পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৩৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম-সংখ্যা । ] নিগুঢ় রহস্ত প্রচ্ছন্ন ব্লছিয়াছে। সে চোখের বালি। రిచి(t করিলে চলিবে না । বারাস্তরে চোক গুলির ভিতরের সমাচার সংগ্ৰহ করিতে কাণ বুজিয়া ডুব দেওরা যাইবে— বারে হইলে, নিগুঢ় তত্বের সমুদ্রে ডুব নিতে ভর এইখানেই ইতি করা যাউক । ঐদ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর । চোখের বালি ( २४ ) ইতিমধ্যে আর ও এক চিঠি আসির উপস্থিত হইল – “তুমি আমার চিঠির উত্তর দিলে না ? ভালই করিয়াছ ! ঠিক কথ। ত লেখা- যায় ন, তৈামার যা জবাব, সে আমি মনে মনে বুঝিয়া লইলাম । ভক্ত যখন তাহার দেবতাকে ডাকে, তিনি কি মুখের কথায় তাহার উত্তর দেন ? দুখিনীর বিশ্বপ এখানি চরণতলে বোধ করি স্থান পাইয়াছে । “किढ छ८ङब्र भूछा णहेरउ शिञ्चा শিবের যদি তপোভঙ্গ হয়, তবে ভtহাতে ब्राश्न कबिष्ब ना झनब्रएलब ! जूमि दब्र बा७ «i ={i ofs, c5t« c\\frqqi 5ts &l ai 5ts, জানিতে পায় বা না পার, পূজা না দ্বির उप्सब्र थांब्र श्रडि ब्प्रहे ! डांहे श्रांछि ७ यह ই'ছত্ৰ চিঠি লিখিলাম—ছে আমার পাষাণঠাকুর, তুমি আৰিচলিত হইয়া থাক ?”— মহেন্দ্র আবার চিঠির উত্তর লিখিতে প্রবুহু হইল । কিন্তু আশাকে লিখিতে গিয়া বিনোদিনীর উত্তর কলমের মুখে আপনি আসিয়া পড়ে। ঢাকিয়া লুকাইয়া কৌশল করিয়া লিখিতে পারে না । অনেকগুলি ছিড়িয়া রাত্রের অনেক প্রহর কাটাইরা একটা যদি বা লিখিল, সেটা লেফাফার পুরিরা উপরে আশার নাম লিখিবার সময় হঠাৎ তাহার পিঠে যেন কাহার চাবুক পড়িল— কে যেন বলিল, “পাষণ্ড, বিশ্বস্ত বালিকার প্রতি এমনি করিয়া প্রতারণা !’ চিঠি মহেন্দ্র সহস্র টুকরা করিয়া ছিড়িয়া ফেলিল, এবং বাকি রাতটা টেবিলের উপর দুই হাতের মধ্যে মুখ ঢাকিরা নিজেকে যেন নিজের দৃষ্টি হইতে লুকাইবার চেষ্টা করিল। তৃতীর পত্র –“যে একেবারেই অভিমান করিত্বে জানে না, সে কি ভালবাসে ? নিজের ভালবাসাকে যদি অনাদর-অপমান