পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় পঞ্চম খণ্ড.djvu/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অবস্থা, ওঁ ব্যবস্থা । ՀԵ » दर्छ भ९६ो । ] করিয়াছেন যে, এশিয়ার লোকদিগকে র্তাহার কোনো প্রকারেই আশ্রয় দিবেন না। ব্যৰ ’ গায় অথবা বাসের জষ্ঠ তাকাদিগকে স্বরভাড়া দেওয়া হইবে ন, যদি কেহ দেয়, তাহার প্রতি বিশেষরূপ অসন্তোষ প্রকাশ করিতে হইবে । বর্তমানে ৰে সকল বাড়ী এশিয়ার লোকদিগকে ভাড়া দেওয়া ইরাছে, মেয়াদ উত্তীর্ণ &ইলেই তাহ ছাড়াইয়া লওয়া কষ্টবে। যে সকল হেসে ঐশরদিগকে কোনো প্রকারে সাহায্য করে, খুচরা ব্যবসায়ী ও পাষ্টকেরগণ যাহাতে তাহদের সঙ্গে ব্যবসা বন্ধ করে, তাহার চেষ্টা করিতে শুইলে । যাচাতে এই নিয়মগুলি পালিত कुछ ७* गाeाzड मडाগণ ঐশিয় দোকানদার বা মহাজনদের কাছ হইতে কিছু না কেনে বা তাহাদিগকে কোনোপ্রকার সাহায্য না করে, সেজন্ত একটা Vigilance Association si CBfshfaqe বাধিতে হইবে। সভায় বক্তভাকালে একজন সভ্য প্রশ্ন করিয়াছিলেন যে, আমাদের, সহরের মধ্যে ঐশিল্প ব্যবসায়ীদিগকে যেমন করিয়া মাড়া গাড়িতে দেওয়া হইয়াছে, এমন fক ইংলণ্ডের কোনো সহরে দেওয়া সম্ভব ইইত ? ইহার উত্তরে এক ব্যক্তি কহিল, ন', সেখানে তাহাদিগকে “লিঞ্চ” করা হইত। শ্ৰোতাদের মধ্যে একজন বলিয়াছিল, এখানেও ইলিদিগকে “লিঞ্চ” করাই শ্ৰেয় । এশিয়ার প্রতি য়ুরোপের মনোভাবের এই যে সকল লক্ষণ দেখা बाहेछाप्रु, हेश "ী আমরা যেন অবোধের মত উত্তেজিত .'তে না থাকি। এগুলি শুদ্ধভাবে বিচার •នុ দেখিবার বিষয়। ঘাণ স্বভাবতই *श्ह, शरा वाजबिरु गङ, अश লইয়। রাগারগি করিয়া কোনো ফল দেখি না। কিন্তু তাহার সঙ্গে যদি স্বর করিতে হয়, তবে প্রকৃত অবস্থাটা ੋਸ਼ বুঝিলে কাজ চলিবে না । ইহা স্পষ্ট দেখা যায় যে, এশিয়াকে যুরোপ কেবলমাত্র পৃথক্ বলিয়া জ্ঞান করে না, তাহাকে হেয় বলিয়াই জানে । এ সম্বন্ধে যুরোপের সঙ্গে আমাদেয় একটা প্রভেদ আছে । আমরা যাহাকে হেপ্পুজ্ঞানও করি, নিজের গণ্ডির মধ্যে তাহার যে গ্লেীরব আছে, সেটুকু আমরা অস্বীকার করি না । সে তাহার নিজের মণ্ডলীতে স্বাধীন ; ,তাহার ধৰ্ম্ম, তাহার আচার, তাছার বিধিব্যবস্থায় তাহার স্বতন্ত্র সূর্থেকতা আছে ; আমার মণ্ডলী আমার পক্ষে যেমন, তাহার ম গুলী তাহার পক্ষে ঠিক সেইরূপ,— এ কথা আমরা কখনো ভুলি না। এইঙ্গন্ত যে সকল জাতিকে আমরা অনার্য্য বলিয়। ঘৃণাও করি, নিজের শ্রেষ্ঠতার অভিমানে আমরা তাহাদিগকে বিলুপ্ত করিবার চেষ্ট করি না । এই কারণে, আমাদের সমাজের মাঝখানেই হাড়ি, ডোম, চণ্ডাল স্বস্থানে আপন প্ৰtধান্ত রক্ষা করিয়াই চিরদিন বজায় আছে । পশুদিগকে আমরা নিকৃষ্ট জীব বলিয়াই জানি, কিন্তু তবু বলিয়াছি-আমরাও আছি, ভাহারাও থাক্‌ ; বলিয়াছি—প্রাণিহত্যা করিয়া আছার করাটা “প্রবৃত্তিরেষা ভূতানাং, নিৰ্বত্তিস্ত মহাফল”ি—সেটা একটা প্রবৃত্তি, কিন্তু নিবৃত্তিটাই ভাল। যুরোপ বলে, জন্তুকে থাইবার অধিকার ঈশ্বর আমাদিগকে দান করিয়াছেন। যুরোপের শ্রেষ্ঠতার অভিমান ইতরকে যে কেবল স্বশ করে, তাহী নহে, মধ্যে