পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় পঞ্চম খণ্ড.djvu/৪৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3.66 कन्नर्थन । s “್ಲಿಸಿ, পৌৰ | ब्रांथिब्रां८छ् । बांडांजौ *ष्ठि७ ; डेविड श्हेप्टङ •ोरङ्ग । दाँ७ाऔँ दिझिल्ल ; उषांनि नश्बूड इझेtङ *ोरब्र । बांeांणो ৰন্থভাগে বিভক্ত ; তথাপি এক হইয়া উঠিতে कठक५ ? ७क ख्हेब्रा खेटैिरङ •ांब्रिरण, বাঙালীরও অমৃদয়লাভের আশা আছে । ইছাই বাঙালীর আত্মতত্ত্ব । না বুঝিয়া বাঙালীই বাঙtলীর সর্বনাশ সাধন করিয়া থাকে. না জানিয়া বাঙালী তাছার মাতৃভূমির মঙ্গলম্বার ছাড়িয়া দূরে দূরে পরিভ্রমণ করিতে গিরা পরিশ্রী স্থ श्ङ्ग ; 'न। চিনিয়া বাঙালী তাহার আপন ভ্রাঙ্গাকে উপেক্ষা করিয়া, পরকে মাপন করিতে গিয়া, নিয়ত আত্মাব মানম সহ করে । আত্মতত্বের সন্ধানলাভ করিয়া বাঙালী ভাষায় যথেষ্ট পরিচয় প্রাপ্ত হইয়াছে। এখনও যাহার ব্যক্তিগত স্বার্থভৰে অন্ধ হুইয়া বাঙালীর আত্মতত্ত্ব দর্শন করিতে পারিতেছে না, তাছারা ও অল্পদিনের মধ্যেই বুঝিতে পারিবে,- জাতিগত স্বার্থের তুলনায় ব্যক্তিগত স্বাৰ্থ কত অকিঞ্চিৎকর । ভাহা বুঝিতে অধিক ৰিম্ভাবুদ্ধির প্রয়োজন इहे८द ना । गाझी नकrशद्र शाथ ठाशहे প্রত্যেকের স্বার্থ; যাহা সকলের সমষ্টিগত স্বার্থের অমঙ্গল আনয়ন করে, তাহ কাহার ও প্রকৃত স্বাৰ্থ বলিয়া কথিত হইতে পারে না । ठांश यांच्चष्मांश् ;- ॐांशझे ऋम*८माझ् । डांझाँग्न छछहे बांडtजौग्न कङ नरर्वनां* झड़ेब्राँ গিয়াছে ! আৰাৱ কি বাঙালী স্বদেশদ্রোহে লিপ্ত হুইৰে ? Q বাঙালীর রক্তশোষণ করিয়া আত্মপোষণ করা বান্ধাদের বাণিজ্যনীতি, তাঙ্গর বাঙালীকে ভুলাইয়। রাখিয়া স্বদেশশিল্পের উন্নতি তথাপি সাধনের চেষ্টায় প্রাণপণে বাধা थनान कब्रिव। ইহ তাছাদের পক্ষুে স্বাভাবিক। বাঙালী স্বদেশশিল্পের উন্নতিসাধনে ৰাধাও,দান कब्रिtन, उांश अचाउiदिक शहेब डेरि२ ।। যাহারা তাহাতে অগ্রসর হইৰে, তাহারা অল্পকালের মধ্যেই জীষ্মপ্ৰম বুঝিতে পারিখে। আত্মশক্তিই যে সকলের অভু্যদয়লাভের একभाज नष,' उाश डांग रूबिब दू३ि॥ा, সকলকেই সমানভাবে তপস্তায় নিযুক্ত হইতে হইবে । আত্মশক্তি লাভ করিবার জঙ্ক তপস্তায় নিযুক্ত হইতে হইলে, দুই শ্রেণীর তপস্তায় নিযুক্ত হইতে ছয় । এক শ্রেণীর তপস্তার নাম সংযম ; অপর শ্রেণীর তপস্তার নাম মনন । এই উভয় শ্রেণীর তপস্তার সাধারণ नाँम भाषन । अडTारण मांविप्ठ रुग्न बलिब्राहे डांहाँब्र नांध गीश्वन । যে সকল কারণে, যে সকল কার্য্যে, যে সকল অভ্যাসে, আত্মশক্তির অপচয় সাধিত হইবার আশঙ্কা থাকে, সাধক তাহার পথ রুদ্ধ করিবার জন্তু সংযমের অভ্যাস করেন । সংযমে শক্তি বিক্ষিপ্ত হইয়া পড়িবার আশঙ্কা দূরীভূত হয় ; সংযমে অপচয় অপসারিত হইয়া শক্তিসঞ্চয়ের স্বত্রপাত হয় । সাধক তাহার জন্ত আত্মনিগ্ৰছ করিতেও ত্রুটি করেন না । ব্রত, নিয়ম, উপবাস, ব্ৰহ্মচৰ্য্য, প্রায়শ্চিত্ত,সমস্তই সংযমের অন্তর্গত। • সংযমের প্রধানলক্ষ্য ত্যাগ-সারাংলারকে লাভ করিবার জন্তু অপারের ত্যাগ। তাহ আপাতত কঠোর বলিয়া প্রতিভাত হইলেও, সত্যসত্যই কঠোর মহে । যে ভাণ্ডে অম্বত সঞ্চিত হইবে, তাহার ছিত্ররোধ ক্ষর কর্তব্য