পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৪৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম-সংখ্যা । ] সার সত্যের জালোচনা। 888) ८डांcशब्र गांभर्षौ किन अब्रांनि, ७-झ८ब्रब्र মাঝখানে একটা প্রাচীরের ব্যৰধান নিতান্তই আবঙ্গক । ফলেও এইরূপ দেখা যায় যে, প্রকৃতি-মাতা বৃক্ষ-লতাদির ভোগ্যসামগ্ৰী যেমন প্রতিনিয়তই তাহাদের হাতের কাছে সাজাইয়া রাখেন—পশুপক্ষীদিগের ভোগের সামগ্ৰী তেমন করিয়া কেহ তাহাদের হাজের কাছে সাজাইয়। রাখে না । পশুপক্ষীদিগের শরীর ক্ষুধাতৃষ্ণার অগ্নিশরণ বা অগ্নিমন্দির, আর সেই অগ্নির হবনীয়পদার্থ যোজন-যোজন দূরে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত রহিয়াছে ; কাজেই, কৰ্ম্ম-চেষ্টার পথ দিয়া ঐ অগ্নি এবং ঐ হব্যসামগ্রীর মধ্যে ক্রমাগতই সংযোগ-বিয়োগ চলিতে থাকে, আর সেইগতিকে মুখ-দুঃখের ক্রমাগতই ওলটপালট হইতে থাকে। বৃক্ষলতাদি উদ্ভিদ পদার্থের কৰ্ম্ম-চেঃ। নাই—ভোগই তাহীদের সর্বস্ব । পশুপক্ষীরা পৰ্য্যায়-ক্রমে ভোগ এবং কৰ্ম্মে ব্যাপৃত হয়। একজন প্রসিদ্ধ বৈদাস্তিক গ্রন্থকার ভাই বলিয়াছেন যে, মূঢ়জীবেরা “কুৰ্ব্বতে কৰ্ম্ম ভোগায় কৰ্ম্ম কৰ্ত্তঞ্চ ভুঞ্জতে”–ভোগের জন্য কৰ্ম্ম কয়ে এবং কৰ্ম্মের জন্তু ভোগ করে। আমাদের দেশের সকল শাস্ত্রই একবাক্যে বলে যে, দুঃখই কৰ্ম্মের প্রৰওঁক ; অথচ, বিশ্ববিধাতার কি আশ্চৰ্য্য ন্যায় এবং দয়া, কৰ্ম্মেতে ভোগের মুখ প্রতিবিম্বিত शरैब इ:षदक ८कबण cय छूणाहेब्रा श्रांब्र, वहाँ नप्ङ्, यषिकरू शृषट्क दि७निउচতুগুণিত করিয়া ভোলে। মনে কর, একটা নিজন প্রান্তরের মধ্যে আমার ক্ষুধাতৃষ্ণার *ज* श्रेबाप्इ ; जाब, ८कान-धारनक ऋब्र তাহারই শুভ-চিহ্ল । একটা দেবালয়ের অতিৰি-শালা রহিয়াছে জানিতে পারিয়া তাহার প্রত্যভিমুখে আমি দ্রুতবেগে পদনিক্ষেপ করিতে লাগিলাম । এরূপ অবস্থায়—কে বলিল যে, আমার ক্ষুধার জাল দুঃখ, তাহ মুখের নিদান । আমি যে, অতিথি-শালায় অন্ন-ভোজন করিয়া সুখী হইব—আমার ক্ষুধার জাল তাহারই শুভ-চিন্তু । কে বলিল যে, দ্রুতগমনের পরিশ্রম দুঃখ ? তাহ মুখের নিদান ! আমি যে, অচিরে অতিথি-শালায় উপনীত হইয়া বিশ্রামের সুখ উপভোগ করিব—আমার দ্রুত-গমনের পরিশ্রম ক্ষুধার দুঃখ যদি মুখের বিষয় না হইত, তবে লোকে পয়সা খরচ করিয়া অগ্নিকর ঔষধ ক্রয় করিত না । অঙ্গ-চালনার পরিশ্রম যদি মুখের বিষয় না হইত, তবে ইউরোপের ধনাঢ্য ব্যক্তিরা নাচের মজলিসে নৃত্য করিয়া হাপাইতে ছাপাইতে ভোগ-মন্দিরে প্রবেশ করিত না। এইরূপ দেখা যাইতেছে যে, জীবের কৰ্ম্মচেষ্টাতে এক-তো ভাবী স্বথ প্রতিবিম্বিত হইয়া কৰ্ম্মের দুঃখকে দুঃখ বলিয়াই মনে করিভে দ্যায় না ; তাছাতে আবার কৰ্ম্মচেষ্টা নিজেই একপ্রকার তোগ (অর্থাৎ অভাবের পূরণ), যে হেতু কৰ্ম্মম্বারা জড়তারূপী অভাবের পূরণ হয় । স্পষ্টই দেখিতে পাওয়া যাইতেছে যে, বৃক্ষলতাতে ভোগ-ক্রিয়ারই একাধিপত্য ; মূঢ়জীৰে ভোগ-ক্রিয়া এবং কৰ্ম্মচেষ্টা উলটিয়া-পালটিয়া পৰ্য্যায় ক্রমে প্রাদ্বভূত হয়। মমুয্য সময়ে সময়ে ভোগ এবং কৰ্ম্ম হইতে অবসর গ্রহণ করিয়া—উভয়ের ভাল-মনের