন সাররাত্রি উপবাস ভিন্ন উপায়ান্তর নাই। লছমি চৌধুরী বলিলেন যে, কিউলে উৎকৃষ্ট ফলমূল যথেষ্ট পাওয়া যার । সেখানকার “রাবড়ি” এবং “মালাই”ও উত্তম। সেইপানে, কিছু ফলমূল আর রাবড়ি খরিদ করিরা লইলে বিশেষ কষ্ট পাইতে হইবে না । ‘খয়ের” বলিয়া হাজিসাহেব মনকে প্রবোধ দিয়া তামাকু সাজিতে মনেনিবেশ করিলেন । কাজি সাহেবের সহযাত্রী খাঁ সাহেব এভক্ষণ তাম্রকুট-ধূমাকর্ষণে ব্যাপৃত ছিলেন ; এতক্ষণ পরে তিনি উদাসীন ভাবে হাজি সাহেবকে লক্ষ্য করিয়া বfললেন,“চাকর বা করদের উপর বিশ্বাস করিলেই বিপদ। এই দেখুন না কেন, খারাপ তামাক আমার সহ্য হর না বলির ৫ • টাকা খরচ করির লক্ষ্মেী হইতে একেবারে একমণ তামাক আনাইল্প রাখিয়াছি। তথাপি ञांनिपांद्र नभप्र cन उभांक न भिद्रां ऊांशtभ ब्र নিজেদের খাইবার “কডুয়া” তামাক একসের हे शंङ्ग भtथा नेि ब्रां नेिब्रf८छ् ।। ५१थन नभड রাত্রিই “নেহাইৎ তকৃলিফ"। পথে ভাল তামাক পাইবার কোনই উপার নাই ।” দুঃখিতচিত্ত খাসাহেব মুদিভচক্ষে তাম্রকুটধুমাকৰ্ষণ করিতে লাগিলেন। লক্ষ্মেীএর মূল্যবান তামাকের অভাবে তাহার যে বিশেষ কষ্ট হইতেছে মুখ দেখিয় এমন কোন লক্ষণ বুঝা গেল না । ‘ · বেহার-চিত্র &ఏసి পাশ্বের গাড়ী হইতে সান্ধ্য বাতাস কম্পিত করিয়া মাঝে মাঝে মুর আসিতে লাগিল— “পিছে চলত ভাই লছমন আগে চলত রঘুবীর।” গাড়ী কাজরা পেছিবা মাত্র ১•১২ জন স্ত্রী-পুরুষ, লাঠি, বস্তা, ঝুড়ি, কোদাল প্রভৃতি লইর কক্ষদ্বারে উপস্থিত হইল। চৌধুরী সাহেব চীৎকার করিয়া উঠিলেন ; “ইয়ে গাড়ী নেহি । ইরে ডেঢ়া মাগুলকে গাড়ী হয় । আগে যা ও I’’ কিন্তু তাহীদের অগ্রণী ইহাতে কিছুমাত্র বিচলিত না হইরা বলিল “ও ডেঢ়া আর আঢ়াইরা, আরে চলরে শুক্রা ।” বলিতে বলিতে হুড়মুড় করিরা সমস্ত দলবল কক্ষমধ্যে প্রবেশ করিল। থা সাহেবেরা “ওঃ । विषi८ब्र श् কেরা, ই কেরা” বলিয়া বিব্রত হইয়া উঠিলেন। চৌধুরী সাহেব গার্ড সাহেবের উদ্দেশে ধাবমান হইলেন । গার্ড আলির বহুকষ্টে নিশানের দও প্রয়োগে তাহাদের গাড়ী হইতে নামাইরা দিল । হtiজ সাহেবের যুব সঙ্গীট এখনো কোন কথা কহেন নাই। এক্ষণে তিনি চৌধুরী সাহেবের সঙ্গে আলাপে প্রবৃত্ত হইলেন । চৌধুরী সাহেব তাছার পরিচর লইয়া জানিলেন যে মৌলভি মহম্মদ মির্জা সাহেব একজন “আমীর’ লোক । সেখপুর অঞ্চলে যত সন্ত্রাস্ত মুসলমান-পরিবার আছেন, মৌলভি সাহেবের পরিবার তাছাদের মধ্যে বংশমৰ্য্যাদা সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ । o ংস্কাজের সঙ্গে নবাব মিরকাশিমের যুদ্ধ বাধিলে, বলিতে গেলে একরকম তাহার “श्रब्रनलाग्न” (७थत्रिङ(भएङ्ख्न ) नाइएक्हे s: !!