পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/২২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম-সংখ্যা । ] দেবনাগর অক্ষরে লেখা একটি বেদবাক্য । বাক্যটি শুধু এই যে, “স্থখমহমশ্বাসম্”— ञांभि श्रtष निझ1 शिग्रांछ्णिांभ । श्रांभि হৰ্ষোৎফুল্প নয়নে সেই লিপিখানি ংগ্ৰহ কয়িয়া তাড়াতাড়ি তোমাকে যখন তাহা দেখাইতে গেলাম, তখন দেখি যে, বেলা তখন দ্বিপ্রহয়, আর, তুমি ভোজনাস্তে খসখসের টাটর ছর্গের অভ্যন্তরে দোদুল্যমান পাথার বা তাপের কুস্নিগ্ধ হিল্লোলে শিয়রের तृांजिt* भांशं मि भ्रt झाँङ-°। झझांझे प्र' निझाँग्न অচেতন । আর যা-কিছু আমার দোষ থাকুক বা না থাকুক—পারস্যভাষায় যাহাকে तृ८ण “ङ्हांक्षा,” उांश्। षोभि नश्-िब्षाभiब्र শরীরে মায়ামমতা আছে, মুখনিদ্রা যে কি সুদুর্লভ বহুমূল্য সামগ্ৰী, সে-বিষরে ও আমি ভূক্তভোগী ; কিন্তু তথাপি—এত কষ্টে যাহ। আমি সংগ্ৰহ করিলাম, তাহ। কাল-বিলম্বে বাসী হইয়। যাইতে পারে এই ভয় এবং “ভূমিদানাং পরং নাস্তি বিদ্যাদানং ততোইধিকম্‌” অর্থাৎ প্রমাণ-প্রদর্শন-জনিত পুণ্যফলের লোভ, এই দুই নছোড়-বন্দ পদাতিকের পারার পড়িয়া আমি তোমার কাণের কাছে চীৎকার-ধ্বনি করিয়া এবং তোমার বাহুমূলে পুনঃপুন ধাক্কা প্রদান করিয়া তোমাকে অনেক কষ্টে জাগাইয়া তুলিলাম ! ক্ষুধার্ভ ব্যান্ত্রের আলিঙ্গন-পাশ হইতে অৰ্দ্ধভুক্ত भूो निश्कर्छुक अन्झङ श्हेप्ण cन ८यभन অগ্নিমূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া গর্জন করিতে থাকে, তোমার আলিঙ্গন-পাশ হইতে আমি ভেমনি५ीकै गांtषब्र नांबठौ अनझ्ब्रन कब्रां'रङ তুমি ঠিক তেমনি-তর অগ্নিমূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া "*नडा ! बर्सब्र ! ८कॉन कॉखलान नाहे !” সার সত্যের আলোচনা । ২২৫ প্রভৃতি গর্জনধ্বনি আরম্ভ করিলে। অতএব ७धमान श्ण cष, cडाभाब्र निज्जांबझांब्र फूमि স্বষুপ্তির পরমানন্দ ভোগ করিতেছিলে। আরেকটি কথা এই যে, নিদ্রাকালে কফকাশের উপদ্রবে নিশ্বাস-প্রশ্বাসের পথরোধ হইলে নিদ্রিত বালক ক্ৰন্দন করিয়া জাগিয়া ওঠে, এটা যখন সকলেরই দেখা কথা, তখন তাহাতেই প্রমাণ হইতেছে যে, নিদ্রাকালে শ্বাস-প্রশ্বাস-ক্রিয়ার কোনো প্রকার ব্যতিক্রম ঘটলে নিদ্রিত ব্যক্তির মুখভোগের ব্যাঘাত হয় ; ইহারই অভিন্নার্থ পাঠান্তর এই যে, নিদ্রাকালে শ্বাস-প্রশ্বাস-ক্রিয়া যথানিয়মে চলিতে থাকিলে, নিদ্রিত ব্যক্তির মুখভোগ অব্যাহত থাকে । অতএব এটা স্থির যে, কি জাগ্ৰংকালে, কি নুযুপ্তিকালে, উভয় কালেই আত্মা কৰ্ত্ত এবং ভোক্ত । নিশ্বাসের আকর্ষণ তথৈব প্রশ্বাসের বিসর্জন, এই দুই কার্য্যের কর্তা ; এবং তজ্জনিত স্বাস্থ্য-মুখের অর্থাৎ প্রাণগত আরামের ভোক্তা। এ যেন মানিলাম—মানিলাম যে, স্বযুপ্তির অচেতন অবস্থাতেও আমি কৰ্ত্ত। এবং ভোক্ত দুইই ; কিন্তু এটাও তো দেখা উচিত যে, জাগ্ৰংকালে একদিকে আমি যেমন কৰ্ত্ত এবং ভোক্তা, আর-এক দিকে তেমনি আমি জানিতে পারি ষে, আমি কৰ্ত্ত এবং ভোক্ত ; জানিতে যখন পারি, তখন কাজেই তৎকালে আমি জ্ঞাতা । সুষুপ্তি-কালে আমি তো জানিতে পারি না যে, আমি কৰ্ত্ত বা ভোক্ত ; জানিতে যখন পারি না—তখন সে সময়ে আমি যে, সত্যসত্যই কৰ্ত্ত বা ভোক্তা, তাহার প্রমাণ কি ? ইহার উত্তরে আমি ৰলি এই যে,