৬২৬ ' * श्रृंॉसब्रां यांछ । बांcर्गाङ्गा छायांब्र ७हे उौभ cमबङांक ६ड़ब्रब ७ष९ ভীমরূপিণীকে চণ্ডী বা চামুণ্ড নাম দিয়াছিলেন। অনাৰ্য্য ভৈরবের পূজা যেখানে প্রচলিত, সেই মালবদেশে ষষ্ঠ শতাব্দীতে এই ভৈরব আর্দ্রনাগাজিনধারী শূলপাণির রূপে পূজিত হইয়াছেন, দেখিতে পাই । র্তাহার তাণ্ডবনৃত্যে শবরদিগের তাণ্ডবনৃত্যের কথা মনে পড়ে। যিনি মহাদেব, তিনিই मङ्कोलश्ङ्गो यद९ देिउच्नद । यिनि ७कनि মরুদগণের অধিপতি বা পিতা ছিলেন, তাহাকে মরুদগণের মত ভয়ঙ্কর ভূতপ্রেতের পতি বলিলে বর্ণনাটি দেশকালবিরোধী হয় না। আর্য্যেরা পূৰ্ব্বকালেও ভূত মানিতেন, তন্ত্রমন্ত্রাদিতে বিশ্বাস করিতেন, এই কথা অথৰ্ব্ববেদের দোহাই দিয়া প্রমাণ করিবার চেষ্টা দেখিতে পাই। ভূত-মানাট সকল সমাজেই ছিল, তাহ বুঝিতে পারি। কিন্তু অথৰ্ব্ববেদ বখন অতি প্রাচীনকাল হইতেই দেশে বেশী মান্য লাভ করে নাই এবং পুৰ্ব্বকাল হইতেই বখন শবরের এদেশে প্রভাবশালী,তখন উহাদের নিকট হইতে যে অন্তত মন্ত্রতন্ত্ৰাদিগুলি সংক্রামিত হয় নাই, তাহ। ত মনে হয় না। একালের ভূতপ্ৰেতাদির মন্ত্র, সাপের মন্ত্র, বশীকরণমন্ত্র ইত্যাদি সকলওলিতেই যে শবরমন্ত্রের অংশাদি পাওয়া ৰায়, তাহ কানিংহাম-সাহেবের মন্ত্রসংগ্রহের মধ্যে স্পষ্টই দেখিতে পাই। এক সময়ে চণ্ডী uावर उजभद्ध cष इशांब्र क्ररक्र छूटे श्उ, बां*ङझे, द७ो ७वर उदछूडिब्र अंइ उांशब्र প্রমাণ। অথচ উক্ৰ কবিদিগের পরবর্তী যুগে যখন ঐগুলির প্রচলন, তখন অনাৰ্য্য बत्रगर्षन। আপনাদের । [ ২য় বর্ষ, চৈত্র। প্রভাব অস্বীকার করা যায় কি ? ঐ তন্ত্রারি সহিত যোগবলেরও একটা বিশেষ সম্বন্ধ ছিল । এখনও শবরাদির পল্লীতে কোন একजन जौष्णाहरूब्र खेभब्र शृंबउ नांभाहेब्र ( সভ্যভাষায় বলিতে হইলে, স্ত্রীলোকটিকে মিডিয়াম করিয়া ) গণনাদি চলে ; আমি ইহা অনেক স্থানে দেখিয়াছি। অন্যদিকে আবার হজসন-সাহেবের গ্রন্থে পড়িয়াছি যে, নেপালের বৌদ্ধধৰ্ম্মের সহিত শৈবধৰ্ম্ম মিশ্রিত ; এবং সেখানকার তথাগত গুহক প্রভৃতি তন্ত্রগুলি অনেক অশ্লীল অনুষ্ঠানে পূর্ণ। তন্ত্রের দেবতা সাধারণত শিব ও চণ্ডী ; নেপালের তন্ত্রে একটা তারাও পাওয়া যায় । সম্ভবত এই তারাই এখন দশমহাবিদ্যার একটি। এরূপ অবস্থায় তন্ত্রমন্ত্রগুলি নীচ বৌদ্ধ এবং অনাৰ্য্য জাতি হইতে সংক্রামিত বলিয়াই বিশ্বাস জন্মে। অনাৰ্য্যজাতীয়েয়াও যে একটা অনাৰ্য্য মহাদেবের পূজা করিত, এবং তাহার নিকট নরবলি পৰ্য্যন্ত দিত, সম্ভবত অনাৰ্য্য অন্ধু রাজাদের প্রতি কটাক্ষ করিয়াই শ্ৰীকৃষ্ণ এই কথা মগধপতির বধের পূৰ্ব্বে তাহাকে বলিয়াছিলেন। রজতগিরিনিষ্ঠ মহাদেব কিপ্রকারে পৌরাণিক বিগ্রহ ধারণ করিলেন, এবং কিরূপে ভূতাদির অধিপতি হইরা শ্মশানবাসী হইলেন, তাহার কথঞ্চিৎ আভাস পাওয়া গেল। এখন তিনি কি উপায়ে এবং কোন সময়ে লিঙ্গরূপ পরিগ্ৰছ করিলেন, সেই কথা বলিব। . ... ৷ প্রাচীন সাহিত্যাদির মধ্যে লৰ্ব্বপ্রথমে রামায়ণে একটি অসাৰ্য্য লিঙ্গদেবতার কথা
