পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مطية. [२अझँझ्6:फु4 कुइ, भुक्ने प्रांप्श्, अंश्नोत्र धोदछ ; किरू কাছারে কোনো গুণই প্রকাশ পাইতেছেনা। ইছাৱই নাম গুণ-ছাড়া বস্তু। স্বপ্নকালে তুমি যখন হাতী দেখিতেছ--ঘোড়া দেখিণ্ডেছ ; তখন হাতীও নাই, ঘোড়াও নাই—কেবল ছয়ের দুইপ্রকার গুণ তোমার মনে জাগ্রত হইয়া উঠিয়৷ হাতি-ঘোড়ার বেশে ইতস্তত বিচরণ করিতেছে ; ইহারই নাম বস্তু-ছাড়া ও৭.। জtঞ্জৎকালে যখন তোমার চক্ষের সম্মুখে একটা উদ্যান বিরাজ করিতেছে, তখন তরু-লতা-পত্র-পুষ্প প্রভৃতি যে-সকল বস্তু বাস্তবিকই তোমার সম্মুখে রহিয়াছে, তাহারই গুণ তোমার চক্ষে প্রকাশ পাইতেছে — ইছারই নাম বস্তু-গুণে মাখামাথি । স্বযুপ্তির অধিষ্ঠাত্রী দেবতা কে ? না প্রাণ। স্বপ্নের অধিষ্ঠাত্রী দেবতা কে? না মন । প্রবোধের অধিষ্ঠাত্রী দেবতা কে ? না বুদ্ধি। সুষুপ্তিকালে প্রাণ শরীরের বাস্তবিক সত্তাতে ঠেস দিয়া থাকে—জাগ্রৎকালে বুদ্ধি রূপরসাদির বাস্তৰিক সন্তাতে অবগাহন করে। বুদ্ধি এবং প্রাণ দুই-ই বস্তু-নিষ্ঠ ;–প্রভেদ কেবল এই ষে, বুদ্ধির বস্তু গুণালোকে আলোকিত ; প্রাণের বস্তু নিগুণ এবং অব্যক্ত। বুদ্ধি এবং প্রাণ দুই-ই বস্তু-নিষ্ঠ—তাই দুই-ই ডাঙাভূমির সম্বিত উপমেয়। পক্ষান্তরে এইরূপ দেখিত্তে পাওয়া যায় যে, স্বপ্নকালে যেমন বস্তুকে ছাড়িয়া বস্তর ভাণ সদ্য-পলায়িত পক্ষীর স্তায় খাচারই আশে-পাশে উড়িয়া উড়িয় বেড়ায়, মনের কল্পনাও সেইরূপ একপ্রকার উড়া-সামগ্ৰী। মন এইরূপ বস্তু-ছাড়া ওণের উপরে ভর করে বলিয়া তাহা জলপ্রবাহের সহিত উপমেয়। ইতিপূৰ্ব্বে যে কথা बजिब्रांहि, डांशंद्र.अन्धैशंपछछांवझेिa4थनsड़डे বুঝিতে পারা যাইবে ; সে কঁঞ্চ এই যে, श्रूिन वशी श्न “श्नंश्ांझां१ ८षांश्:”, एठश्नु.#श्tब्र দুই দিকের দুই উপকুল এবং মাঝখান্নের প্রবাহ, সৰ্ব্বশুদ্ধ ধরিয়া বলা হয় গঙ্গা ; তেমনি যখন বলা হইতেছে জীবাত্মা সত্যধাম-ৰাজীৱ বাসস্থান, তখন জীবাত্মার দুই দিকের দুই উপকূল ( কিনা বুদ্ধি এবং প্রাণ ), এবং মাঝের প্রবাহ (কিনা মন ), সৰ্ব্বগুদ্ধ ধরিয়া বলা হইতেছে আত্মা । ফলেও এইরূপ দেখিতে পাওয়া যায় যে, আমি যখন আমাকে বলি আমি, তোমাকে বলি তুমি, তখন ( ১ ) প্রাণভৃৎ শরীর, (২) মন, এবং (৩) বুদ্ধি, তিনকে একসঙ্গে পুটুলি বাধিয়। তাহাতে আমিত্ব বা তুমিত্ব আরোপ করি। তাহার মধ্যে দেখিতে হইবে এই যে, প্রাণভূৎ শরীর এ-পার ; সত্যাবগাহী বুদ্ধি ও পার ; কাজেই যাত্রারম্ভে শরীর সর্বপ্রথমে বিবেচ্য। মহাকবি কালিদাস তাই বলিয়াছেন— *শরীরমাদ্যং খলু ধৰ্ম্মসাধনমূ”—শরীরই প্রথম-উপক্রমের সাধন-ক্ষেত্র । ভগীরথ যখন ভাগীরথীকে স্বস্থান হইতে স্থানান্তরে লইয়া গেলেন, তখন ভাগীরথীর পুরাতন উপকূল পশ্চাতে পড়িয় রছিল, नूठन खे°कूल छ्हेंथांरब्र ७थङिछैिठ इहेण । গঙ্গা যেখান হইতে যেখানেই গমন করুন না কেন—দুই উপকূল পাশ্বরক্ষকের ন্তায় র্তাহার সঙ্গে লাগিয়া থাকা চাই। কিন্তু তা বলিয়। এমন কোনো লেখাপড়া নাই যে, পুরাতন আমলের পেন্সনৃভোক্ট পার্শ্বরক্ষক নুতন আমলে ফিরেফিৰ্ত্তি স্বকার্ষ্যে নিযুক্ত হইবে উপকুল অপরিহার্য, এ কথা